অবলা হলেও তাদের ভালোবাসা ও বন্ধুত্বের মধ্যে কোনও ফাঁক থাকে না। নিরাপদ বোধ করতে অনেকেই বাড়িতে পোষ্যের মতো পালন করলেও অনেকেই রয়েছেন যাঁরা নিজের সন্তানের মতোই লালন-পালন করে থাকেন। চোখের হারানোর মতো নিজের সঙ্গে সঙ্গে ঘুরে বেড়ান। পোষ্যের প্রতি যত্নশীল তো বটেই, সোশ্যাল মিডিয়ায় তাদেরকে নিয়ে নানা রকম মজার ছবি্ও পোস্ট করেন। জন্মদিন উপলক্ষ্যে পার্টির আয়োজন, নতুন জামা-কাপড় কেনা ও তা পরিয়ে সাজাতে ভালোবাসেন। পোষ্যে সমস্ত সরবরাহ ও খেলনা যা তারা যেখানে খুশি যেতে পারেন, তাদের বাড়িতে উপস্থিত হলে পোষ্যের জন্যই সবকিছু জিনিস পাওয়া যাবে। সেই সব
মেষ রাশি
কিছু লোক সত্যিকার অর্থে তাদের পোষ্যকে সাজাতে ও সেই মুহূর্তগুলি উপভোগ করতে ভীষণ পছন্দ করেন। একটি মেষ রাশির বিড়ালের প্রতি আলাদা জায়গা রয়েছে। তাদের বেশিরভাগ বন্ধুই একমত হবেন যে মেষ রাশির জাতক-জাতিকারা তাদের পোষ্যে ছবি তুলে পোশাক কেনার জন্য বিখ্যাত।
সিংহ রাশি
সিংহ রাশির জাতকরা অনেক বেশি স্নেহপ্রবণ হোন। তারা গোপনে বিশ্বাস করে যে তাদের কুকুরছানা একেবারে নিজের সন্তান। অন্য কেউ না থাকলে তারা তাদের সঙ্গে কথা বলার প্রবণতা রাখে। বেশিরভাগ অভিভাবকদের কাছে তাদের যেমন একটি শিশুর বই থাকে, এই অগ্নি চিহ্নটিতে তাদের পোষা প্রাণীর বেড়ে ওঠার সমস্ত ছবি-সহ একটি পোষ্যের অ্যালবাম থাকবে। পোষা প্রাণীর দোকানের কর্মচারীরাও তাদের নাম জানেন। কারণ সিংহ রাশির জাতকরা বিশ্বস্ত গ্রাহক যিনি তাদের পোষ্য প্রাণীর জন্য জিনিসপত্র কেনার জন্য ঘন ঘন শপিং করেন।
কুম্ভ রাশি
বেশিরভাগ লোকের বিপরীতে, কুম্ভ রাশি একটি বিড়াল বা কুকুরকে দত্তক নেওয়ার চেয়ে সন্তানের দায়িত্ব নেওয়ার সম্ভাবনার চেয়ে বেশি খুশি হয়। তারা বিশ্বাস করে যে পোষা পিতামাতা হওয়া আশ্চর্যজনক নয়। এমনকি আবেগের বশে তারা প্রায়শই টি-শার্ট ও কফি মগে ছাপিয়ে বন্ধুদের কাছে তাদের পোষ্যের ছবি দেয়। যদি কেউ তাদের কুকুরছানা উপেক্ষা করে, কুম্ভ ব্যক্তিগতভাবে অপমানিত হবে।
বৃশ্চিক রাশি
এই রাশির জাতকরা পোষ্যকে নিয়ে কখনও কারওর সঙ্গে শেয়ার করতে চান না। এমনকি সন্তানের থেকেও বেশি কিছু ভেবে নিয়ে তার দেখাশোনা করেন। কখনও কখনও তাদের পোষ্যের জন্য ইন্টারনেট খ্যাতি অর্জনের চেষ্টা করতে পারেন। কখনও কখনও পোষা প্রাণীদের প্রতি তাদের আবেগ কিছুটা নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যেতে পারে।