Weight Loss: পুজোর আগে ছিপছিপে চেহারা চাইছেন? রোজ নিয়ম করে এই পানীয়তে চুমুক দিন
এ বছর সেপ্টেম্বরের শেষে পুজো। এখন থেকেই তাই কোমর বেঁধে আসরে নেমে পড়লে পুজোর সময় ছিপছিপে চেহারা পেতেই পারেন। তার জন্য সঠিক খাবারদাবার, শরীরচর্চার পাশাপাশি চুমুক দিন এক ম্যাজিক পানীয়তে। কী সেই পানীয়?

পুজো আসছে। একথা নিয়ে যখনই আলোচনা হয়, অনেকের মনটা আনন্দে মেতে ওঠে। পুজো মানেই নতুন জামাকাপড় পরে প্যান্ডেলে প্যান্ডেলে ঘুরে ঠাকুর দেখা, সঙ্গে নানা মুখরোচক খাবার খাওয়া। নতুন পোশাক পরবেন, আর শরীরে থাকবে মেদ, এমনটা কেউ চান না। এ বছর সেপ্টেম্বরের শেষে পুজো। এখন থেকেই তাই কোমর বেঁধে আসরে নেমে পড়লে পুজোর সময় ছিপছিপে চেহারা পেতেই পারেন। তার জন্য সঠিক খাবারদাবার, শরীরচর্চার পাশাপাশি চুমুক দিন এক ম্যাজিক পানীয়তে। কী সেই পানীয়?
কমবেশি সকলের বাড়িতে আজকাল অ্যালোভেরা গাছ দেখতে পাওয়া যায়। তা দিয়েই জুস বানিয়ে খেলে কমবে আপনার ওজন। নিম্নে আলোচনা করা হল যে, অ্যালোভেরা জুস কেমন করে ওজন কমাতে পারে।
অ্যালোভেরা জুস কীভাবে ওজন কমাতে সাহায্য করে:-
১. হজমশক্তি বাড়ায়: অ্যালোভেরা জুস হজমে সাহায্য করে, পাচনতন্ত্র পরিষ্কার রাখে। হজম ভালো হলে ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখা সহজ হয়।
২. ডিটক্সিফাই করে: শরীর থেকে টক্সিন বের করে দেয়। ফলে পেট ফাঁপা, গ্যাস, কোষ্ঠকাঠিন্য কমে। এতে শরীর হালকা লাগে এবং ফ্যাট জমার সম্ভাবনা কমে।
৩. মেটাবলিজম বাড়ায়: অ্যালোভেরা শরীরের মেটাবলিক রেট বাড়াতে সাহায্য করে। যার ফলে ক্যালোরি দ্রুত পুড়ে যায়, ফ্যাট কমে।
৪. কম ক্যালোরি, বেশি পুষ্টি: অ্যালোভেরা জুসে ক্যালোরি কম, কিন্তু ভিটামিন ও খনিজ বেশি। যার ফলে এটি পেট ভর্তি রাখে, কিন্তু ওজন বাড়ায় না।
অ্যালোভেরা জুস কীভাবে খাবেন ও কখন খাবেন: খালি পেটে সকালে খেতে পারেন। ১ হালকা গরম জলে ১-২ চামচ অ্যালোভেরা জেল বা রেডিমেড অ্যালোভেরা জুস মেশান। চাইলে সঙ্গে কয়েক ফোঁটা লেবুর রস ও এক চিমটে নুন মেশাতে পারেন। এটি খাওয়ার ৩০ মিনিট পর ব্রেকফাস্ট করতে পারেন। কেউ চাইলে রাতে অ্যালোভেরা জুস খেতে পারেন। হালকা খাবার খেয়ে ১ ঘণ্টা পর ১ চামচ অ্যালোভেরা জুস খাওয়া যেতে পারে। উল্লেখ্য, যদি অ্যালার্জির সমস্যা থাকে, তা হলে অ্যালোভেরা জুস না খাওয়াই শ্রেয়।
