Intermittent Fasting: রোগা হতে ইন্টামিটেন্ট ফাস্টিং করুন! তবে তার আগে মাথায় রাখুন এইগুলি
Intermittent Fasting: স্বাস্থ্য সচেতনেরা অনেকেই ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিং বা টাইম রেস্ট্রিকটিভ ইটিং পদ্ধতির উপর ভরসা করেন। কারণ, এই ডায়েটে খাওয়া দাওয়ার উপর বিশেষ কড়াকড়ি থাকে না। শুধু ১৪ থেকে ১৬ ঘণ্টা একটানা উপোস করে কাটাতে হয়।

এখন মানুষ অনেক বেশি স্বাস্থ্য সচেতন। তবে রোজকার জীবন যাপনে কাজের চাপে, শরীরচর্চা করে হয়ে ওঠে না নিয়মিত। তাই অনেকেই আজকাল নিজেকে ফিট রাখতে নানা ধরনের ডায়েট মেনে চলে। তার একটি হল ইন্টারমিন্ট ফাস্টিং।
স্বাস্থ্য সচেতনেরা অনেকেই ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিং বা টাইম রেস্ট্রিকটিভ ইটিং পদ্ধতির উপর ভরসা করেন। কারণ, এই ডায়েটে খাওয়া দাওয়ার উপর বিশেষ কড়াকড়ি থাকে না। শুধু ১৪ থেকে ১৬ ঘণ্টা একটানা উপোস করে কাটাতে হয়। বাকি সময়টুকু হল ‘ইটিং উইন্ডো’। যেহেতু খাবারের উপর বিশেষ কড়াকড়ি থাকে না, নিজের সময়-সুবিধে মতো এই ডায়েট করা যায়, তাই এই পদ্ধতির জনপ্রিয়তাও বেশি। তবে, ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিং করার কিছু প্রতিকূলতাও রয়েছে। যাঁরা এই ধরনের ডায়েট মেনে চলেন, তাঁদের অনেকের হৃদযন্ত্র এবং শিরা-ধমনীর অর্থাৎ কার্ডিয়োভাসকুলার রোগের বাড়বাড়ন্ত দেখা যাচ্ছে। তবে সব কিছুরই ভাল-মন্দ রয়েছে। তাই ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিং করার আগে মাথায় রাখতে হবে এই বিষয়গুলি।
কত ক্ষণ উপোস করছেন: প্রত্যেক দিন উপোস করার সময়সীমা যেন নির্দিষ্ট থাকে। এক দিন একটু কম সময় হল বলে অন্য দিন ১৮ ঘণ্টা উপোস করে ফেললে কিন্তু হবে না। খাবার খাওয়ার সময়সীমা, উপোস করার সময়ও যেন ঠিক থাকে।
খাবার খাওয়ার উইন্ডো: খাবারে তেমন কোনও বিধিনিষেধ না থাকলেও ইটিং উইন্ডো যখন খোলা রয়েছে, তখন কী ধরনের খাবার খাচ্ছেন তা যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ। দেহের ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে কম ক্যালোরি-যুক্ত খাবার খাওয়াই ভাল। ফাইবারের পরিমাণ বেশি, এমন খাবার খেতে পারলে ভাল হয়।
পর্যাপ্ত জল পান করুন: যে ধরনের ডায়েটই করুন না কেন, বিপাকহার ভাল রাখতে হলে পর্যাপ্ত জল খাওয়া প্রয়োজন। শরীর হাইড্রেটেড থাকলে ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিং সংক্রান্ত অনেক বিপদই এড়ানো সম্ভব।





