হিন্দুদের উপর ‘অত্যাচার’ বাংলাদেশে, উদ্বেগ অধীরের গলায়
TV9 বাংলা ডিজিটাল: এবার ‘হিন্দুত্ব’ রক্ষায় সরব প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি অধীর চৌধুরী (Adhir Chowdhury)। বহরমপুরের সাংসদের উদ্বেগ, বাংলাদেশে (Bangladesh) যেভাবে হিন্দুদের উপর ‘অত্যাচার’ করা হচ্ছে তা মৌলবাদীদের শক্তি প্রদর্শন ছাড়া আর কিছুই নয়। এ প্রসঙ্গে উদাহরণ হিসাবে বেশ কয়েকটি সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদনও তুলে ধরেছেন তিনি। It is reported that hindu families in Bangladesh have been targetted […]
TV9 বাংলা ডিজিটাল: এবার ‘হিন্দুত্ব’ রক্ষায় সরব প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি অধীর চৌধুরী (Adhir Chowdhury)। বহরমপুরের সাংসদের উদ্বেগ, বাংলাদেশে (Bangladesh) যেভাবে হিন্দুদের উপর ‘অত্যাচার’ করা হচ্ছে তা মৌলবাদীদের শক্তি প্রদর্শন ছাড়া আর কিছুই নয়। এ প্রসঙ্গে উদাহরণ হিসাবে বেশ কয়েকটি সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদনও তুলে ধরেছেন তিনি।
It is reported that hindu families in Bangladesh have been targetted by fundamentalist forces resulting in the arsoning and other violence as a reprisal of the stand taken by our govt. (1/2)
— Adhir Chowdhury (@adhirrcinc) November 2, 2020
Indian govt should take up the issue with bangladesh govt as immediately as possible so as to prevent further escalation. (2/2)
— Adhir Chowdhury (@adhirrcinc) November 2, 2020
সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী, ‘সোশ্যাল মিডিয়ায় ইসলামকে অসম্মান’ করায় বাংলাদেশে ১৫টি হিন্দু মন্দির ভেঙে গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। সে দেশের সংখ্যালঘুদের উপর নির্বিচারে অত্যাচার চালানো হচ্ছে।
অধীর চৌধুরী বলেন, “সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত হয়েছে মৌলবাদী শক্তি সেখানে হিন্দুদের নিশানা করেছে। সন্ত্রাস চালানো হচ্ছে। ভয় দেখানো হচ্ছে। এ বিষয়ে বাংলাদেশ (Bangladesh) সরকারের সঙ্গে কথা বলুক ভারত সরকার। যত দ্রুত সম্ভব এই অত্যাচার আটকানো দরকার।”
বেশ কয়েকটি সংবাদমাধ্যম প্রকাশিত খবর অনুযায়ী, গত কয়েকদিন ধরে হিংসার আগুন জ্বলছে বাংলাদেশের কুমিল্লায়। এবং ঘটনার সূত্রপাত একটি সোশ্যাল মিডিয়ার পোস্টকে ঘিরে। অভিযোগ, সেই পোস্ট ইসলামের ধর্মীয় ভাবাবেগে আঘাত করেছে। এরপরই গত রবিবার কুমিল্লার কোরবানপুরে হিন্দু পরিবারগুলির উপর অত্যাচার শুরু করে সেখানকার বিক্ষুব্ধ জনতা।
এর আগেও এরকম ঘটনার অভিযোগ উঠেছে সে দেশে। হিন্দু মন্দির পোড়ানো, ভাঙচুর কিংবা হিন্দুদের বাড়িতে হামলার অভিযোগ উঠেছে উন্মত্ত জনতার বিরুদ্ধে। তবে সে রোষে বারবারই ইস্যু হয়েছে ‘ধর্মীয় ভাবাবেগে আঘাত’।
অভিযোগ, কুমিল্লার পাশাপাশি ব্রাহ্মণবেড়িয়ার নাসিরনগরেও চলেছে হামলা। কমপক্ষে ১০০টির বেশি হিন্দু বাড়িতে লুঠপাট চলেছে। স্থানীয় হবিগঞ্জের মাধবপুরে দু’টি মন্দির ভাঙা হয়েছে। এই ঘটনায় ছ’জনকে গ্রেফতারও করা হয়েছে।