Stomach Acidity: চোঁয়া ঢেকুর-বুক জ্বালায় অ্যান্টাসিড না খেয়ে ভরসা রাখুন এই ৬ উপাদানে, বাড়বে হজম ক্ষমতাও

Home Remedies for Indigestion: চিকিৎসকদের মতে, গ্যাস-অম্বল এড়াতে রোজ রোজ অ্যান্টিসিড খাওয়ার অভ্যাস মোটেই ভাল নয়। সাধারণত খাওয়া-দাওয়া নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে এবং শরীরচর্চার দ্বারা গ্যাস-অম্বলের সমস্যাকে প্রতিরোধ করা সম্ভব। তার সঙ্গে এই ৬ উপাদানের সাহায্যে পেট ফোলা-বুক জ্বালার সমস্যা নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন। 

Stomach Acidity: চোঁয়া ঢেকুর-বুক জ্বালায় অ্যান্টাসিড না খেয়ে ভরসা রাখুন এই ৬ উপাদানে, বাড়বে হজম ক্ষমতাও

| Edited By: megha

Dec 09, 2023 | 10:50 AM

একদিন নিয়মের বাইরে খাবার খেলেই গ্যাস-অম্বল হয়ে যায়। একটু তেল, মশলাদার খাবার খেলেই বুক জ্বালা, চোঁয়া ঢেকুর দিতে থাকে। মাঝেমধ্যে গ্যাস-অম্বল হলে বাঙালির ভরসা অ্যান্টাসিড। কিন্তু প্রায় দিনই যদি গ্যাস-অম্বল, বদহজমের সমস্যায় ভোগেন, তখন মুঠো মুঠো অ্যান্টিসিড খাওয়া মোটেই ভাল নয়। চিকিৎসকদের মতে, গ্যাস-অম্বল এড়াতে রোজ রোজ অ্যান্টিসিড খাওয়ার অভ্যাস মোটেই ভাল নয়। বরং, তাঁদের পরামর্শ ছাড়া অ্যান্টিসিড খেলে হিতে-বিপরীতও হতে পারে। এক্ষেত্রে বদহজমকে ঘরোয়া উপায়ে প্রতিরোধ করার উপায় খুঁজে নেওয়া দরকার। সাধারণত খাওয়া-দাওয়া নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে এবং শরীরচর্চার দ্বারা গ্যাস-অম্বলের সমস্যাকে প্রতিরোধ করা সম্ভব। তার সঙ্গে এই ৬ উপাদানের সাহায্যে পেট ফোলা-বুক জ্বালার সমস্যা নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন।

আদা: আদার মধ্যে অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি উপাদান রয়েছে, যা খাবার হজমে সাহায্য করে। পাশাপাশি বদহজম, বুক জ্বালার সমস্যা থেকে মুক্তি দেয়। যেদিন খাওয়া-দাওয়ার অনিয়ম হবে তখন এক টুকরো কাঁচা আদা চিবিয়ে খেতে পারেন। কিংবা আদা দিয়ে চা খেতে পারেন।

অ্যালোভেরা: অ্যাসিডিটির কারণে শরীরে যে অস্বস্তি তৈরি হয়, তা থেকে মুক্তি দিতে পারে অ্যালোভেরা। তাছাড়া নিয়মিত অ্যালোভেরার জুস পান করলে আপনি বদহজমের সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন। এই পানীয় শারীরিক প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে।

ক্যামোমাইলের চা: মানসিক চাপ ও অনিদ্রা অনেক সময় বদহজমের সমস্যা ডেকে আনে। এক্ষেত্রে রাতে খাবার খাওয়ার পর এক কাপ ক্যামোমাইলের চা পান করুন। এই চা স্নায়ুর উত্তেজনা কমাতে সাহায্য করে। পাশাপাশি গলা-বুক জ্বালার সমস্যাকেও নিয়ন্ত্রণে রাখে।

বেকিং সোডা: অ্যান্টাসিড খাওয়ার বদলে বেকিং সোডার সাহায্য নিন। এই উপাদান পেটের অ্যাসিডিটি বা গ্যাস কমাতে অ্যান্টাসিডের মতোই কাজ করে। তবে, বেকিং সোডা অল্প পরিমাণে ব্যবহার করা উচিত।

অ্যাপেল সাইডার ভিনিগার: ওজন কমাতে অনেকেই অ্যাপেল সাইডার ভিনিগারের সাহায্য নেন। অম্লধর্মী হলেও অ্যাপেল সাইডার ভিনিগার অ্যাসিডিটির সমস্যাকে দূর করতে সহায়ক। সকালবেলা খালি পেটে এক গ্লাস জলে এক টেবিল চামচ অ্যাপেল সাইডার ভিনিগার মিশিয়ে পান করুন। এর চেয়ে বেশি অ্যাপেল সাইডার ভিনিগার খেলে হিতে বিপরীত হতে পারে।

মৌরি: মুখশুদ্ধির জন্য অনেকেই ভারী খাবার খেয়ে মৌরি খান। মৌরি চিবিয়ে খাওয়ার অভ্যাস আপনাকে বদহজমের সমস্যা থেকে দূরে রাখে। মৌরি পেটে অ্যাসিডিটির মাত্রা কমাতে সাহায্য করে।