শহর কলকাতায় তখন রাত নেমেছে। একদিকে পাপারাৎজির দল ‘ট্র্যাক’ করছে যশ-নুসরতের গতিবিধি। অন্যদিকে যশরত তখন তোড়জোড় করছে হাসপাতালে প্রবেশের। অবেশেষে হাসপাতালে ভর্তি হলেন নুসরত। তবে সিনেমার চিত্রনাট্যের মতোই তাতে যুক্ত হল সাসপেন্স, উত্তেজনা আরও কত কী…
নুসরত যে বুধবার হাসপাতালে ভর্তি হবেন এ কথা আগে থেকেই জানা গিয়েছিল। কিন্তু কখন, সে প্রশ্নই উঠে আসছিল বার বার। বেশ কিছু সংবাদমাধ্যমের তরফে জানানো হয়, বুধবার সকালেই নাকি হাসপাতালে ভর্তি হয়ে গিয়েছেন তিনি। সঙ্গী নাকি যশ। ওদিকে এদিন যশের দুপুর কেটেছে তাঁর আসন্ন ছবির শুভ মহরতে। প্রত্যক্ষদর্শীদের বয়ান অনুযায়ী বারেবারেই নাকি ফোন চেক করছিলেন অভিনেতা। তাঁর অপেক্ষায় বসেছিলেন কি কেউ?
সন্ধে নামতেই নুসরতের গাড়িতে দেখা যায় তাঁদের। তাঁদের অর্থাৎ যশ-নুসরতকে। না, সন্ধে বেলাতেই হাসপাতালে ভর্তি হননি তিনি। বেশ কিছুক্ষণ নিজেরা সময় কাটিয়ে নুসরতকে নিয়ে যশ চলে যান তাঁর বাড়িতে। সেখানে যশের মা থাকেন। শুভকাজে যাওয়ার আগে একবার সাক্ষাৎ? এ দিন নাকি মিষ্টিমুখ করেই বাড়ি থেকে বেরিয়েছিলেন নুসরত। হাজার হোক, শুভ কাজে যাচ্ছেন তিনি। রাত গভীর হল। যশকে সঙ্গী করে নুসরতের গাড়ি ছুটল শহরের এক নামজাদা বেসরকারি হাসপাতালে। পেছনে আরও এক গাড়ি। হাসপাতালে পৌঁছতেই নুসরতের গাড়ি যখন ঘিরে ধরেছেন ফোটোশিকারিরা, অপেক্ষা করছেন তাঁর একঝলক ফ্রেমবন্দী করার ঠিক তখনই অদ্ভুত এক কাণ্ড… ওই কালো কাচের গাড়ি থেকে নামলেন না নুসরত, নামলেন না যশও। তাহলে? ধারণা করা হচ্ছে পাপারাৎজির থেকে নিজেদের আড়াল করতেই হাসপাতালের ব্যাক ডোর দিয়ে অন্য এক গাড়ি করে হাজির হয়েছিলেন ওঁরা। আজও প্রকাশ্যে ধরা দিলেন না ওঁরা। ঠিক যেমন গত কয়েক মাসে ধরা দিয়েও নিজেদের গুটিয়ে নিয়েছেন যশরত। বৃহস্পতিবারই সম্ভবত মা হবেন তিনি। কেবিন নম্বর ৫১১-তে এখন রাত কাটছে তাঁর। নতুন অতিথির আগমনের কাউন্টডাউন ইতিমধ্যেই শুরু হয়ে গিয়েছে।
নুসরতের মা হওয়ার খবর প্রকাশ্যে আসতেই নিখিল জৈন জানিয়েছিলেন সন্তানের বাবা তিনি নন। অন্য দিকে, নুসরত এক বিবৃতিতে জানিয়েছিলেন নিখিলের সঙ্গে তুরস্কতে যে ‘বিয়ে’ হয়েছিল তাঁর তা ভারতে ‘বৈধ’ নয় কারণ আইনত তাঁদের বিয়ে হয়নি। তাঁরা লিভ-ইন সম্পর্কে ছিলেন।
স্বভাবতই প্রশ্ন উঠেছে, জন-প্রতিনিধি হিসেবে লোকসভার বায়োপ্রোফাইলে তাহলে ‘বিবাহিত’ এবং স্বামীর নামের জায়গায় নিখিল জৈনের উল্লেখ করলেন কেন? সংসদ ভবনে ‘আমি নুসরত জাহান রুহি জৈন’ বলে সাংসদ হিসাবে নুসরত জাহানের শপথবাক্য পাঠের যে মুহূর্তের ভিডিয়ো টুইটে শেয়ার করেছেন বিজেপির অমিত মালব্য, তাতে আরও জোরদার হয়েছে এই প্রশ্ন: জন-প্রতিনিধি হিসেবে নুসরত তাঁর ম্যারিটাল স্টেটাস সম্পর্কে যে তথ্য পেশ করেছেন, তা আদৌ নীতিগত বলে বিবেচিত হতে পারে কি না। অভিনেতা যশ দাশগুপ্তের সঙ্গে নুসরতের বিশেষ সম্পর্কের কারণেই নাকি নিখিলের সঙ্গে তাঁর দাম্পত্যে ভাঙন ধরে, এ জল্পনাও বিভিন্ন মহলে তৈরি হয়। এ সব জল্পনা-কল্পনা-গসিপ-বিতর্কের মাঝেই মা হচ্ছে নুসরত। সঙ্গে আছেন সঙ্গী যশও।
শহর কলকাতায় তখন রাত নেমেছে। একদিকে পাপারাৎজির দল ‘ট্র্যাক’ করছে যশ-নুসরতের গতিবিধি। অন্যদিকে যশরত তখন তোড়জোড় করছে হাসপাতালে প্রবেশের। অবেশেষে হাসপাতালে ভর্তি হলেন নুসরত। তবে সিনেমার চিত্রনাট্যের মতোই তাতে যুক্ত হল সাসপেন্স, উত্তেজনা আরও কত কী…
নুসরত যে বুধবার হাসপাতালে ভর্তি হবেন এ কথা আগে থেকেই জানা গিয়েছিল। কিন্তু কখন, সে প্রশ্নই উঠে আসছিল বার বার। বেশ কিছু সংবাদমাধ্যমের তরফে জানানো হয়, বুধবার সকালেই নাকি হাসপাতালে ভর্তি হয়ে গিয়েছেন তিনি। সঙ্গী নাকি যশ। ওদিকে এদিন যশের দুপুর কেটেছে তাঁর আসন্ন ছবির শুভ মহরতে। প্রত্যক্ষদর্শীদের বয়ান অনুযায়ী বারেবারেই নাকি ফোন চেক করছিলেন অভিনেতা। তাঁর অপেক্ষায় বসেছিলেন কি কেউ?
