New Bengali Film: ‘কাঁচা বাদাম’ নয়, এই ভুবনবাবুর হাতিয়ার ‘স্মার্টফোন’, ব্যাপারখানা কী?

TV9 Bangla Digital | Edited By: Sneha Sengupta

Jul 22, 2022 | 4:29 PM

Tollywood Movies: স্মার্টফোন নিয়ে কতখানি বিপদে এই ভুবনবাবু, তুলে ধরা হল একটি ছবির মাধ্যমে। সেখানে আবার অভিনয় করেছেন পরাণ বন্দ্যোপাধ্যায় ও খরাজ মুখোপাধ্যায়ও।

New Bengali Film: কাঁচা বাদাম নয়, এই ভুবনবাবুর হাতিয়ার স্মার্টফোন, ব্যাপারখানা কী?

Follow Us

এটা মুঠোফোনের যুগ। একটি নয়, মানুষ একাধিক মুঠোফোন ব্যবহার করেন। একটা সময় অল্পবয়সিদের মধ্যে মুঠোফোন বা স্মার্টফোনের ব্যবহারিক চাহিদা বেশি ছিল। কিন্তু অবসরপ্রাপ্ত কিংবা মাঝবয়সিরাও এখন সেই নেশায় বুঁদ। এই ‘ফোন’ তাঁদেরও ‘স্মার্ট’ করে তুলেছে। আর সেই জন্যই স্মার্টফোন নিয়ে নানাবিধ ছবির ভাবনাও উঁকি দিচ্ছে ছবি নির্মাতাদের মগজে। ওটিটি প্ল্যাটফর্মের রমরমা, স্মার্টফোনেই খবর-সিরিয়াল দেখার অভ্যাস তৈরি হয়ে গিয়েছে। বৃদ্ধ বাবা-মায়েদের কাছে স্মার্টফোন এখন একাকিত্ব কাটানোর মাধ্যমও। একটি নতুন বাংলা ছবি তৈরি করেছেন দু’জন পরিচালক মিলে – প্রণবেশ চন্দ্র ও সান্তনু বসু। ছবিটির হিরো আসলে একটি স্মার্টফোন। নাম ‘ভুবনবাবুর স্মার্টফোন’।

নাম শুনেই স্পষ্ট, ছবিতে স্মার্টফোনের সঙ্গে ভুবনবাবুও গুরুত্বপূর্ণ। তাঁরই স্মার্টফোন নিয়ে গল্প বাঁধা হয়েছে। ছবির মুখ্যচরিত্র ভুবনবাবু একটি অফিসে ক্লার্ক পদে কর্মরত। তার বয়স ৫৮ বছর। ধুতি-পাঞ্জাবী পরতে পছন্দ করেন তিনি। এই অত্যাধুনিকতার যুগে সেই পোশাকেই অফিসে আসেন। পুরনোদিনের মানুষ যেমন হয় আরকী, কম্পিউটারে আসক্তি নেই। মোবাইল ফোনের ব্যবহার জানেন না। এখনও রেডিয়োয় গান শোনেন, টাইপরাইটারে কাজ করেন। অফিসের তরুণ বস আসার পর থেকেই তার জীবনে বদল ঘটে। নতুন বসের পাল্লায় পড়েই একপ্রকার স্মার্টফোন কিনতে বাধ্য হন ভুবনবাবু। না হলে চাকরি যাবে, এই ভয় দেখানো হয়। এই স্মার্টফোনই জীবনে সমস্যা ডেকে আনতে শুরু করে তার। কী-কী ঘটে, সেই নিয়েই গল্প। এখানে পরাণ বন্দ্যোপাধ্যায় ও খরাজ মুখোপাধ্যায়ের কী ভূমিকা, তাও গোটাটাই সারপ্রাইজ়।

পরাণ বন্দ্যোপাধ্যায় ও খরাজ মুখোপাধ্যায় ছাড়া ছবিতে অভিনয় করেছেন চিন্ত মুখোপাধ্যায়, ঈশান মজুমদার, সিদ্ধার্থ ঘোষ, চন্দ্রনীভ মুখোপাধ্যায়, পত্রালী চট্টোপাধ্যায়, চন্দ চট্টোপাধ্যায়, দেবরঞ্জন নাগ ও সন্দীপ দে। ছবিতে আর্ট ডিরেকশন দিয়েছেন উজ্জ্বল সরকার, কালারিস্ট পিভি মণি কুমার, স্টাইলিং করেছেন শাশ্বতী এবং মন্দ্রিতা, মুম্বইয়ের ভিএফএক্স স্টুডিয়োয় কাজ হয়েছে, নেপথ্য সঙ্গীতের দায়িত্বে ছিলেন দিশারী চক্রবর্তী, গান লিখেছেন প্রণবেশ চন্দ্র, গান গেয়েছেন উপল সেনগুপ্ত… ছবির সম্পাদনা প্রণবেশের। গল্প, চিত্রনাট্য ও সংলাপ লিখেছেন সান্তনু বসু।

Next Article