Prosenjit Chatterjee: ‘ফিল্ম হ্যাজ় টু গ্রো, ছবিকে বড় হতে হবে,’ কোন ছবি প্রসঙ্গে এই মন্তব্য প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়ের?

TV9 Bangla Digital | Edited By: Sneha Sengupta

Jun 16, 2022 | 12:05 AM

Prosenjit Chatterjee: 'আয় খুকু আয়' ছবির প্রচারে ব্যস্ত প্রসেনজিৎ TV9 বাংলার বিশেষ অনুষ্ঠান টাউনহলে এসেছিলেন। তাঁকে প্রশ্ন করে TV9 বাংলার গোটা ডিজিট্যাল টিম।

Follow Us

ছবি মুক্তি পাচ্ছে প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়ের। অনেকগুলো দিন পর। করোনা অনেকটাই পিছিয়েছে সবকিছু। পরিস্থিতি যেহেতু অনেকটাই বাগে আনা গিয়েছে, ছবিও মুক্তি পাচ্ছে সিনেমা হলে। মুক্তি পেতে চলেছে ‘আয় খুকু আয়’। আর মাত্র একদিনের অপেক্ষা। ছবিতে রয়েছেন প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়। রয়েছেন দিতিপ্রিয়া রায়। বাবা-মেয়ের চরিত্রে রয়েছেন তাঁরা। জিতের প্রযোজনা সংস্থার ছবি। ছবির প্রচারে ব্যস্ত প্রসেনজিৎ TV9 বাংলার বিশেষ অনুষ্ঠান টাউনহলে এসেছিলেন। তাঁকে প্রশ্ন করে TV9 বাংলার গোটা ডিজিট্যাল টিম। সেই প্রশ্ন-উত্তরের টুকরো অংশ হিসেবে তুলে ধরা হল কিছুটা…

TV9 বাংলার এক প্রতিনিধি প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়কে জিজ্ঞেস করেন, ‘২২শে শ্রাবণ’-এর প্রবীরবাবু (ছবিতে প্রসেনজিৎ অভিনীত চরিত্র) ১১ বছর আগে পর্দায় গালিগালাজ ব্যবহার করেছিল। বুম্বাদা এরকম একটি সংলাপ বলেছিলেন, শুনে সকলের মাথায় বাজ পড়েছিল। আজ ১১ বছর পর জনৈক ইউটিউবার গ্রেফতার হলেন গালাগাল দেওয়ার জন্য। যদিও তিনি একজন বিশিষ্ট্য ব্যক্তিকে গালিগালাজ করার জন্যই গ্রেফতার হয়েছেন। অভিনেতা হিসেবে এই ধরনের চিত্রনাট্য পেলে (যেখানে প্রচুর গালাগাল রয়েছে) ফের কি কাজ করবেন?

উত্তরে প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায় বলেছিলেন, “আমি জানি না কে কীসের জন্য গ্রেফতার হয়েছেন। ঘটনাটি আমাকে বিশদে জানতে হবে। অনেকগুলো বছর আগে, ‘২২শে শ্রাবণ’-এরও আগে, আমি একটা ছবি করেছিলাম। সেই সময় পরমব্রতরা বাচ্চা ছিল। ছবিটার নাম ছিল ‘তিন ইয়ারির কথা’। ৯ মাস ধরে আমি ছবিটা সেন্সরে আটকে রেখেছিলাম। বলেছিলাম, একটা সিনও কাটব না। ফিল্ম হ্যাজ় টু গ্রো। ছবিকে বড় হতে হবে।”

বহু ধরনের চরিত্রে অভিনয় করেছেন প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়। একদিকে যেমন ‘মনের মানুষ’, ‘দোসর’, ‘উৎসব’-এর মতো ছবিতে অভিনয় করেছেন। অন্যদিকে অভিনয় করেছেন ‘শ্বশুরবাড়ি জিন্দাবাদ’, ‘বাবা কেন চাকর’-এর মতো ছবিতেও। ডিজিট্যাল মিডিয়া এখন অনেক উন্নত। প্রসেনজিৎও সোশ্যাল মিডিয়ায় অনেকটাই অ্যাকটিভ। মিম তৈরি হয়েছে তাঁকে নিয়েও। বিষয়টিকে কীভাবে দেখেন প্রসেনজিৎ? তিনি উত্তরে বলেছেন, “মিম কীভাবে তৈরি হচ্ছে? আমরা সেই কাজগুলো করেছি বলেই তো। না হলে তো মিম তৈরি হত না। যদি কেবলই ‘মনের মানুষ’, ‘২২শে শ্রাবণ’ কিংবা ‘অটোগ্রাফ’ করতাম… এগুলো তৈরি হত না। ‘তাহাদের কথা’র কথাই ধরা যাক। মিঠুন চক্রবর্তী তো ডিস্কো ডান্সারও করেছিলেন। সেই লোকটার জার্নিটা ভাবুন। কোনটায় নম্বর দেবেন? আপনি নম্বর দেবেন ‘তাহাদের কথা’কে, কিন্তু একটা বড় গ্রুপ দাঁড়িয়ে আছে ‘ডিস্কো ডান্সার’কে নম্বর দেওয়ার জন্য।”

