Bihar Politics: নীতীশ বা তেজস্বী নয়, ৭ দলকে এক সুতোয় কে বেঁধেছেন জানেন?

TV9 Bangla Digital | Edited By: ঈপ্সা চ্যাটার্জী

Aug 12, 2022 | 11:25 AM

Bihar Politics: এনডিএ জোট ভাঙার পরই মুখ্যমন্ত্রী পদ থেকে ইস্তফা দেন নীতীশ কুমার। এরপরই তিনি সনিয়া গান্ধী ও রাহুল গান্ধীকে ফোন করেছিলেন বলে জানা গিয়েছে। কয়েক মিনিটের ফোনালাপে তিনি ধন্যবাদই জানিয়েছিলেন কংগ্রেসের সমর্থনের জন্য।

Bihar Politics: নীতীশ বা তেজস্বী নয়, ৭ দলকে এক সুতোয় কে বেঁধেছেন জানেন?
মহাগঠবন্ধনের নেপথ্যে রয়েছেন কে?

Follow Us

নয়া দিল্লি: এনডিএ-জেডিইউ জোট ভেঙে বিহারে ফিরে এসেছে মহাগঠবন্ধন। আরজেডি-কংগ্রেসের সঙ্গে ফের একজোট হয়েছে জেডিইউ। নতুন জোট তৈরি হতেই একের পর এক তত্ত্বও সামনে এসেছে। সূত্র মারফত সম্প্রতিই জানা গিয়েছিল যে, তলে তলে দুই মাস আগে থেকেই নতুন জোট তৈরির পরিকল্পনা শুরু হয়েছিল। কিন্তু এই জোটের সুতো বেঁধেছিলেন কে, তা নিয়ে ধোঁয়াশাই রয়ে গিয়েছে। এবার কংগ্রেসের তরফে দাবি করা হল, সনিয়া গান্ধীর মধ্যস্থতাতেই তৈরি হয়েছে এই নতুন জোট।

চলতি সপ্তাহের মঙ্গলবারই এনডিএ জোট ভেঙে বেরিয়ে আসে নীতীশ কুমারের দল জেডিইউ। আরজেডি-কংগ্রেস সহ মোট ৭টি দল নিয়ে তিনি ফের মহাগঠবন্ধনের সরকার গঠন করেন। নিজে অষ্টমবারের জন্য বিহারের মুখ্যমন্ত্রী হন, উপমুখ্যমন্ত্রী করা হয় আরজেডি নেতা তেজস্বী যাদবকে। সেই তুলনায় নতুন জোটে অনেকটাই কম লাববান হয়েছে কংগ্রেস। তাদের মাত্র চারটি মন্ত্রী পদ দেওয়া হতে পারে বলে সূত্রের খবর। তবে কংগ্রেসের দাবি, এই জোট তৈরিতে মধ্যস্থতা করেছিলেন তাদের দলনেত্রী সনিয়া গান্ধীই।

এনডিএ জোট ভাঙার পরই মুখ্যমন্ত্রী পদ থেকে ইস্তফা দেন নীতীশ কুমার। এরপরই তিনি সনিয়া গান্ধী ও রাহুল গান্ধীকে ফোন করেছিলেন বলে জানা গিয়েছে। কয়েক মিনিটের ফোনালাপে তিনি ধন্যবাদই জানিয়েছিলেন কংগ্রেসের সমর্থনের জন্য। তবে বৃহস্পতিবার কংগ্রেস বিধায়ক প্রতিমা দাস ইন্ডিয়া টুডেকে জানান, বিহারের এই গঠবন্ধনের কারিগর সনিয়া গান্ধী। তিনি বলেন, “যেভাবে মহাগঠবন্ধন তৈরিতে ম্যাডাম সনিয়া গান্ধী মধ্যস্থতাকারীর ভূমিকা পালন করেছেন, তাতে অত্যন্ত গর্বিত বোধ করছি। বিহারে রাজনৈতিক পরিস্থিতি সামাল দিতে এবং নতুন সরকার গঠনে বিশেষ ভূমিকা পালন করেছেন সনিয়া গান্ধী।”

মন্ত্রিত্ব ভাগ করা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, “মন্ত্রীত্ব পাওয়ার বিষয়টি কংগ্রেস নেতাদের শীর্ষ নেতৃত্বের উপরই ছেড়ে দেওয়া উচিত। গণতন্ত্রে সকলেরই বলার অধিকার রয়েছে এবং দলের হাইকম্যান্ড গোটা বিষয়টির উপরই নজর রাখছে। সঠিক সময় আসলেই চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবেন তারা।”

Next Article