দলীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, গত মাসেই হরিশ চৌধুরিকে পঞ্জাব কংগ্রেসের ইনচার্জ পদে নিয়োগ করর পর থেকেই তিনি মন্ত্রী পদ ছাড়ার ইচ্ছা প্রকাশ করেছিলেন। তিনি প্রথম থেকেই “এক ব্যক্তি, এক পদ”-এ বিশ্বাসী, সেই কারণেই রাজস্থানের মন্ত্রী পদ ছেড়ে আপাতত পঞ্জাবে আসন্ন বিধানসভা নির্বাচনের দিকেই নজর দিতে চান। যদিও তিনি এ কথাও জানিয়েছেন যে, ইস্তফা দিলেও দল যে সিদ্ধান্ত নেবে, তাই-ই চূড়ান্ত হবে।  বাকি দুই মন্ত্রীও একই কারণ দেখিয়ে ইস্তফা জমা দিয়েছেন বলে জানা গিয়েছে। মনে করা হচ্ছে, মন্ত্রিসভার রদবদলে সচিন পাইলট ঘনিষ্ঠদের জায়গা করে দিতেই ওই তিন মন্ত্রীকে দলের তরফে ইস্তফা দিতে বলা হয়েছিল।

এদিকে, মন্ত্রিসভার রদবদলের জোর জল্পনার মধ্যেই শুক্রবার দিল্লিতে দলনেত্রী সনিয়া গান্ধীর সঙ্গে দেখা করেন সচিন পাইলট। বৃহস্পতিবারই সনিয়া গান্ধীর সঙ্গে দেখা করতে এসেছিলেন রাজস্থানের মুখ্যমন্ত্রী অশোক গেহলটও। দীর্ঘক্ষণের সেই বৈঠকে রাজ্যে রাজনৈতিক পরিবেশ, মন্ত্রিসভার রদবদলে রাজ্য়ে কী প্রভাব পড়তে পারে, তা নিয়ে আলোচনা হয়।  সূত্রের খবর, কেবল মন্ত্রিসভাতেই নয়, দলের অন্দরেও রদবদল হতে পারে। সচিন পাইলট বিগত এক বছর ধরে যে গুরুত্বপূর্ণ পদের দাবি জানিয়ে এসেছেন, এ বার সেই দাবি পূরণ করা হতে পারে। শুক্রবারের বৈঠকও এই বিষয়ে আলোচনার জন্য়ই করা হয়েছিল বলে জানা গিয়েছে।

আরও পড়ুন: Amarinder Singh on Seat Sharing with BJP: ‘আসন ভাগাভাগি ১১০ শতাংশ নিশ্চিত’, ক্যাপ্টেনের নয়া সঙ্গী বিজেপিই