রোজ রাতে ঘরের কাজকর্ম সেরে অভ্যাসমত ঘুমাতে চলে যেতেন এক মহিলা। পরের দিন ফের উঠে ব্রেকফাস্ট করে, ঘরের কাজ গুছিয়ে নিজের কর্মস্থলে চলেযেতেন। এইভাবেই চলত প্রতিদিন। হঠাত সকালে ঘুম থেকে উঠে তিনি চোখে দেখতে না পেলে ছুটে যান ডাক্তারের কাছে। ডক্টরের কাছে যেতেই সামনে এল এক অদ্ভূত ও অবাক করা ঘটনা। ডাক্তারের মতে, ওই মহিলার চোখের তারার উপর একটি মোটা আস্তরম পড়ে রয়েছে। যার কারণেই তিনি চোখে দেখতে পাচ্ছিলেন না। যদি ভেবে থাকেন তাঁর চোখে ছানি অপারেশনের প্রয়োজন, তাও নয়। পরে অপরাশেশন করে চোখ থেকে বের করা হয়েছে মোট ২৩টি কনট্যাক্ট লেন্স!শুধু চোখের তারার উপর নয়, চোখের পাতার নিচ থেকেও উদ্ধার হয়েছে একগুচ্ছ লেন্স।
সোস্য়াল মিডিয়ায় উদ্বেগজনক ঘটনার ভিডিয়ো প্রকাশ হতেই মুহূর্তের মধ্যে ভাইরাল হয়ে যায়। আর এই পোস্টটি করেছিলেন খোদ চক্ষু চিকিত্সকই। জানা যায়, ওই মহিলা টানা ২৩ রাত ধরে, প্রতিদিন ঘুমানোর আগে চোখ থেকে কন্ট্যাক্ট লেন্স খুলতে ভুলে গিয়েছিলেন। আর তার জেরেই এই মারাত্মক বিপত্তি। গত ১৩ সেপ্টেম্বর ড ক্যাটরিনা কুর্টিভা নামে একজন ডাক্তার তাঁর ইন্সটাগ্রাম পেতে এই ঘটনার ভিডিয়ো প্রকাশ করেছিলেন। চাঞ্চল্যকর ভিডিয়োতে দেখা গিয়েছে, ওই মহিলার চোখের পাতার নিচ থেকে চলছে ২৩টি কন্ট্যাক্ট লেন্স অপসারণ করার অপারেশন।
এমন নজিরবিহীন ঘটনা তাঁর জীবনে এই প্রথম বলে উল্লেখ করেছেন ওই চিকিত্সক। ক্লিনিকে এমন ঘটনা যে ঘটবে তা অপ্রত্যাশিত। কারোর চোখের ভিতর থেকে ২৩টি লেন্স বের করে আনা যেমন ঝুঁকিপূর্ণ, তেমনি চোখের ক্ষেত্রেও উদ্বেগজনক। কন্ট্যাক্ট লেন্স পরে কখনওই ঘুমানো উচিত নয়। ভিডিয়োতে বার্তা ওই চিকিত্সকের। ‘একটি বিরলতম ঘটনার সাক্ষী থেকেছি আমি। কেউ রাতে কন্ট্যাক্ট লেন্স বের করে ভুলে যায় ও প্রতিদিন সকালে আরও একটি নতুন পরে বেরিয়ে যেতেন। এইভাবে টানা ২৩দিন! গতকালই আমার ক্লিনিকে কন্ট্যাক্ট লেন্সের গুচ্ছ বের করতে সক্ষম হয়েছি।’ সোশ্যাল মিডিয়ায় ভিডিয়ো পোস্ট শেয়ার করে মিসেস কুরতিভা ক্যাপশনে লিখেছেন।
নেটদুনিয়া শেয়ার করা মাত্রই হু হু করে ভাইরাল হয়ে যায় এই চাঞ্চল্যকর ভিডিয়ো। এখনও পর্যন্ত ২.৯ মিনিয়নেরও বেশি ভিউ রয়েছে এই ভিডিয়োর। প্রায় ৮২ হাজারেরও বেশি লাইক রয়েছে। এমন বিচিত্র ও অদ্ভূত খবরে মানুষ যত না অবাক হয়েছেন, মহিলার চোখের অবস্থার ব্যাপারে তত বেশি উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন নেটিজ়েনরা। একজন ভিউয়ার লিখেছেন, ‘এই ভিডিয়ো দেখে আমার মুখ হা হয়ে গিয়েছে। এমনটাও হতে পারে?’ আরও একজন লিখেছেন, ‘আমি ওই মহিলাকে চশমা পরার পরামর্শ দিচ্ছি। কিন্তু তার সঙ্গে যোগাযোগ করার কোনও উপায় নেই!’
