Patanjali: জল খেতে গিয়ে করছেন না তো এই ভুলগুলো? হতে পারে বিপদ
Patanjali: এখনকার এই ব্যস্ত জীবনে সাধারণ ভাবেই প্রচুর মানুষই জল খেতে ভুলে যান। মনে থাকে না সময়ে খাবার খাওয়ার কথা পর্যন্ত। তবে এই অভ্যাস শরীরের জন্য একেবারে ভাল নয়, বলছেন চিকিৎসকরা।

নয়াদিল্লি: জল জীবন। তবে পরিস্থিতি সাপেক্ষে এই জলই আবার কেড়ে নিতে পারে প্রাণ। তাই সারাদিনে কখন, কতটা জল শরীরের দরকার। তা জেনে নেওয়া প্রয়োজন। কারণ, আমাদের হজম শক্তি অনেকটাই নির্ভর করেই এই জলের পরিমাণের উপর। শরীরে জলের পরিমাণ ঠিক থাকলে, বজায় থাকবে হজম ক্ষমতাও।
এখনকার এই ব্যস্ত জীবনে সাধারণ ভাবেই প্রচুর মানুষই জল খেতে ভুলে যান। মনে থাকে না সময়ে খাবার খাওয়ার কথা পর্যন্ত। তবে এই অভ্যাস শরীরের জন্য একেবারে ভাল নয়, বলছেন চিকিৎসকরা। একই দাবি, আয়ুর্বেদিক চিকিৎসা শাস্ত্রেরও। সেখানে আবার জল খাওয়ার সময় ধরে নানা নিয়মের বর্ণনা রয়েছে। পতঞ্জলির প্রতিষ্ঠাতা বাবা রামদেব তাঁর আয়ুর্বেদিক চিকিৎসা শাস্ত্র নিয়ে লেখা বই ‘দ্য়া সায়েন্স অব আয়ুর্বেদ’-এও জল খাওয়ার নানা সময় বর্ণনা করে গিয়েছেন।
কী কী বলা হয়েছে তাতে?
রামদেবের বইতে বলা হয়েছে, খাবার খাওয়ার সময় জল একেবারে বাতিল করে দেওয়া উচিত। দুপুরের খাবার বা রাতের ডিনারের অন্তত ৩০ মিনিট আগে জল খাওয়া উচিত। এই সময় ব্যবধান বজায় রাখা উচিত খাবার খাওয়ার পরেও। এর মাঝে কোনও মতেই জলের গ্লাসে হাত দেওয়া উচিত নয় বলেই দাবি করছে পতঞ্জলি।
ঠান্ডা জলকে বলতে হবে না। পতঞ্জলির দাবি, ঠান্ডা জল যতটা বর্জন করা যায় ততই ভাল। কারণ ফ্রিজের কনকনে ঠান্ডা জল একদিকে যেমন শরীরে নানা ক্ষতি করে, ঠিক তেমনই শরীরের তেজকেও নষ্ট করে থাকে।
তা হলে কীরকম জল খাওয়া উচিত? পতঞ্জলি বলতে, যার উষ্ণতা সাধারণ। না গরম, না ঠান্ডা। কারণ, অতিরিক্ত গরম জল পেটের পক্ষে অতিরিক্ত ক্ষতিকর।





