Madras High Court: ৯০ শতাংশ পুলিশ অফিসার দুর্নীতিগ্রস্ত, বাকিরা তদন্তে অক্ষম: হাইকোর্ট

TV9 Bangla Digital | Edited By: তন্নিষ্ঠা ভাণ্ডারী

Feb 11, 2022 | 4:20 PM

Madras High Court: পুলিশের দক্ষতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন হাইকোর্টের বিচারপতি। তাঁর মতে, অবিলম্বে দুর্নীতিগ্রস্ত অফিসারদের চিহ্নিত করতে হবে।

Follow Us

চেন্নাই : আদালতের নির্দেশ থাকা সত্ত্বেও অভিযোগের ভিত্তিতে কোনও তদন্ত করেননি পুলিশ ইন্সপেক্টর। এমন দাবি নিয়েই, আদালতের দ্বারস্থ হয়েছিলেন এক মহিলা। বেশ কয়েক বছর কেটে গেলেও প্রতারণার মামলার কোনও তদন্ত হয়নি। সেই মামলার শুনানিতে মাদ্রাজ হাইকোর্টের (Madras High Court) বিচারপতি উল্লেখ করলেন, ৯০ শতাংশ পুলিশ অফিসারই (Police Officers) দুর্নীতিগ্রস্ত। আর বাকিদের তদন্ত করার যোগ্যতা নেই বলে উল্লেখ করেছে আদালত। শুক্রবার হাই কোর্টের বিচারপতি পি ভেলমুরুগানের বেঞ্চে ছিল সেই মামলার শুনানি। বিচারপতি মনে করেন, তদন্তের জন্য যে দক্ষতা প্রয়োজন, সেটাও নেই পুলিশ বিভাগে। তাঁর দাবি, মাত্র ১০ শতাংশ অফিসারই সৎ ও দক্ষ, কিন্তু তাঁদের পক্ষে একা তদন্ত করা সম্ভব নয়। পুলিশ বিভাগের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ সামনে এনেছেন তিনি।

দুর্নীতিগ্রস্ত অফিসারদের খুঁজে বের করার সময় এসেছে

পুলিশের বিরুদ্ধে তদন্ত না করার যে অভিযোগ উঠেছে, সে সম্পর্কে বিচারপতি বলেন, ‘তদন্তকারী অফিসার যে খুব দক্ষ ছিলেন, তা নয়, তবে তিনি তাঁর ক্ষমতা অনুযায়ী তদন্ত করেছেন।’ তাই এই ঘটনাকে আদালত অবমাননা বলা যায় না বলে জানিয়েছে আদালত। বিচারপতি বলেন, ‘দুর্ভাগ্যজনকভাবে পুলিশ বিভাগের ৯০ শতাংশ অফিসারই দুর্নীতিগ্রস্ত, পাশাপাশি তাঁদের তদন্তের দক্ষতাও নেই। মাত্র ১০ শতাংশ অফিসারই সৎ ও দক্ষ। ১০ শতাংশ অফিসারের পক্ষে সব মামলার তদন্ত করা সম্ভব নয়।’

বিচারপতির দাবি, এটাই সময়, এখনই দুর্নীতিগ্রস্ত পুলিশ আধিকারিকদের খুঁজে বের করে বাদ দেওয়া উচিৎ। আর যাঁদের দক্ষতা নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে, তাঁদের সঠিক প্রশিক্ষণ দেওয়া প্রয়োজন।

ঠিক কী অভিযোগ?

দলিল সংক্রান্ত প্রতারণার মামলা ঘিরেই এই অভিযোগ। অভিযুক্তের বিরুদ্ধে ভারতীয় দণ্ডবিধির ১৪৭, ১৪৮, ৪৪৭, ২৯৪ (বি), ১২০ (বি), ৪২০, ৪৬৭, ৪৬৮, ৪৭১ ও ৫০৬ ধারায় মামলা হয়। পুলিশ ‘তথ্যের ভুল’ বলে উল্লেখ করে মামলার তদন্ত ক্লোজ করে দেয়। তবে অভিযোগকারীকে কোনও ‘রেফার্ড চার্জশিট’ দেওয়া হয়নি। পরে অভিযোগকারী আদালতের দ্বারস্থ হলে, পুলিশকে তিন মাসের মধ্যে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ দেওয়া হয়। পরে আবারও পুলিশ মামলাটি ক্লোজ করে দেয় ও মামলাকারীকে রেফার্ড চার্জশিট দেয়। সেই মামলাতেই আদালতের নির্দেশ মানা হয়নি বলে অভিযোগ উঠেছে। হাই কোর্টের নির্দেশ থাকা সত্ত্বেও তদন্ত হয়নি বলে অভিযোগ।

এই মামলায় প্রথম এফআইআর হয়েছিল ২০১১ সালে। পুলিশ মামলা শেষ করে দেয় ২০১৪-তে। পরে ২০২১-এ নতুন করে অভিযোগ নিয়ে আদালতে যান মামলাকারী। তবে শুনানিতে উপস্থিত না হয়ে তদন্তকারী অফিসার আদালত অবমাননা করেছে বলে উল্লেখ করেছে হাইকোর্ট।

বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা 

বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা 

বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা 

বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা 

চেন্নাই : আদালতের নির্দেশ থাকা সত্ত্বেও অভিযোগের ভিত্তিতে কোনও তদন্ত করেননি পুলিশ ইন্সপেক্টর। এমন দাবি নিয়েই, আদালতের দ্বারস্থ হয়েছিলেন এক মহিলা। বেশ কয়েক বছর কেটে গেলেও প্রতারণার মামলার কোনও তদন্ত হয়নি। সেই মামলার শুনানিতে মাদ্রাজ হাইকোর্টের (Madras High Court) বিচারপতি উল্লেখ করলেন, ৯০ শতাংশ পুলিশ অফিসারই (Police Officers) দুর্নীতিগ্রস্ত। আর বাকিদের তদন্ত করার যোগ্যতা নেই বলে উল্লেখ করেছে আদালত। শুক্রবার হাই কোর্টের বিচারপতি পি ভেলমুরুগানের বেঞ্চে ছিল সেই মামলার শুনানি। বিচারপতি মনে করেন, তদন্তের জন্য যে দক্ষতা প্রয়োজন, সেটাও নেই পুলিশ বিভাগে। তাঁর দাবি, মাত্র ১০ শতাংশ অফিসারই সৎ ও দক্ষ, কিন্তু তাঁদের পক্ষে একা তদন্ত করা সম্ভব নয়। পুলিশ বিভাগের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ সামনে এনেছেন তিনি।

দুর্নীতিগ্রস্ত অফিসারদের খুঁজে বের করার সময় এসেছে

পুলিশের বিরুদ্ধে তদন্ত না করার যে অভিযোগ উঠেছে, সে সম্পর্কে বিচারপতি বলেন, ‘তদন্তকারী অফিসার যে খুব দক্ষ ছিলেন, তা নয়, তবে তিনি তাঁর ক্ষমতা অনুযায়ী তদন্ত করেছেন।’ তাই এই ঘটনাকে আদালত অবমাননা বলা যায় না বলে জানিয়েছে আদালত। বিচারপতি বলেন, ‘দুর্ভাগ্যজনকভাবে পুলিশ বিভাগের ৯০ শতাংশ অফিসারই দুর্নীতিগ্রস্ত, পাশাপাশি তাঁদের তদন্তের দক্ষতাও নেই। মাত্র ১০ শতাংশ অফিসারই সৎ ও দক্ষ। ১০ শতাংশ অফিসারের পক্ষে সব মামলার তদন্ত করা সম্ভব নয়।’

বিচারপতির দাবি, এটাই সময়, এখনই দুর্নীতিগ্রস্ত পুলিশ আধিকারিকদের খুঁজে বের করে বাদ দেওয়া উচিৎ। আর যাঁদের দক্ষতা নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে, তাঁদের সঠিক প্রশিক্ষণ দেওয়া প্রয়োজন।

ঠিক কী অভিযোগ?

দলিল সংক্রান্ত প্রতারণার মামলা ঘিরেই এই অভিযোগ। অভিযুক্তের বিরুদ্ধে ভারতীয় দণ্ডবিধির ১৪৭, ১৪৮, ৪৪৭, ২৯৪ (বি), ১২০ (বি), ৪২০, ৪৬৭, ৪৬৮, ৪৭১ ও ৫০৬ ধারায় মামলা হয়। পুলিশ ‘তথ্যের ভুল’ বলে উল্লেখ করে মামলার তদন্ত ক্লোজ করে দেয়। তবে অভিযোগকারীকে কোনও ‘রেফার্ড চার্জশিট’ দেওয়া হয়নি। পরে অভিযোগকারী আদালতের দ্বারস্থ হলে, পুলিশকে তিন মাসের মধ্যে তদন্ত শেষ করার নির্দেশ দেওয়া হয়। পরে আবারও পুলিশ মামলাটি ক্লোজ করে দেয় ও মামলাকারীকে রেফার্ড চার্জশিট দেয়। সেই মামলাতেই আদালতের নির্দেশ মানা হয়নি বলে অভিযোগ উঠেছে। হাই কোর্টের নির্দেশ থাকা সত্ত্বেও তদন্ত হয়নি বলে অভিযোগ।

এই মামলায় প্রথম এফআইআর হয়েছিল ২০১১ সালে। পুলিশ মামলা শেষ করে দেয় ২০১৪-তে। পরে ২০২১-এ নতুন করে অভিযোগ নিয়ে আদালতে যান মামলাকারী। তবে শুনানিতে উপস্থিত না হয়ে তদন্তকারী অফিসার আদালত অবমাননা করেছে বলে উল্লেখ করেছে হাইকোর্ট।

বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা 

বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা 

বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা 

বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা 

Next Article