AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Vaginal Itching: ঘামে ভিজে যোনি এলাকা চুলকানি বাড়ছে? ঘরোয়া টোটকায় দূর করুন গোপনাঙ্গের অস্বস্তি

Women Health Tips: ঘামের কারণে অন্তর্বাস দীর্ঘক্ষণ ভিজে থাকছে। তার উপর যদি আঁটসাঁট অন্তর্বাস পরেন, হাওয়া চলাচল হচ্ছে না। গোপনাঙ্গ যত বেশি স্যাঁতস্যাঁতে থাকবে, এতে সংক্রমণের ঝুঁকি বাড়বে। মূলত ইস্ট ইনফেকশনের জেরে গোপনাঙ্গের চুলকানি বাড়ে।

Vaginal Itching: ঘামে ভিজে যোনি এলাকা চুলকানি বাড়ছে? ঘরোয়া টোটকায় দূর করুন গোপনাঙ্গের অস্বস্তি
| Updated on: Apr 18, 2024 | 5:20 PM
Share

৪০ ডিগ্রির গরম সহ্য হচ্ছে না কারওই। এই গরমে ডিহাইড্রেশন, হিট স্ট্রোকের ঝুঁকি রয়েছে। এমনকি রোদে বেরিয়ে ত্বক ঝলসে যাচ্ছে। বাড়ছে গোপনাঙ্গের চুলকানিও। রাস্তায়, লোক সমাজে অস্বস্তিতে পড়ছেন। বাথরুমে গিয়ে চুলকালেও স্বস্তি মিলছে না। এই সমস্যা এড়াতে অনেকে ট্যালকম পাউডারের সাহায্য নিচ্ছেন। ভাল করে স্নান করার পরও সমস্যা মিটছে না। এই অবস্থায় কী করবেন? রইল ঘরোয়া উপায়।

ঘামের কারণে অন্তর্বাস দীর্ঘক্ষণ ভিজে থাকছে। তার উপর যদি আঁটসাঁট অন্তর্বাস পরেন, হাওয়া চলাচল হচ্ছে না। গোপনাঙ্গ যত বেশি স্যাঁতস্যাঁতে থাকবে, এতে সংক্রমণের ঝুঁকি বাড়বে। মূলত ইস্ট ইনফেকশনের জেরে গোপনাঙ্গের চুলকানি বাড়ে। আবার অনেক সময় স্যানিটারি প্যাড, ট্যাম্পন পরিবর্তনে দেরি হলেও গোপনাঙ্গে অস্বস্তি বাড়তে থাকে। কিন্তু এই অবস্থা থেকে মুক্তি পাবেন কীভাবে? দেখে নিন এক নজরে।

১) যোনি এলাকা খুবই সংবেদনশীল হয়। আবার গোপনাঙ্গের পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখাও জরুরি। কিন্তু এর জন্য সুগন্ধ যুক্ত সাবান ব্যবহার করবেন না। এমনকি সাবান ব্যবহার করারই দরকার নেই। সাধারণ জল দিয়ে গোপনাঙ্গ পরিষ্কার করুন।

২) পিরিয়ড চলাকালীন গোপনাঙ্গে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখা ভীষণ দরকার। তার চেয়ে বেশি জরুরি সঠিক স্যানিটরি পণ্য ব্যবহার করা। এমন স্যানিটরি প্যাড বেছে নিন, যার কোনও গন্ধ নেই এবং তুলো দিয়ে তৈরি। প্রয়োজনে মেন্সট্রুয়াল প্যাডও ব্যবহার করতে পারেন।

৩) ভ্যাজাইনাতে গরম জল ব্যবহার করবেন না। এতে ইস্ট সংক্রমণের ঝুঁকি বাড়তে পারে। তবে, যোনি এলাকা ও উরুর চুলকানি কমানোর জন্য ওটস ভেজানো জলে স্নান করতে পারেন। ওটস ত্বকের অস্বস্তি ও চুলকানি কমাতে সহায়ক।

৪) গরমে আঁটসাঁট অন্তর্বাস পরবেন না। প্রয়োজনে দিনে দু’বার অন্তর্বাস পরিবর্তন করুন। সুতির পাতলা অন্তর্বাস ব্যবহার করুন। গোপনাঙ্গের অস্বস্তি কমাতে বরফের সাহায্য নিতে পারেন। সুতির কাপড়ে বরফ মুড়ে প্রভাবিত স্থানে লাগাতে পারেন। এতে চুলকানি কমবে।

৫) সাদা, গাঢ় স্রাব ইস্ট ইনফেকশনের লক্ষণ। এছাড়াও যোনি এলাকায় অস্বস্তি, চুলকানি, সেক্সের সময় ব্যথা, প্রস্রাবের সময় জ্বালাভাবও ইস্ট ইনফেকশনের উপসর্গ। এমন কোনও উপসর্গ দেখা দিলে চিকিৎসকের সঙ্গে যোগাযোগ করা দরকার।