AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্যর খোঁচা দেবকে, এবার মুখ খুললেন সাংসদ-নায়ক দেব

টলিপাড়ায় বাংলা ছবির মুক্তি নিয়ে তীব্র লড়াই হয়েছে। সেই সময়ে দেবের ছবি খারাপ, এমনই প্রকাশ্যে বলেছেন কুণাল ঘোষ। একই রাজনৈতিক দল, অথচ এমন বিবাদ, তা নিয়ে TV9 বাংলার তরফে প্রশ্ন করা হয়েছিল শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসুকে। TV9 বাংলাকে তিনি বলেন,  “দেব-কুণালের কী লড়াই হয়েছে, আমি জানি না। চারটেই বাংলা ছবি, চারটেই যদি ব্যবসা করে, খুবই ভাল। বাকি যেটা রাজনৈতিক অ্যাঙ্গেল রয়েছে, সিনেমার যাঁরা সুপারস্টার, তাঁরা কখনও অন্য দলে, অন্য নেতানেত্রীর অধীনে রাজনীতি করেননি। তিনি কমল হাসানও হতে পারেন, কিংবা চিরঞ্জীবী হতে পারেন। তামিলনাড়র বিজয়ও (বিজয় দেবেরাকোন্ডা) হতে পারেন।”

শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্যর খোঁচা দেবকে, এবার মুখ খুললেন সাংসদ-নায়ক দেব
| Edited By: | Updated on: Oct 05, 2025 | 12:14 PM
Share

টলিপাড়ায় বাংলা ছবির মুক্তি নিয়ে তীব্র লড়াই হয়েছে। সেই সময়ে দেবের ছবি খারাপ, এমনই প্রকাশ্যে বলেছেন কুণাল ঘোষ। একই রাজনৈতিক দল, অথচ এমন বিবাদ, তা নিয়ে TV9 বাংলার তরফে প্রশ্ন করা হয়েছিল শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসুকে। TV9 বাংলাকে তিনি বলেন,  “দেব-কুণালের কী লড়াই হয়েছে, আমি জানি না। চারটেই বাংলা ছবি, চারটেই যদি ব্যবসা করে, খুবই ভাল। বাকি যেটা রাজনৈতিক অ্যাঙ্গেল রয়েছে, সিনেমার যাঁরা সুপারস্টার, তাঁরা কখনও অন্য দলে, অন্য নেতানেত্রীর অধীনে রাজনীতি করেননি। তিনি কমল হাসানও হতে পারেন, কিংবা চিরঞ্জীবী হতে পারেন। তামিলনাড়র বিজয়ও (বিজয় দেবেরাকোন্ডা) হতে পারেন।”

কথা প্রসঙ্গে ব্রাত্য বলেন, “যিনি সত্যিকারের সুপারস্টার, তিনি নিজের দল গড়বেন। ধরুন তৃণমূল কংগ্রেসে যদি কেউ সুপারস্টার হয়ে থাকেন, তাঁর নাম মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। স্টার অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। তাঁদের অধীনে অনেকে কেউ সিনেমা করেন, কেউ থিয়েটার করেন, কেউ চিত্রশিল্পী, কিংবা কেউ ডাক্তার। কেউ সুপারস্টার নন। তাই বাংলা সিনেমার ক্ষেত্রে সুপারস্টার কথাটা হাস্যকর কনস্ট্রাকশন। ভাল অভিনেতা রয়েছে, স্টারও থাকতে পারেন, সুপারস্টার কেউ নেই।”

ব্রাত্য বসুর এমন মন্তব্যের প্রতিক্রিয়া জানতে চাওয়া হয়েছিল নায়ক দেবের কাছে। TV9 বাংলাকে দেব বললেন, ”আমি এটুকুই বলতে পারি, দিদি আমাকে ফোন করেছিলেন। ওঁর সঙ্গে কী কথা হয়েছে বলতে চাইছি না। কারণ নিজের দলের কারও বিরুদ্ধে কথা বললে, দলের নামই খারাপ হবে। আমি ওঁকে বললাম, আপনি এর মধ্যে ঢুকবেন না। দিদির কাছেও খবর গিয়েছে। উনি ভেবেছেন দেব কষ্ট পেয়েছে। তাই উনি আমাকে ফোন করেছিলেন। সো সুইট অফ হার। আমি বললাম, বাংলা সিনেমার জন্য আমরা যা চেয়েছি, উনি করে দিয়েছেন। বাংলা ছবির প্রাইম টাইমে শো করে দিয়েছেন। এত ছোট-ছোট ব্যাপারে ওঁকে আর কী বিরক্ত করব! এরপর বলুন, আমার কী ভাবা দরকার ব্রাত্যদা কী বলছেন? কুণালদা কী বলছেন? আমার কাজ হলো সিনেমা তৈরি করা। কীভাবে উন্নতি করব দেখা। দর্শককে সিনেমা হলে নিয়ে আসা। আর যদি রাজনৈতিক কেরিয়ারের কথা বলি, এখানে ঢাক পেটানোর কিছু নেই। ঘাটালে গিয়ে জিজ্ঞাসা করতে হবে। ঘাটালেন মানুষ জানেন। এটা বলছি না আমি সব করতে পারছি। এটাও বলছি না, আমি কিছুই করতে পারছি না। যতটুকু জানি, যতটুকু বুঝি সেই মতো করার চেষ্টা করছি।”