Supreme Court: তদন্ত শেষ না হওয়া পর্যন্ত বন্ধ হোক বোয়িংয়ের সব উড়ান, সুপ্রিম কোর্টে দায়ের জনস্বার্থ মামলা
Supreme Court: ১২ জুন আমেদাবাদের সর্দার বল্লভভাই প্যাটেল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে লন্ডনের উদ্দেশ্যে উড়েছিল এয়ার ইন্ডিয়ার বোয়িং ৭৮৭ ড্রিমলাইনার। কিন্তু, ওড়ার কয়েক মুহূর্তের মধ্যেই মেঘানিনগরে চিকিৎসকদের হস্টেলের উপর ভেঙে পড়ে। এই খবরই নাড়িয়ে দেয় গোটা বিশ্বকে।

নয়া দিল্লি: এখনও দগদগে আমেদাবাদের সেই ভয়াবহ স্মৃতি। এখনও শহরের বুকে লেগে আছে রক্তের দাগ। এখনও শোনা যাচ্ছে স্বজনহারাদের সেই বুকফাটা আর্ত চিৎকার। দুর্ঘটনার মূল কারণ খুঁজতে চলছে তদন্ত। এরইমধ্যে এবার বোয়িংয়ের সব বিমান উড়ানের উপর নিষেধাজ্ঞা জারির দাবি নিয়ে জনস্বার্থ মামলা দায়ের হল সুপ্রিম কোর্টে।
নিরাপত্তা অডিট সম্পূর্ণ না হওয়া পর্যন্ত এয়ার ইন্ডিয়ার সব বোয়িং বিমানের উড়ান যেন বন্ধ থাকে। এই দাবিতেই জনস্বার্থ মামলা দায়ের হয়েছে সুপ্রিম কোর্টে। অভিযোগ, এর আগে একাধিকবার এয়ার ইন্ডিয়ার পরিকাঠামো এবং পরিষেবা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সূত্র মারফত এও জানা যাচ্ছে, অভিযোগকারীর ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতার কথা উল্লেখ করা হয়েছে পিটিশনে।
১২ জুন আমেদাবাদের সর্দার বল্লভভাই প্যাটেল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে লন্ডনের উদ্দেশ্যে উড়েছিল এয়ার ইন্ডিয়ার বোয়িং ৭৮৭ ড্রিমলাইনার। কিন্তু, ওড়ার কয়েক মুহূর্তের মধ্যেই মেঘানিনগরে চিকিৎসকদের হস্টেলের উপর ভেঙে পড়ে। এই খবরই নাড়িয়ে দেয় গোটা বিশ্বকে। শোকের ছায়া গোটা ভারতে। যান্ত্রিক ক্রুটি নাকি পাইলটদের ভুল? আজও ঘোরাফেরা করছে প্রশ্ন। এমতাবস্থায় এবার সোজা সুুপ্রিম কোর্টে জনস্বার্থ মামলা দায়ের হওয়ায় তা নিয়ে শুরু হয়েছে নতুন চর্চা। একইসঙ্গে এয়ার ইন্ডিয়ার বিরুদ্ধেও তোলা হয়েছে গুরুতর অভিযোগ। সেফটি অডিটের নামে এর আগে মিথ্যে রিপোর্ট জমা দিয়েছে টাটা অধিকৃত সংস্থা। অভিযোগ এমনটাই। এ ক্ষেত্রে আধিকারিকদের দুর্নীতির প্রসঙ্গ বিস্তারিতভাবে উল্লেখ করা হয়েছে। এবং DGCAর রিপোর্টেও সেই বিষয় উল্লেখ আছে বলে আবেদনকারীর দাবি।
