Parliament Security Breach: সংসদে স্মোককাণ্ডে প্রতিবাদের জের, সাসপেন্ড অধীর-সৌগত-কাকলি-শতাব্দী-সহ একের পর এক বিরোধী সাংসদ

Jyotirmoy Karmokar | Edited By: Soumya Saha

Dec 18, 2023 | 4:50 PM

Adhir Ranjan Chowdhury Suspended: লোকসভায় স্মোককাণ্ডের ঘটনায় কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহর থেকে বিবৃতি দাবি করে আসছিলেন বিরোধীরা। লাগাতার এই ইস্যুতে সরব হয়েছেন তাঁরা। আজও সেই দাবিতে প্রতিবাদ চলাকালীন বিশৃঙ্খলার অভিযোগ ওঠে বিরোধী সাংসদদের বিরুদ্ধে। সেই ঘটনায় সোমবার নতুন করে ৩৩ সাংসদকে লোকসভা থেকে সাসপেন্ড করা হল।

Follow Us

নয়া দিল্লি: লোকসভায় স্মোককাণ্ডের প্রতিবাদে সংসদের শীতকালীন অধিবেশনে চূড়ান্ত বিশৃঙ্খলার অভিযোগ বিরোধী সাংসদদের বিরুদ্ধে। তার জেরে এবার লোকসভায় কংগ্রেসের দলনেতা অধীররঞ্জন চৌধুরী-সহ মোট ৩৩ জন সাংসদকে সাসপেন্ড করা হল। আগে ১৪ জন বিরোধী সাংসদকে সাসপেন্ড করা হয়েছিল। এবার সেই সংখ্যা বেড়ে হল ৪৭।  শীতকালীন অধিবেশনের বাকি দিনগুলির জন্য এখনও পর্যন্ত সাসপেন্ড করা হল মোট ৪৭ সাংসদকে (আগের সাসপেনশন মিলিয়ে)। লোকসভায় স্মোককাণ্ডের ঘটনায় কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহর থেকে বিবৃতি দাবি করে আসছিলেন বিরোধীরা। লাগাতার এই ইস্যুতে সরব হয়েছেন তাঁরা। আজও সেই দাবিতে প্রতিবাদ চলাকালীন বিশৃঙ্খলার অভিযোগ ওঠে বিরোধী সাংসদদের বিরুদ্ধে। সেই ঘটনায় সোমবার নতুন করে ৩৩ সাংসদকে লোকসভা থেকে সাসপেন্ড করা হল।

নতুন করে সাসপেন্ড হওয়া সাংসদদের তালিকায় রয়েছেন তৃণমূলের একগুচ্ছ সাংসদ। তালিকায় রয়েছেন বর্ষীয়ান তৃণমূল সাংসদ সৌগত রায়। এছাড়া কাকলি ঘোষ দস্তিদার, শতাব্দী রায়, কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়, অপরূপা পোদ্দারও রয়েছেন সাসপেন্ড হওয়া সাংসদদের তালিকায়। এদিনের সাসপেন্ড হওয়া ৩৩ সাংসদের মধ্যে রয়েছেন ডিএমকে-র সাংসদ দয়ানিধি মারন ও টি আর বালুও।

শীতকালীন অধিবেশনের বাকি দিনগুলির জন্য লোকসভা থেকে সাসপেন্ড হওয়ার পর কড়া প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন লোকসভায় কংগ্রেসের দলনেতা অধীর চৌধুরী। সংবাদ সংস্থা এএনআইকে তিনি বলেছেন, “আমাকে সহ সব নেতাদের সাসপেন্ড করে দেওয়া হয়েছে। ইতিমধ্যে সাসপেন্ড হওয়া সাংসদদের সাসপেনশন ফিরিয়ে নেওয়া ও কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সংসদে এসে বিবৃতি দেওয়ার দাবি জানাচ্ছিলাম আমরা।”

