Oral Health: বিশ্ব জনসংখ্যার ৪৫ শতাংশ মানুষ ভুগছেন দাঁত, মাড়ির সমস্যায়, নেপথ্যে কোন বিষয়কে দায়ী করল ‘হু’?

TV9 Bangla Digital | Edited By: megha

Nov 20, 2022 | 1:14 PM

Health Tips: মাড়িতে ব্যথা, মাড়ি দিয়ে রক্তপাত, দাঁতে ব্যথা এই সমস্যাগুলো মানুষের মধ্যে খুব সাধারণ হয়ে উঠেছে।

Follow Us

দাঁতের সমস্যা, মাড়ি দিয়ে রক্তপাত, মুখের ক্যানসার—বিশ্বের প্রায় অর্ধেক জনসংখ্যা এখন মুখগহ্বরের রোগ নিয়ে ভুগছে। এমনটাই জানিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। হু-এর তরফে জানানো হয়েছে, মুখগহ্বরের স্বাস্থ্য পরিষেবাগুলো অনেকের কাছেই গ্রহণযোগ্য হয়ে উঠতে পারেনি, যার জেরে জনগোষ্ঠীর উপর খারাপ প্রভাব পড়ছে। তবে, হু-এর তরফে এটাও জানানো হয়েছে যে, মুখগহ্বরের এমন অনেক রোগ রয়েছে যা কার্যকর চিকিৎসা ব্যবস্থার মাধ্যমে প্রতিরোধ করা সম্ভব।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার করা সমীক্ষা অনুযায়ী, বিশ্বে জনসংখ্যার প্রায় ৪৫ শতাংশ মানুষ দাঁতের ক্ষয়, মাড়ির সমস্যা এবং অন্যান্য মুখগহ্বরের সমস্যায় ভুগছে। বিশ্বজুড়ে প্রায় ৩৫০ কোটি মানুষের মুখগহ্বরে নানা সমস্যা রয়েছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তরফে প্রকাশিত প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে যে, গত ৩০ বছরে বিশ্বজুড়ে মুখগহ্বরের সমস্যায় রোগীর সংখ্যা ১০০ কোটি বেড়ে গিয়েছে। এই সমীক্ষায় বিশ্বের ১৯৫টি দেশের মৌখিক স্বাস্থ্যই পর্যালোচনা করা হয়েছে।

কিন্তু হঠাৎ করে কেন বেড়ে চলেছে মানুষের মধ্যে মুখগহ্বরের সমস্যা? এই প্রসঙ্গে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা জানিয়েছে, এই সমীক্ষা স্পষ্ট ইঙ্গিত দেয় যে মানুষের মধ্যে মুখের সমস্যা প্রতিরোধ করার এবং চিকিৎসার সুযোগ নেই। মুখগহ্বরের সমস্যার সবচেয়ে সাধারণ রোগ হল ডেন্টাল ক্যারিস, দাঁতের ক্ষয়, মাড়ির মারাত্মক রোগ, দাঁতের ক্ষতি এবং মুখের ক্যান্সার। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি উদ্বেগ তৈরি করেছে দাঁতের ক্ষয়। প্রায় ২৫০ কোটি মানুষ বিনা চিকিৎসায় দাঁতের ক্ষয়ের সম্মুখীন হয়েছে।

মাড়ির সমস্যাও রয়েছে। মাড়িতে ব্যথা, মাড়ি দিয়ে রক্তপাত, দাঁতে ব্যথা এই সমস্যাগুলো মানুষের মধ্যে খুব সাধারণ হয়ে উঠেছে। বিশ্বের আজ ১০০ কোটি মানুষ এই সমস্যায় ভুগছেন। পাশাপাশি প্রতি বছর প্রায় ৩,৮০,০০ মানুষ নতুন করে মুখের ক্যানসারে আক্রান্ত হয়।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তরফে জানানো হয়েছে, স্বল্প আয়ের দেশগুলোতে মুখগহ্বরের সমস্যা সবচেয়ে বেশি। ক্যানসার, কার্ডিওভাসকুলার রোগ এবং ডায়াবেটিসের মতোই মুখের স্বাস্থ্যের যত্ন নেওয়া জরুরি। কিন্তু সেটা নিয়ে প্রত্যন্ত ও গ্রামীণ এলাকায়, বয়স্ক ও স্বল্প ব্যক্তিদের মধ্যে সচেতনতা নিয়ে। ফলে দিন দিন বেড়েই চলেছে রোগীর সংখ্যা।

