Lalu Prasad Yadav: লালুর ঘাড়ে বিপদের খাঁড়া, পশুখাদ্য দুর্নীতিতে জামিনকে সুপ্রিম কোর্টে চ্যালেঞ্জ করল সিবিআই

TV9 Bangla Digital | Edited By: ঈপ্সা চ্যাটার্জী

Aug 18, 2023 | 1:47 PM

Fodder Scam: ১৯৯৬ সালে পশুখাদ্য কেলেঙ্কারির অভিযোগ ওঠে তৎকালীন বিহারের মুখ্য়মন্ত্রী লালু প্রসাদ যাদবের বিরুদ্ধে। সিবিআই লালু প্রসাদ যাদব সহ মোট ১৭০ জনের বিরুদ্ধে মামলা করে। অভিযোগ ছিল, পশুখাদ্যের জন্য বরাদ্দ অর্থ তুলে নিয়েছিলেন লালু। মোট ৯৫০ কোটি টাকার দুর্নীতির অভিযোগ ওঠে।

Lalu Prasad Yadav: লালুর ঘাড়ে বিপদের খাঁড়া, পশুখাদ্য দুর্নীতিতে জামিনকে সুপ্রিম কোর্টে চ্যালেঞ্জ করল সিবিআই
লালু প্রসাদ যাদব।
Image Credit source: Twitter

Follow Us

নয়া দিল্লি: এমনিতেই একাধিক মামলায় জর্জরিত, ফের অস্বস্তি বাড়ল বিহারের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী লালু প্রসাদ যাদবের (Lalu Prasad Yadav)। পশুখাদ্য দুর্নীতি (Fodder Scam) মামলায় লালু প্রসাদের জামিনকে চ্য়ালেঞ্জ করে সুপ্রিম কোর্টে (Supreme Court) কড়া নাড়ল কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা সিবিআই (CBI)। আগামী ২৫ অগস্ট সিবিআইয়ের এই আর্জি শুনবে শীর্ষ আদালত।

১৯৯৬ সালে পশুখাদ্য কেলেঙ্কারির অভিযোগ ওঠে তৎকালীন বিহারের মুখ্য়মন্ত্রী লালু প্রসাদ যাদবের বিরুদ্ধে। সিবিআই লালু প্রসাদ যাদব সহ মোট ১৭০ জনের বিরুদ্ধে মামলা করে। অভিযোগ ছিল, পশুখাদ্যের জন্য বরাদ্দ অর্থ তুলে নিয়েছিলেন লালু। মোট ৯৫০ কোটি টাকার দুর্নীতির অভিযোগ ওঠে। ডোরান্ডা ট্রেজারি থেকে বেআইনিভাবে ১৩৯.৩৫ কোটি টাকা,  চাইবাসা ট্রেজারি থেকে ৩৭.৭ কোটি টাকা, দেওঘর ট্রেজারি থেকে ৮৯.২৭ কোটি টাকা ও দুমকা ট্রেজারি থেকে ৩.৭৬ কোটি টাকা নেওয়ার অভিযোগ ওঠে প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রীর বিরুদ্ধে।

২০১৭ সালে সিবিআইয়ের বিশেষ আদালত এই মামলায় লালু প্রসাদ যাদবকে দোষী সাব্যস্ত করা হয়। ১৪ বছরের সাজা দেওয়া হয়। ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে লালু প্রসাদ যাদবকে ডোরান্ডা ট্রেজারি মামলায় জামিন দেওয়া হয়। ঝাড়খণ্ড হাইকোর্টও চারটি মামলায় জামিন দিয়েছিল।

এ দিন সিবিআইয়ের তরফে ঝাড়খণ্ড আদালতের ওই চারটি রায়কে চ্যালেঞ্জ করা হয়। রাষ্ট্রীয় জনতা দলের প্রধানের জামিনের নির্দেশকে চ্য়ালেঞ্জ করা হয়েছে।

উল্লেখ্য, এর আগে গত মাসেই সিবিআই আরজেডি প্রধান লালু প্রসাদ যাদব, তাঁর স্ত্রী রাবড়ি দেবী ও তাঁদের সন্তান তেজস্বী যাদবের নামে জমির বিনিময়ে চাকরি দুর্নীতি মামলাতেও চার্জশিট দাখিল করা হয়। ২০০৪ সাল থেকে ২০০৯ সালের মধ্যে বিহারে জমির বদলে রেলওয়েতে চাকরি দেওয়া হয়েছিল বলে অভিযোগ। ওই সময়ে রেলমন্ত্রী ছিলেন লালু প্রসাদ যাদব।

Next Article