অন্য় একটি পোস্ট চোখ অপারেশেনের কিছু পদ্ধতির ছবি শেয়ার করেছিলেন ওই চিকিত্সক। সেখানে তিনি জানিয়েছেন, ‘চোখের পাতার নিচ থেকে কন্ট্যাক্ট লেন্স বের করে আনা মোটেই সহজ কাজ ছিল না। কারণ প্রতিটি লেন্স একে অপরের সঙ্গে আঠার মত জুড়ে ছিল। অস্ত্রোপচারের জন্য যন্ত্র হিসেবে একটি জুয়েলার্স ফোর্সেপ ব্যবহার করতে হয়েছিল। একমাসের কাছাকাছি চোখের পাতার নিচে বসে জমাট বেধে গিয়েছিল লেন্সগুলি। আঠার মত হয়ে যাওয়ায় অপারেশনটি ছিল বেশ ঝুঁকিপূর্ণ।’
রোজ রাতে ঘরের কাজকর্ম সেরে অভ্যাসমত ঘুমাতে চলে যেতেন এক মহিলা। পরের দিন ফের উঠে ব্রেকফাস্ট করে, ঘরের কাজ গুছিয়ে নিজের কর্মস্থলে চলেযেতেন। এইভাবেই চলত প্রতিদিন। হঠাত সকালে ঘুম থেকে উঠে তিনি চোখে দেখতে না পেলে ছুটে যান ডাক্তারের কাছে। ডক্টরের কাছে যেতেই সামনে এল এক অদ্ভূত ও অবাক করা ঘটনা। ডাক্তারের মতে, ওই মহিলার চোখের তারার উপর একটি মোটা আস্তরম পড়ে রয়েছে। যার কারণেই তিনি চোখে দেখতে পাচ্ছিলেন না। যদি ভেবে থাকেন তাঁর চোখে ছানি অপারেশনের প্রয়োজন, তাও নয়। পরে অপরাশেশন করে চোখ থেকে বের করা হয়েছে মোট ২৩টি কনট্যাক্ট লেন্স!শুধু চোখের তারার উপর নয়, চোখের পাতার নিচ থেকেও উদ্ধার হয়েছে একগুচ্ছ লেন্স।
সোস্য়াল মিডিয়ায় উদ্বেগজনক ঘটনার ভিডিয়ো প্রকাশ হতেই মুহূর্তের মধ্যে ভাইরাল হয়ে যায়। আর এই পোস্টটি করেছিলেন খোদ চক্ষু চিকিত্সকই। জানা যায়, ওই মহিলা টানা ২৩ রাত ধরে, প্রতিদিন ঘুমানোর আগে চোখ থেকে কন্ট্যাক্ট লেন্স খুলতে ভুলে গিয়েছিলেন। আর তার জেরেই এই মারাত্মক বিপত্তি। গত ১৩ সেপ্টেম্বর ড ক্যাটরিনা কুর্টিভা নামে একজন ডাক্তার তাঁর ইন্সটাগ্রাম পেতে এই ঘটনার ভিডিয়ো প্রকাশ করেছিলেন। চাঞ্চল্যকর ভিডিয়োতে দেখা গিয়েছে, ওই মহিলার চোখের পাতার নিচ থেকে চলছে ২৩টি কন্ট্যাক্ট লেন্স অপসারণ করার অপারেশন।
এমন নজিরবিহীন ঘটনা তাঁর জীবনে এই প্রথম বলে উল্লেখ করেছেন ওই চিকিত্সক। ক্লিনিকে এমন ঘটনা যে ঘটবে তা অপ্রত্যাশিত। কারোর চোখের ভিতর থেকে ২৩টি লেন্স বের করে আনা যেমন ঝুঁকিপূর্ণ, তেমনি চোখের ক্ষেত্রেও উদ্বেগজনক। কন্ট্যাক্ট লেন্স পরে কখনওই ঘুমানো উচিত নয়। ভিডিয়োতে বার্তা ওই চিকিত্সকের। ‘একটি বিরলতম ঘটনার সাক্ষী থেকেছি আমি। কেউ রাতে কন্ট্যাক্ট লেন্স বের করে ভুলে যায় ও প্রতিদিন সকালে আরও একটি নতুন পরে বেরিয়ে যেতেন। এইভাবে টানা ২৩দিন! গতকালই আমার ক্লিনিকে কন্ট্যাক্ট লেন্সের গুচ্ছ বের করতে সক্ষম হয়েছি।’ সোশ্যাল মিডিয়ায় ভিডিয়ো পোস্ট শেয়ার করে মিসেস কুরতিভা ক্যাপশনে লিখেছেন।
নেটদুনিয়া শেয়ার করা মাত্রই হু হু করে ভাইরাল হয়ে যায় এই চাঞ্চল্যকর ভিডিয়ো। এখনও পর্যন্ত ২.৯ মিনিয়নেরও বেশি ভিউ রয়েছে এই ভিডিয়োর। প্রায় ৮২ হাজারেরও বেশি লাইক রয়েছে। এমন বিচিত্র ও অদ্ভূত খবরে মানুষ যত না অবাক হয়েছেন, মহিলার চোখের অবস্থার ব্যাপারে তত বেশি উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন নেটিজ়েনরা। একজন ভিউয়ার লিখেছেন, ‘এই ভিডিয়ো দেখে আমার মুখ হা হয়ে গিয়েছে। এমনটাও হতে পারে?’ আরও একজন লিখেছেন, ‘আমি ওই মহিলাকে চশমা পরার পরামর্শ দিচ্ছি। কিন্তু তার সঙ্গে যোগাযোগ করার কোনও উপায় নেই!’
অন্য় একটি পোস্ট চোখ অপারেশেনের কিছু পদ্ধতির ছবি শেয়ার করেছিলেন ওই চিকিত্সক। সেখানে তিনি জানিয়েছেন, ‘চোখের পাতার নিচ থেকে কন্ট্যাক্ট লেন্স বের করে আনা মোটেই সহজ কাজ ছিল না। কারণ প্রতিটি লেন্স একে অপরের সঙ্গে আঠার মত জুড়ে ছিল। অস্ত্রোপচারের জন্য যন্ত্র হিসেবে একটি জুয়েলার্স ফোর্সেপ ব্যবহার করতে হয়েছিল। একমাসের কাছাকাছি চোখের পাতার নিচে বসে জমাট বেধে গিয়েছিল লেন্সগুলি। আঠার মত হয়ে যাওয়ায় অপারেশনটি ছিল বেশ ঝুঁকিপূর্ণ।’