Ghorer Bioscope: বয়স ৯০ ছাড়িয়েছে, পুরস্কার গ্রহণ করে কী বললেন ‘জন্মভূমি’র পিসিমা?

TV9 Bangla Digital | Edited By: বিহঙ্গী বিশ্বাস

Jun 27, 2023 | 8:21 PM

Ghorer Bioscope: টিভিনাইন বাংলার 'ঘরের বায়োস্কোপ' অ্যাওয়ার্ডে বিশেষ মনোনয়ন ছিল Special recognisation Award বা বিশেষ সম্মান।

Follow Us

 

টিভিনাইন বাংলার ‘ঘরের বায়োস্কোপ’ অ্যাওয়ার্ডে বিশেষ মনোনয়ন ছিল Special recognisation Award বা বিশেষ সম্মান। এই বিভাগে পুরস্কার পান মিতা চট্টোপাধ্যায়। বয়স তাঁর ৯০-এরও বেশি। তা সত্ত্বেও শারীরিক অসুস্থতাকে কার্যত অবজ্ঞা করে তিনি হাজির হয়েছিলেন সেখানে। তাঁকে সম্মাননা জানানোর জন্য হাজির হন ধৃতিমান চট্টোপাধ্যায় ও মুনমুন সেন। পুরস্কার পেয়ে গলা ধরে যায় তাঁর।

তিনি বলেন, “এই আনন্দের মুহূর্ততে আমার বোধহয় শ্বাসরোধ হয়ে যাবে… এখানে আমি নতুন করে কিছু বলতে পারব, তা আমি ভাবতেও পারছি না। সকলের আনন্দে আমি আপ্লুত হলাম। ‘আনন্দে দেব কল্যাণী, ভূতানি যাতে। আমার মেয়ে মুনমুনের হাত থেকে এই সম্মান আমি পেলাম। খুব ভাল লাগছে, আমার ভাই, আমার ছেলে, আমার নাতি, সব্বাই এসেছে, আমার বুক ভরে গিয়েছে, সবাই ভাল থাকুন, সুস্থ থাকুন।”

এ খানেই না থেমে তিনি যোগ করেন, “অভিনয় যেন একটা অভিজ্ঞতা। ঘরের মধ্যে হঠাৎ করে একটা চড়ুই পাখি যদি এসে যায়, সে কী করছে, কেমন আছে দেখতে ভাল লাগে। এসে বসল, ফড়ফড় করে উড়ে গেল, কিন্তু যখন চলে যায়, মনটা খারাপ হয়ে যায়, ও মা চলে গেল, ছিল তো! কই ওই তো আবার এসেছে… এই অভিজ্ঞতাটাই দারুন।” তাঁকে দেখে দর্শকদের চোখেও তখন জল। হঠাৎ করেই যেন পনেরো-কুড়ি বছর আগের এক সন্ধেতে বাড়ির ড্রয়িংরুমে ফিরে গিয়েছিলেন সকলেই। ফিরে এসেছিল হারিয়ে যাওয়া সেই সব পুরনো দিন। তাঁকে সম্মান জানাতে পেরে গর্বিত আমরাও।

 

টিভিনাইন বাংলার ‘ঘরের বায়োস্কোপ’ অ্যাওয়ার্ডে বিশেষ মনোনয়ন ছিল Special recognisation Award বা বিশেষ সম্মান। এই বিভাগে পুরস্কার পান মিতা চট্টোপাধ্যায়। বয়স তাঁর ৯০-এরও বেশি। তা সত্ত্বেও শারীরিক অসুস্থতাকে কার্যত অবজ্ঞা করে তিনি হাজির হয়েছিলেন সেখানে। তাঁকে সম্মাননা জানানোর জন্য হাজির হন ধৃতিমান চট্টোপাধ্যায় ও মুনমুন সেন। পুরস্কার পেয়ে গলা ধরে যায় তাঁর।

তিনি বলেন, “এই আনন্দের মুহূর্ততে আমার বোধহয় শ্বাসরোধ হয়ে যাবে… এখানে আমি নতুন করে কিছু বলতে পারব, তা আমি ভাবতেও পারছি না। সকলের আনন্দে আমি আপ্লুত হলাম। ‘আনন্দে দেব কল্যাণী, ভূতানি যাতে। আমার মেয়ে মুনমুনের হাত থেকে এই সম্মান আমি পেলাম। খুব ভাল লাগছে, আমার ভাই, আমার ছেলে, আমার নাতি, সব্বাই এসেছে, আমার বুক ভরে গিয়েছে, সবাই ভাল থাকুন, সুস্থ থাকুন।”

এ খানেই না থেমে তিনি যোগ করেন, “অভিনয় যেন একটা অভিজ্ঞতা। ঘরের মধ্যে হঠাৎ করে একটা চড়ুই পাখি যদি এসে যায়, সে কী করছে, কেমন আছে দেখতে ভাল লাগে। এসে বসল, ফড়ফড় করে উড়ে গেল, কিন্তু যখন চলে যায়, মনটা খারাপ হয়ে যায়, ও মা চলে গেল, ছিল তো! কই ওই তো আবার এসেছে… এই অভিজ্ঞতাটাই দারুন।” তাঁকে দেখে দর্শকদের চোখেও তখন জল। হঠাৎ করেই যেন পনেরো-কুড়ি বছর আগের এক সন্ধেতে বাড়ির ড্রয়িংরুমে ফিরে গিয়েছিলেন সকলেই। ফিরে এসেছিল হারিয়ে যাওয়া সেই সব পুরনো দিন। তাঁকে সম্মান জানাতে পেরে গর্বিত আমরাও।

Next Article