Milk: সুস্থ থাকতে কখন দুধ খাবেন জানা আছে? জানুন কী বলছেন বিশেষজ্ঞরা
Milk Benefits: হালকা গরম দুধ পান করা স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। বিশেষজ্ঞদের মতে, বয়স্ক ব্যক্তিদের ঘুমানোর এক ঘণ্টা আগে দুধ পান করা উচিত। এর ফলে হজমে কোনও সমস্যআ হয় না এবং পরিপারতন্ত্রের উপর চাপ পড়ে না।

সুস্থ থাকতে নিয়মিত দুধ পান করার পরামর্শ দেন বিশেষজ্ঞরা। দুধে রয়েছে ক্যালসিয়াম, প্রোটিন, ভিটামিন এ, কে, ডি এবং আই, ফসফরাস, ম্যাগনেসিয়াম এবং আয়োডিন সহ অনেক পুষ্টিগুণ। এই কারণেই দুধকেও পরিপূর্ণ খাদ্য বা সুষম খাদ্য হিসেবে বিবেচনা করা হয়। হাড় মজবুত করার পাশাপাশি মাংসপেশির বিকাশের জন্য দুধ খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
দুধ পান করা জরুরি তা জানা থাকলেও অনেকেই জানেন না দুধ পান করার সঠিক সময় কোনটি?দুধ পান করার সঠিক সময় কি জানেন? স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের মতে, ভুল সময়ে দুধ পান করলে স্বাস্থ্য সংক্রান্ত অনেক সমস্যা হতে পারে। তাই আর দেরি না করে জেনে নিন কখন দুধ পান করলে সুস্থ থাকবে শরীর।
কখন দুধ পান করা ঠিক?
স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা বলছেন, খাবার খাওয়ার পরপরই দুধ পান করা উচিত নয়। শুধু তাই-ই নয়, এর পাশাপাশি দুধ খাওয়ার আগে টক জিনিস বা ফল, দই, টক জাতীয় খাবার খাওয়া চলবে না। কারণ এতে স্বাস্থ্যের ক্ষতি হতে পারে। বিশেষজ্ঞদের মতে, খাবার খাওয়ার ৪০ মিনিট পর দুধ পান করা স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী।
উষ্ণ দুধ পান করুন
হালকা গরম দুধ পান করা স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। বিশেষজ্ঞদের মতে, বয়স্ক ব্যক্তিদের ঘুমনোর এক ঘণ্টা আগে দুধ পান করা উচিত। এর ফলে হজমে কোনও সমস্যা হয় না এবং পরিপারতন্ত্রের উপর চাপ পড়ে না। সেই সঙ্গেই হালকা গরম দুধ পান করলে অনেক রোগের ঝুঁকি এড়ানো যায়। এছাড়া সারাদিনের ক্লান্তিও দূর হয় এবং ভালো ঘুম হয়।
খালি পেটে পান করবেন না অনেকেই সকালে উঠে খালি পেটে দুধ পান করেন। এই অভ্যাস একেবারেই ভাল নয়। স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের মতে, খালি পেটে দুধ পান করলে কোষ্ঠকাঠিন্য ও গ্যাসের সমস্যা হতে পারে। তাই হজমের সমস্যায় ভুগছেন এমন ব্যক্তিদের কিছু খাওয়ার পরেই দুধ পান করার পরামর্শ দেওয়া হয়। তবে এই অভ্যাস শিশুদের জন্য ক্ষতিকর নয়। তারা যে কোনও সময় দুধ পান করতে পারে এবং এতে তাদের শরীর পর্যাপ্ত শক্তি পায় ও সুস্থ থাকে। তবে প্রবীণদের সকালে কিছু ছাড়া দুধ পান করা একেবারেই চলবে না।
Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি শুধুমাত্র তথ্যের জন্য, কোনও ওষুধ বা চিকিৎসা সংক্রান্ত নয়। বিস্তারিত তথ্যের জন্য আপনার চিকিৎসকের সঙ্গে পরামর্শ করুন।