Bharat Mandapam G20: ১২৩ একর জায়গায় তৈরি এই সম্মেলন কেন্দ্রেই হবে G20 শীর্ষ সম্মেলন

TV9 Bangla Digital | Edited By: অমর্ত্য লাহিড়ী

Sep 03, 2023 | 1:48 AM

Bharat Mandapam G20 Summit: ১২৩ একর এলাকার উপর তৈরি এই কেন্দ্রই বর্তমানে দেশের মধ্যে এটিই বৃহত্তম সম্মেলন এবং প্রদর্শনীর কেন্দ্র। প্রদর্শনী হল, কনভেনশন সেন্টার, অ্যাম্ফিথিয়েটার, ১৬ ভাষার দোভাষী কক্ষ, বিশাল ভিডিয়ো দেওয়াল, ডিমিং এবং অকুপেন্সি সেন্সর-সহ লাইট ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম, সমন্বিত নজরদারি ব্যবস্থা এবং ডেটা কমিউনিকেশন নেটওয়ার্ক-এর মতো অত্যাধুনিক সুবিধা রয়েছে।

Bharat Mandapam G20: ১২৩ একর জায়গায় তৈরি এই সম্মেলন কেন্দ্রেই হবে G20 শীর্ষ সম্মেলন
প্রগতি ময়দানে ১২৩ একর জায়গায় গড়ে উঠেছে ভারত মণ্ডপম
Image Credit source: Twitter

Follow Us

নয়া দিল্লি: ৯ ও ১০ সেপ্টেম্বর নয়া দিল্লিতে বসতে চলেছে চাঁদের হাট। মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন-সহ ২৫ জনেরও বেশি রাষ্ট্রপ্রধান এবং বিভিন্ন আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠানের মাথারা যোগ দেবেন জি২০ শীর্য সম্মেলনে। মন্ত্রী, ঊর্ধ্বতন সরকারি কর্তা এবং নাগরিক সমাজের বিভিন্ন স্তরে সারা বছর ধরে ভারতের বিভিন্ন শহরে জি২০-র বিভিন্ন বৈঠক হয়েছে। সেই সকল বৈঠকের সমাপ্তি ঘটতে চলেছে এই শীর্ষ সম্মেলনে। আন্তর্জাতিক প্রতিনিধিদের স্বাগত জানাতে ব্যাপক ব্যবস্থা করা হয়েছে রাজধানীতে। কিন্তু, কোথায় হবে এই মেগা ইভেন্ট?


নয়া দিল্লির প্রগতি ময়দানে, নবনির্মিত ‘ভারত মণ্ডপ’ আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী তথা সম্মেলন কেন্দ্রে হতে চলেছে ১৮তম জি২০ শীর্ষ সম্মেলন। চলতি বছরের জুলাইয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী এই কনভেনশন সেন্টারের উদ্বোধন করেছিলেন। সেই সময় জি২০ মুদ্রা এবং জি২০ স্ট্যাম্পেরও উন্মোচন করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী। প্রায় ২,৭০০ কোটি টাকা ব্যয়ে তৈরি হয়েছে ভারত মণ্ডপ। ১২৩ একর এলাকার উপর তৈরি এই কেন্দ্রই বর্তমানে দেশের মধ্যে এটিই বৃহত্তম সম্মেলন এবং প্রদর্শনীর কেন্দ্র। প্রদর্শনী হল, কনভেনশন সেন্টার, অ্যাম্ফিথিয়েটার, ১৬ ভাষার দোভাষী কক্ষ, বিশাল ভিডিয়ো দেওয়াল, ডিমিং এবং অকুপেন্সি সেন্সর-সহ লাইট ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম, সমন্বিত নজরদারি ব্যবস্থা এবং ডেটা কমিউনিকেশন নেটওয়ার্ক-এর মতো অত্যাধুনিক সুবিধা রয়েছে।


জি২০ শীর্ষ সম্মেলনের প্রেক্ষইতে ৮ সেপ্টেম্বর থেকে নয়া দিল্লিতে সকল অফিস, শপিং মল, রেস্তোঁরা, বাজার বন্ধ রাখা হচ্ছে। এমনকী, সুপ্রিম কোর্টও বন্ধ থাকবে। স্কুল ও কলেজ এবং অফিসগুলিকে বাড়ি থেকে অনলাইনে কাজ চালানোর নির্দে দেওযা হতে পারে। নয়া দিল্লি জেলার বাসিন্দাদের জেলায় প্রবেশ-প্রস্থানে কোনও বাধা থাকছে না। তবে জেলার বাইরে থেকে আসলে, বিশেষ ছাড়পত্রের প্রয়োজন হবে। মেট্রো এবং বাস পরিষেবা চালু থাকলেও, সীমিত পরিমাণে চলবে। শহরের কিছু এলাকায় যানবাহন চলাচল নিষেধ করা হতে পারে। জি২০ প্রতিনিধি দলগুলিতে হাজার হাজার সদস্য থাকবেন। শহরে যাতে তাঁরা মসৃণভাবে ঘোরাফেরা করতে পারেন, তার জন্য, শুধুমাত্র প্রয়োজন ছাড়া দিল্লিবাসীর চলাচলের নিষিদ্ধ করা হতে পারে।

Next Article