Agnipath issue in Supreme Court: অগ্নিপথ বেয়ে সুপ্রিম দুয়ারে জনস্বার্থ মামলা

TV9 Bangla Digital | Edited By: সঞ্জয় পাইকার

Jun 18, 2022 | 5:43 PM

Agnipath issue in Supreme Court: সম্প্রতি সেনাবাহিনীতে নিয়োগ সংক্রান্ত একটি নতুন প্রকল্পের কথা ঘোষণা করেছে কেন্দ্রীয় সরকার।

Agnipath issue in Supreme Court: অগ্নিপথ বেয়ে সুপ্রিম দুয়ারে জনস্বার্থ মামলা
অগ্নিপথ নিয়ে জনস্বার্থ মামলা

Follow Us

নয়া দিল্লি : কেন্দ্রের অগ্নিপথ প্রকল্প নিয়ে জনস্বার্থ মামলা দায়ের হল সুপ্রিম কোর্টে। কেন্দ্রের এই নয়া প্রকল্পে সেনাবাহিনীতে চাকরির সুযোগের কথা বলা হয়েছে। জুন মাস থেকেই শুরু হবে নিয়োগও। কিন্তু নিয়োগ শুরু হওয়ার আগেই ওই প্রকল্পের বিরোধিতা করছেন একাংশ। এবার সেই ইস্যু পৌঁছল শীর্ষ আদালতে। শুক্রবার সকালে এই মামলা দায়ের হয়েছে শীর্ষ আদালতে। তবে এখনও পর্যন্ত মামলাটি গৃহীত হয়নি।

মূলত দুটি আবেদন জানানো হয়েছে। কেন্দ্রের এই নয়া প্রকল্প খতিয়ে দেখার জন্য সুপ্রিম কোর্টের প্রাক্তন বিচারপতির নেতৃত্বে একটি বিশেষজ্ঞ কমিটি গঠন করতে হবে বলে আবেদন জানানো হয়েছে। সেই কমিটি দেখবে দেশে বা দেশের সেনাবাহিনীতে এই প্রকল্পের কী প্রভাব রয়েছে। পাশাপাশি, দেশ জুড়ে বিক্ষোভের ঘটনাতেও সিট গঠন করে তদন্তের আর্জি জানানো হয়েছে।

গত মঙ্গলবারই কেন্দ্রের তরফ থেকে অগ্নিপথ প্রকল্পের ঘোষণা করা হয়। প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং সেই প্রকল্পের কথা ঘোষণা করে জানিয়েছিলেন, কেন্দ্রের এই নয়া প্রকল্পের মাধ্যমে তিন বাহিনী অর্থাৎ ভারতীয় সেনাবাহিনী, নৌসেনা ও বায়ুসেনাতে চুক্তিভিত্তিতে নিয়োগ করা হবে। যাঁদের এই প্রকল্পের অধীনে নিয়োগ করা হবে, তাঁদের অগ্নিবীর বলা হবে বলে উল্লেখ করেন তিনি।

চার বছরের জন্য চুক্তির ভিত্তিতে নিয়োগের কথা বলা হয়েছে। ১৭ বছর থেকে ২১ বছর পর্যন্ত বয়সী যুবক-যুবতীরা এই প্রকল্পে আবেদন জানাতে পারবেন। মাসে ৩০ থেকে ৪৫ হাজার টাকা বেতন দেওয়া হবে বলে জানানো হয়েছে। আর চুক্তির মেয়াদ শেষ হলে সেনাবাহিনীতে শূন্যপদ ও যোগ্যতার ভিত্তিতে ২৫ শতাংশ অগ্নিবীরকে স্থায়ীভাবে নিয়োগ করা হবে। বাকিদের চুক্তির মেয়াদ শেষের পর আনুমানিক ১২ লক্ষ টাকা করে দেওয়া হবে। তবে অগ্নিবীরদের জন্য় কোনও পেনশনের ব্যবস্থা নেই।

কেন্দ্রের তরফে ব্যাখ্যা করা হয়েছে যে অগ্নিপথ স্কিম কার্যকর হলে একদিকে যেমন উপকৃত হবে দেশের যুব সম্প্রদায়, তেমনই ইতিবাচক প্রভাব পড়বে সেনাবাহিনীতেও। সদস্যদের গড় বয়স কমে গেলে সেনাবাহিনী আরও তরতাজা হয়ে উঠবে বলেই উল্লেখ করা হয়েছে কেন্দ্রের তরফে।

Next Article