AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Calcium: দুধের পাশাপাশি এই ফলগুলোতে দিন কামড়, প্রতিদিনের ক্যালসিয়ামের ঘাটতি পূরণ হবে মাস্ট!

অনেকেই মনে করেন, ক্যালসিয়ামের প্রধান উৎস শুধু দুধ ও দুগ্ধজাত খাবার। কিন্তু বেশ কিছু ফলও আছে, যেগুলো প্রাকৃতিকভাবে ক্যালসিয়ামে ভরপুর এবং সহজেই দৈনন্দিন খাদ্যতালিকায় যোগ করা যায়।

Calcium: দুধের পাশাপাশি এই ফলগুলোতে দিন কামড়, প্রতিদিনের ক্যালসিয়ামের ঘাটতি পূরণ হবে মাস্ট!
দুধের পাশাপাশি এই ফলগুলোতে দিন কামড়, প্রতিদিনের ক্যালসিয়ামের ঘাটতি পূরণ হবে মাস্ট!Image Credit: Canva
| Updated on: Aug 16, 2025 | 9:11 PM
Share

ক্যালসিয়াম (Calcium) শরীরের একটি অপরিহার্য খনিজ। যা হাড় ও দাঁতের গঠন মজবুত রাখতে সাহায্য করে। এছাড়া এটি পেশির কার্যক্রম, স্নায়ুতন্ত্র ও রক্ত জমাট বাঁধার প্রক্রিয়ায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। অনেকেই মনে করেন, ক্যালসিয়ামের প্রধান উৎস শুধু দুধ ও দুগ্ধজাত খাবার। কিন্তু বেশ কিছু ফলও আছে, যেগুলো প্রাকৃতিকভাবে ক্যালসিয়ামে ভরপুর এবং সহজেই দৈনন্দিন খাদ্যতালিকায় যোগ করা যায়। চলুন জেনে নেওয়া যাক ক্যালসিয়ামসমৃদ্ধ ৫ ফলের কথা। রোজ দুধ খাওয়ার পাশাপাশি এই ফলগুলি খেলে শরীরে ক্যালসিয়ামের ঘাটতি হবে না।

ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ ৫টি ফল নিয়ে নিম্নে আলোচনা করা হল —

  • কমলা – শুধু ভিটামিন সি নয়, কমলায় প্রতি ১০০ গ্রামে প্রায় ৪০ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম থাকে। এটি হাড়ের ঘনত্ব বাড়াতে সাহায্য করে।
  • ডুমুর – তাজা বা শুকনো ডুমুরে প্রচুর ক্যালসিয়াম থাকে। শুকনো ডুমুরে প্রতি ১০০ গ্রামে প্রায় ১৬২ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম পাওয়া যায়।
  • স্ট্রবেরি – ভিটামিন সি-এর পাশাপাশি স্ট্রবেরিতে প্রতি ১০০ গ্রামে প্রায় ১৬ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম মেলে। যা হাড় ও দাঁতের জন্য উপকারী।
  • পেয়ারা – ভিটামিন সি এবং ক্যালসিয়াম উভয়ই প্রচুর পরিমাণে থাকে পেয়ারাতে। যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানোর পাশাপাশি হাড়ও বেশ মজবুত করে।
  • কিউই – এই ফলটিতে প্রতি ১০০ গ্রামে প্রায় ৩৪ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম পাওয়া যায়। সেইসঙ্গে প্রচুর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে, যা শরীরের প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে।

ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ ফল খাওয়ার উপকারিতা কী কী?

  1. হাড় ক্ষয় (অস্টিওপোরোসিস) প্রতিরোধে সাহায্য করে।
  2. দাঁতের এনামেল শক্ত রাখে।
  3. পেশির কার্যকারিতা উন্নত করে।
  4. হৃদপিণ্ড ও স্নায়ুতন্ত্রের কার্যক্রম স্বাভাবিক রাখে।