সন্ধে নামতেই নুসরতের গাড়িতে দেখা যায় তাঁদের। তাঁদের অর্থাৎ যশ-নুসরতকে। না, সন্ধে বেলাতেই হাসপাতালে ভর্তি হননি তিনি। বেশ কিছুক্ষণ নিজেরা সময় কাটিয়ে নুসরতকে নিয়ে যশ চলে যান তাঁর বাড়িতে। সেখানে যশের মা থাকেন। শুভকাজে যাওয়ার আগে একবার সাক্ষাৎ? এ দিন নাকি মিষ্টিমুখ করেই বাড়ি থেকে বেরিয়েছিলেন নুসরত। হাজার হোক, শুভ কাজে যাচ্ছেন তিনি। রাত গভীর হল। যশকে সঙ্গী করে নুসরতের গাড়ি ছুটল শহরের এক নামজাদা বেসরকারি হাসপাতালে। পেছনে আরও এক গাড়ি। হাসপাতালে পৌঁছতেই নুসরতের গাড়ি যখন ঘিরে ধরেছেন ফোটোশিকারিরা, অপেক্ষা করছেন তাঁর একঝলক ফ্রেমবন্দী করার ঠিক তখনই অদ্ভুত এক কাণ্ড… ওই কালো কাচের গাড়ি থেকে নামলেন না নুসরত, নামলেন না যশও। তাহলে? ধারণা করা হচ্ছে পাপারাৎজির থেকে নিজেদের আড়াল করতেই হাসপাতালের ব্যাক ডোর দিয়ে অন্য এক গাড়ি করে হাজির হয়েছিলেন ওঁরা। আজও প্রকাশ্যে ধরা দিলেন না ওঁরা। ঠিক যেমন গত কয়েক মাসে ধরা দিয়েও নিজেদের গুটিয়ে নিয়েছেন যশরত। বৃহস্পতিবারই সম্ভবত মা হবেন তিনি। কেবিন নম্বর ৫১১-তে এখন রাত কাটছে তাঁর। নতুন অতিথির আগমনের কাউন্টডাউন ইতিমধ্যেই শুরু হয়ে গিয়েছে।
নুসরতের মা হওয়ার খবর প্রকাশ্যে আসতেই নিখিল জৈন জানিয়েছিলেন সন্তানের বাবা তিনি নন। অন্য দিকে, নুসরত এক বিবৃতিতে জানিয়েছিলেন নিখিলের সঙ্গে তুরস্কতে যে ‘বিয়ে’ হয়েছিল তাঁর তা ভারতে ‘বৈধ’ নয় কারণ আইনত তাঁদের বিয়ে হয়নি। তাঁরা লিভ-ইন সম্পর্কে ছিলেন।
স্বভাবতই প্রশ্ন উঠেছে, জন-প্রতিনিধি হিসেবে লোকসভার বায়োপ্রোফাইলে তাহলে ‘বিবাহিত’ এবং স্বামীর নামের জায়গায় নিখিল জৈনের উল্লেখ করলেন কেন? সংসদ ভবনে ‘আমি নুসরত জাহান রুহি জৈন’ বলে সাংসদ হিসাবে নুসরত জাহানের শপথবাক্য পাঠের যে মুহূর্তের ভিডিয়ো টুইটে শেয়ার করেছেন বিজেপির অমিত মালব্য, তাতে আরও জোরদার হয়েছে এই প্রশ্ন: জন-প্রতিনিধি হিসেবে নুসরত তাঁর ম্যারিটাল স্টেটাস সম্পর্কে যে তথ্য পেশ করেছেন, তা আদৌ নীতিগত বলে বিবেচিত হতে পারে কি না। অভিনেতা যশ দাশগুপ্তের সঙ্গে নুসরতের বিশেষ সম্পর্কের কারণেই নাকি নিখিলের সঙ্গে তাঁর দাম্পত্যে ভাঙন ধরে, এ জল্পনাও বিভিন্ন মহলে তৈরি হয়। এ সব জল্পনা-কল্পনা-গসিপ-বিতর্কের মাঝেই মা হচ্ছে নুসরত। সঙ্গে আছেন সঙ্গী যশও।