ঐশ্বর্যের দাওয়াইতেই সুখে থাকার চেষ্টা, অভিষেককে আর বিচলিত করে না কী?
Aishwarya-Abhishek: এ তো গেল ঐশ্বর্য রাই বচ্চনের কথা। আর জুনিয়ার বচ্চন! অর্থাৎ অভিষেক? কীভাবে ট্রোলিং-কে গ্রহণ করেন তিনি! ট্রোল কি সত্যি অভিষেক বচ্চনের জীবনে কোনও প্রভাব ফেলে না? না, বর্তমানে নয়। কারণ...
সেলিব্রিটি মানেই সোশ্যাল মিডিয়ায় চর্চিত। ব্যক্তি জীবন থেকে শুরু করে পর্দার অভিনয়, সবটা নিয়েই চুল চেরা বিচার বিশ্লেষণে ব্যস্ত থাকে নেটপাড়ার একাংশ। আর এই নেগেটিভ মন্তব্য কি চোখে পড়ে না তাঁদের! কী প্রভাব পড়ে মনে? সত্যি কি সেলিব্রিটিরা এই ধরনের বার্তা খুলে দেখেন না? প্রশ্নের উত্তরে ঐশ্বর্য রাই বচ্চন বলেন, তিনি পড়েন। সময় হলে, চোখে পড়লে, নিশ্চয় পড়েন। বললেন, ‘হম আমি পড়ি। সত্যি পড়ি। যদি সময় পাই, আমরা সবাই করি। কখনও তুমি নিজে করবে, নয়তো কেউ এসে তোমায় প্রশ্ন করবে– তুমি পড়েছ এটা? তখন তুমি বলবে– না, আমি পড়িনি। তখন পাল্টা প্রশ্ন আসবে– সত্যি! আচ্ছা।’
অনেকেই মনে করেন সেলিব্রিটিদের জীবন খুব সুন্দর করে সাজানো। স্বপ্নের মতো। সত্যি কি তাই! এই ধরনের লেখা দেখলে মনে মনে হাসেন বিশ্ব সুন্দরী। ঐশ্বর্যের কথায়, ‘আমার হাসি পায়, যখন আমি পড়ি, আমায় নিয়ে লেখা হয়, ‘উফ স্বপ্নের মত জীবন।’ সত্যি, আমি অনেক আশীর্বাদ পাই। আমি সত্যি এটার জন্য কৃতজ্ঞ।’
এ তো গেল ঐশ্বর্য রাই বচ্চনের কথা। আর জুনিয়ার বচ্চন! অর্থাৎ অভিষেক? কীভাবে ট্রোলিং-কে গ্রহণ করেন তিনি! ট্রোল কি সত্যি অভিষেক বচ্চনের জীবনে কোনও প্রভাব ফেলে না? না, বর্তমানে নয়। কারণ এক সাক্ষাৎকারে তিনি এই প্রসঙ্গে জানিয়েছিলেন, ‘ঐশ্বর্যই তাঁকে শিখিয়েছে, কীভাবে এই ট্রোলকে গ্রহণ করতে হয়। অভিষেকের কথায়, আমার স্ত্রী একবার আমায় বলেছিল, তুমি ১০,০০০ ভাল বার্তা পাও, কিন্তু ওই একটা নেগেটিভ কমেন্টের জন্য তোমার খারাপ লাগে। তোমার পজিটিভ গুলোকেই গ্রহণ করা উচিত। সুন্দর পৃথিবীটাকে উপভোগ করা উচিত। তাই আমি প্রতিটা ক্ষেত্রেই বিষয়গুলোকে পজিটিভিটির সঙ্গে গ্রহণ করে থাকি।’