ছবি মুক্তি পাচ্ছে প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়ের। অনেকগুলো দিন পর। করোনা অনেকটাই পিছিয়েছে সবকিছু। পরিস্থিতি যেহেতু অনেকটাই বাগে আনা গিয়েছে, ছবিও মুক্তি পাচ্ছে সিনেমা হলে। মুক্তি পেতে চলেছে ‘আয় খুকু আয়’। আর মাত্র একদিনের অপেক্ষা। ছবিতে রয়েছেন প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়। রয়েছেন দিতিপ্রিয়া রায়। বাবা-মেয়ের চরিত্রে রয়েছেন তাঁরা। জিতের প্রযোজনা সংস্থার ছবি। ছবির প্রচারে ব্যস্ত প্রসেনজিৎ TV9 বাংলার বিশেষ অনুষ্ঠান টাউনহলে এসেছিলেন। তাঁকে প্রশ্ন করে TV9 বাংলার গোটা ডিজিট্যাল টিম। সেই প্রশ্ন-উত্তরের টুকরো অংশ হিসেবে তুলে ধরা হল কিছুটা…

TV9 বাংলার এক প্রতিনিধি প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়কে জিজ্ঞেস করেন, ‘২২শে শ্রাবণ’-এর প্রবীরবাবু (ছবিতে প্রসেনজিৎ অভিনীত চরিত্র) ১১ বছর আগে পর্দায় গালিগালাজ ব্যবহার করেছিল। বুম্বাদা এরকম একটি সংলাপ বলেছিলেন, শুনে সকলের মাথায় বাজ পড়েছিল। আজ ১১ বছর পর জনৈক ইউটিউবার গ্রেফতার হলেন গালাগাল দেওয়ার জন্য। যদিও তিনি একজন বিশিষ্ট্য ব্যক্তিকে গালিগালাজ করার জন্যই গ্রেফতার হয়েছেন। অভিনেতা হিসেবে এই ধরনের চিত্রনাট্য পেলে (যেখানে প্রচুর গালাগাল রয়েছে) ফের কি কাজ করবেন?

উত্তরে প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায় বলেছিলেন, “আমি জানি না কে কীসের জন্য গ্রেফতার হয়েছেন। ঘটনাটি আমাকে বিশদে জানতে হবে। অনেকগুলো বছর আগে, ‘২২শে শ্রাবণ’-এরও আগে, আমি একটা ছবি করেছিলাম। সেই সময় পরমব্রতরা বাচ্চা ছিল। ছবিটার নাম ছিল ‘তিন ইয়ারির কথা’। ৯ মাস ধরে আমি ছবিটা সেন্সরে আটকে রেখেছিলাম। বলেছিলাম, একটা সিনও কাটব না। ফিল্ম হ্যাজ় টু গ্রো। ছবিকে বড় হতে হবে।”

বহু ধরনের চরিত্রে অভিনয় করেছেন প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়। একদিকে যেমন ‘মনের মানুষ’, ‘দোসর’, ‘উৎসব’-এর মতো ছবিতে অভিনয় করেছেন। অন্যদিকে অভিনয় করেছেন ‘শ্বশুরবাড়ি জিন্দাবাদ’, ‘বাবা কেন চাকর’-এর মতো ছবিতেও। ডিজিট্যাল মিডিয়া এখন অনেক উন্নত। প্রসেনজিৎও সোশ্যাল মিডিয়ায় অনেকটাই অ্যাকটিভ। মিম তৈরি হয়েছে তাঁকে নিয়েও। বিষয়টিকে কীভাবে দেখেন প্রসেনজিৎ? তিনি উত্তরে বলেছেন, “মিম কীভাবে তৈরি হচ্ছে? আমরা সেই কাজগুলো করেছি বলেই তো। না হলে তো মিম তৈরি হত না। যদি কেবলই ‘মনের মানুষ’, ‘২২শে শ্রাবণ’ কিংবা ‘অটোগ্রাফ’ করতাম… এগুলো তৈরি হত না। ‘তাহাদের কথা’র কথাই ধরা যাক। মিঠুন চক্রবর্তী তো ডিস্কো ডান্সারও করেছিলেন। সেই লোকটার জার্নিটা ভাবুন। কোনটায় নম্বর দেবেন? আপনি নম্বর দেবেন ‘তাহাদের কথা’কে, কিন্তু একটা বড় গ্রুপ দাঁড়িয়ে আছে ‘ডিস্কো ডান্সার’কে নম্বর দেওয়ার জন্য।”

Next Article