তৃণমূল সাংসদ সুখেন্দু শেখর রায়ও জানিয়েছেন, “আগেই ১৪ জনকে সাসপেন্ড করা হয়েছিল। আজ আরও ৩৩ জন বিরোধী সাংসদকে লোকসভা থেকে সাসপেন্ড করা হয়েছে। তার মধ্যে আমাদের দলের অন্তত আটজন রয়েছেন। আমাদের শুধু দু’টি দাবি ছিল। সংসদ চলছে, কিন্তু প্রধানমন্ত্রী বা স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী কেউই সংসদকে এই বিষয়ে কিছু জানাচ্ছেন না। বিরোধী কণ্ঠকে স্তব্ধ করার জন্য যে পদক্ষেপ করা হচ্ছে, তা গণতন্ত্রের পক্ষে ধ্বংসাত্মক বলে আমরা মনে করি।”

 

নয়া দিল্লি: লোকসভায় স্মোককাণ্ডের প্রতিবাদে সংসদের শীতকালীন অধিবেশনে চূড়ান্ত বিশৃঙ্খলার অভিযোগ বিরোধী সাংসদদের বিরুদ্ধে। তার জেরে এবার লোকসভায় কংগ্রেসের দলনেতা অধীররঞ্জন চৌধুরী-সহ মোট ৩৩ জন সাংসদকে সাসপেন্ড করা হল। আগে ১৪ জন বিরোধী সাংসদকে সাসপেন্ড করা হয়েছিল। এবার সেই সংখ্যা বেড়ে হল ৪৭।  শীতকালীন অধিবেশনের বাকি দিনগুলির জন্য এখনও পর্যন্ত সাসপেন্ড করা হল মোট ৪৭ সাংসদকে (আগের সাসপেনশন মিলিয়ে)। লোকসভায় স্মোককাণ্ডের ঘটনায় কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহর থেকে বিবৃতি দাবি করে আসছিলেন বিরোধীরা। লাগাতার এই ইস্যুতে সরব হয়েছেন তাঁরা। আজও সেই দাবিতে প্রতিবাদ চলাকালীন বিশৃঙ্খলার অভিযোগ ওঠে বিরোধী সাংসদদের বিরুদ্ধে। সেই ঘটনায় সোমবার নতুন করে ৩৩ সাংসদকে লোকসভা থেকে সাসপেন্ড করা হল।

নতুন করে সাসপেন্ড হওয়া সাংসদদের তালিকায় রয়েছেন তৃণমূলের একগুচ্ছ সাংসদ। তালিকায় রয়েছেন বর্ষীয়ান তৃণমূল সাংসদ সৌগত রায়। এছাড়া কাকলি ঘোষ দস্তিদার, শতাব্দী রায়, কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়, অপরূপা পোদ্দারও রয়েছেন সাসপেন্ড হওয়া সাংসদদের তালিকায়। এদিনের সাসপেন্ড হওয়া ৩৩ সাংসদের মধ্যে রয়েছেন ডিএমকে-র সাংসদ দয়ানিধি মারন ও টি আর বালুও।

শীতকালীন অধিবেশনের বাকি দিনগুলির জন্য লোকসভা থেকে সাসপেন্ড হওয়ার পর কড়া প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন লোকসভায় কংগ্রেসের দলনেতা অধীর চৌধুরী। সংবাদ সংস্থা এএনআইকে তিনি বলেছেন, “আমাকে সহ সব নেতাদের সাসপেন্ড করে দেওয়া হয়েছে। ইতিমধ্যে সাসপেন্ড হওয়া সাংসদদের সাসপেনশন ফিরিয়ে নেওয়া ও কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সংসদে এসে বিবৃতি দেওয়ার দাবি জানাচ্ছিলাম আমরা।”

তৃণমূল সাংসদ সুখেন্দু শেখর রায়ও জানিয়েছেন, “আগেই ১৪ জনকে সাসপেন্ড করা হয়েছিল। আজ আরও ৩৩ জন বিরোধী সাংসদকে লোকসভা থেকে সাসপেন্ড করা হয়েছে। তার মধ্যে আমাদের দলের অন্তত আটজন রয়েছেন। আমাদের শুধু দু’টি দাবি ছিল। সংসদ চলছে, কিন্তু প্রধানমন্ত্রী বা স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী কেউই সংসদকে এই বিষয়ে কিছু জানাচ্ছেন না। বিরোধী কণ্ঠকে স্তব্ধ করার জন্য যে পদক্ষেপ করা হচ্ছে, তা গণতন্ত্রের পক্ষে ধ্বংসাত্মক বলে আমরা মনে করি।”

 

Next Article