অতিরিক্ত পরিমাণে চিনি খাওয়া, তামাক সেবন, মাত্রাতিরিক্ত অ্যালকোহলের ব্যবহার মূলত এই ধরনের সমস্যা বাড়িয়ে তুলছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তরফে জানানো হয়েছে, মানুষের মধ্যে মুখগহ্বরের স্বাস্থ্য নিয়ে সচেতনতা গড়ে তোলা। মানুষ যাতে চিকিৎসা গ্রহণ করতে পারে তার চেষ্টা করা।

দাঁতের সমস্যা, মাড়ি দিয়ে রক্তপাত, মুখের ক্যানসার—বিশ্বের প্রায় অর্ধেক জনসংখ্যা এখন মুখগহ্বরের রোগ নিয়ে ভুগছে। এমনটাই জানিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। হু-এর তরফে জানানো হয়েছে, মুখগহ্বরের স্বাস্থ্য পরিষেবাগুলো অনেকের কাছেই গ্রহণযোগ্য হয়ে উঠতে পারেনি, যার জেরে জনগোষ্ঠীর উপর খারাপ প্রভাব পড়ছে। তবে, হু-এর তরফে এটাও জানানো হয়েছে যে, মুখগহ্বরের এমন অনেক রোগ রয়েছে যা কার্যকর চিকিৎসা ব্যবস্থার মাধ্যমে প্রতিরোধ করা সম্ভব।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার করা সমীক্ষা অনুযায়ী, বিশ্বে জনসংখ্যার প্রায় ৪৫ শতাংশ মানুষ দাঁতের ক্ষয়, মাড়ির সমস্যা এবং অন্যান্য মুখগহ্বরের সমস্যায় ভুগছে। বিশ্বজুড়ে প্রায় ৩৫০ কোটি মানুষের মুখগহ্বরে নানা সমস্যা রয়েছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তরফে প্রকাশিত প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে যে, গত ৩০ বছরে বিশ্বজুড়ে মুখগহ্বরের সমস্যায় রোগীর সংখ্যা ১০০ কোটি বেড়ে গিয়েছে। এই সমীক্ষায় বিশ্বের ১৯৫টি দেশের মৌখিক স্বাস্থ্যই পর্যালোচনা করা হয়েছে।

কিন্তু হঠাৎ করে কেন বেড়ে চলেছে মানুষের মধ্যে মুখগহ্বরের সমস্যা? এই প্রসঙ্গে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা জানিয়েছে, এই সমীক্ষা স্পষ্ট ইঙ্গিত দেয় যে মানুষের মধ্যে মুখের সমস্যা প্রতিরোধ করার এবং চিকিৎসার সুযোগ নেই। মুখগহ্বরের সমস্যার সবচেয়ে সাধারণ রোগ হল ডেন্টাল ক্যারিস, দাঁতের ক্ষয়, মাড়ির মারাত্মক রোগ, দাঁতের ক্ষতি এবং মুখের ক্যান্সার। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি উদ্বেগ তৈরি করেছে দাঁতের ক্ষয়। প্রায় ২৫০ কোটি মানুষ বিনা চিকিৎসায় দাঁতের ক্ষয়ের সম্মুখীন হয়েছে।

মাড়ির সমস্যাও রয়েছে। মাড়িতে ব্যথা, মাড়ি দিয়ে রক্তপাত, দাঁতে ব্যথা এই সমস্যাগুলো মানুষের মধ্যে খুব সাধারণ হয়ে উঠেছে। বিশ্বের আজ ১০০ কোটি মানুষ এই সমস্যায় ভুগছেন। পাশাপাশি প্রতি বছর প্রায় ৩,৮০,০০ মানুষ নতুন করে মুখের ক্যানসারে আক্রান্ত হয়।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তরফে জানানো হয়েছে, স্বল্প আয়ের দেশগুলোতে মুখগহ্বরের সমস্যা সবচেয়ে বেশি। ক্যানসার, কার্ডিওভাসকুলার রোগ এবং ডায়াবেটিসের মতোই মুখের স্বাস্থ্যের যত্ন নেওয়া জরুরি। কিন্তু সেটা নিয়ে প্রত্যন্ত ও গ্রামীণ এলাকায়, বয়স্ক ও স্বল্প ব্যক্তিদের মধ্যে সচেতনতা নিয়ে। ফলে দিন দিন বেড়েই চলেছে রোগীর সংখ্যা।

অতিরিক্ত পরিমাণে চিনি খাওয়া, তামাক সেবন, মাত্রাতিরিক্ত অ্যালকোহলের ব্যবহার মূলত এই ধরনের সমস্যা বাড়িয়ে তুলছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তরফে জানানো হয়েছে, মানুষের মধ্যে মুখগহ্বরের স্বাস্থ্য নিয়ে সচেতনতা গড়ে তোলা। মানুষ যাতে চিকিৎসা গ্রহণ করতে পারে তার চেষ্টা করা।

Next Article