COVID-19 JN.1 Variant: নতুন করে ভয় ধরাচ্ছে করোনা, JN.1 ভ্যারিয়েন্টের জন্য কি আবার ভ্যাকসিন নিতে হবে?

TV9 Bangla Digital | Edited By: ঈপ্সা চ্যাটার্জী

Dec 24, 2023 | 2:16 PM

COVID-19 Vaccine: ডঃ অরোরা বলেন, "প্রত্যেক সপ্তাহেই নতুন কোনও ভ্যারিয়েন্টের খোঁজ মিলছে এবং তা ধীরে ধীরে দেশেল ছড়িয়ে পড়ছে। প্রায় ৪০০-রও বেশি সাব ভ্যারিয়েন্টের খোঁজ মিলেছে। তবে সৌভাগ্যক্রমে কোনও ভ্যারিয়েন্টই গুরুতর আকার ধারণ করেনি।"

Follow Us

নয়া দিল্লি: শেষ হয়েও যেন শেষ হচ্ছে না। আবারও দেশে করোনা আতঙ্ক। বছর শেষে হঠাৎ করে বাড়তে শুরু করেছে করোনা সংক্রমণ। মৃত্যুও হচ্ছে সংক্রমণে। দেশে হদিস মিলেছে করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট জেএন.১-র। দ্রুতগতিতে সংক্রমণ ছড়াচ্ছে এই নতুন ভ্যারিয়েন্ট। এই পরিস্থিতিতে অনেকেরই মনে প্রশ্ন, সংক্রমণ থেকে বাঁচতে আবার কি ভ্যাকসিন নিতে হবে?

ইন্ডিয়া সার্স-কোভ-২ জিনোমিক কনসর্টিয়ামের প্রধান ডঃ এনকে অরোরা এই প্রশ্নের উত্তরে জানিয়েছেন, আপাতত করোনার এই সাব ভ্যারিয়েন্টের জন্য অতিরিক্ত কোনও ভ্যাকসিনের ডোজ নেওয়ার প্রয়োজন নেই। শুধুমাত্র সতর্কতা ও স্বাস্থ্যবিধি অবলম্বন করলেই চলবে।

সংবাদসংস্থা এএনআই-কে দেওয়া সাক্ষাৎকারে ডঃ অরোরা বলেন, “আমার মতে, ৬০ বছর  বা তার বেশি বয়সী ব্যক্তিদের আপাতত স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণ করলেই চলবে। যাদের কো-মর্ডিবিটি বা অন্য কোনও রোগ রয়েছে, যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমিয়ে দেয়, তারা যদি এখনও ভ্যাকসিন না নিয়ে থাকেন, তবে এখনই নেওয়া উচিত। আলাদাভাবে করোনার অতিরিক্ত ডোজ় নেওয়ার প্রয়োজন নেই।”

জিনোমিক কনসর্টিয়ামের প্রধান জানান, ওমিক্রন অতি সংক্রামক করোনা ভ্যারিয়েন্ট। এর একাধিক সাব-ভ্যারিয়েন্টের খোঁজ মিলেছে, কিন্তু কোনওটিই এখনও অবধি ভয়াবহ বা প্রাণঘাতী আকার নেয়নি। তিনি বলেন, “প্রত্যেক সপ্তাহেই নতুন কোনও ভ্যারিয়েন্টের খোঁজ মিলছে এবং তা ধীরে ধীরে দেশেল ছড়িয়ে পড়ছে। প্রায় ৪০০-রও বেশি সাব ভ্যারিয়েন্টের খোঁজ মিলেছে। তবে সৌভাগ্যক্রমে কোনও ভ্যারিয়েন্টই গুরুতর আকার ধারণ করেনি। হাসপাতালে ভর্তির হারও তুলনামূলকভাবে কম রয়েছে।”

জেএন.১ ভ্যারিয়েন্টের উপসর্গ কী?

ডঃ এনকে অরোরা জানান, ওমিক্রনের অন্যান্য ভ্যারিয়েন্টের মতোই উপসর্গ জেএন.১ ভ্যারিয়েন্টের। জ্বর, নাক থেকে জল পড়া, সর্দি-কাশি হচ্ছে। কোনও কোনও রোগীর ডায়েরিয়া বা সারা শরীরে ব্যাথাও হচ্ছে। তবে দুই থেকে পাঁচদিনের মধ্যেই সকলে সুস্থ হয়ে উঠছেন। আক্রান্তের সংখ্যা বাড়লেও, হাসপাতালে রোগী ভর্তির সংখ্যা এখনও কম রয়েছে।

নয়া দিল্লি: শেষ হয়েও যেন শেষ হচ্ছে না। আবারও দেশে করোনা আতঙ্ক। বছর শেষে হঠাৎ করে বাড়তে শুরু করেছে করোনা সংক্রমণ। মৃত্যুও হচ্ছে সংক্রমণে। দেশে হদিস মিলেছে করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট জেএন.১-র। দ্রুতগতিতে সংক্রমণ ছড়াচ্ছে এই নতুন ভ্যারিয়েন্ট। এই পরিস্থিতিতে অনেকেরই মনে প্রশ্ন, সংক্রমণ থেকে বাঁচতে আবার কি ভ্যাকসিন নিতে হবে?

ইন্ডিয়া সার্স-কোভ-২ জিনোমিক কনসর্টিয়ামের প্রধান ডঃ এনকে অরোরা এই প্রশ্নের উত্তরে জানিয়েছেন, আপাতত করোনার এই সাব ভ্যারিয়েন্টের জন্য অতিরিক্ত কোনও ভ্যাকসিনের ডোজ নেওয়ার প্রয়োজন নেই। শুধুমাত্র সতর্কতা ও স্বাস্থ্যবিধি অবলম্বন করলেই চলবে।

সংবাদসংস্থা এএনআই-কে দেওয়া সাক্ষাৎকারে ডঃ অরোরা বলেন, “আমার মতে, ৬০ বছর  বা তার বেশি বয়সী ব্যক্তিদের আপাতত স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণ করলেই চলবে। যাদের কো-মর্ডিবিটি বা অন্য কোনও রোগ রয়েছে, যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমিয়ে দেয়, তারা যদি এখনও ভ্যাকসিন না নিয়ে থাকেন, তবে এখনই নেওয়া উচিত। আলাদাভাবে করোনার অতিরিক্ত ডোজ় নেওয়ার প্রয়োজন নেই।”

জিনোমিক কনসর্টিয়ামের প্রধান জানান, ওমিক্রন অতি সংক্রামক করোনা ভ্যারিয়েন্ট। এর একাধিক সাব-ভ্যারিয়েন্টের খোঁজ মিলেছে, কিন্তু কোনওটিই এখনও অবধি ভয়াবহ বা প্রাণঘাতী আকার নেয়নি। তিনি বলেন, “প্রত্যেক সপ্তাহেই নতুন কোনও ভ্যারিয়েন্টের খোঁজ মিলছে এবং তা ধীরে ধীরে দেশেল ছড়িয়ে পড়ছে। প্রায় ৪০০-রও বেশি সাব ভ্যারিয়েন্টের খোঁজ মিলেছে। তবে সৌভাগ্যক্রমে কোনও ভ্যারিয়েন্টই গুরুতর আকার ধারণ করেনি। হাসপাতালে ভর্তির হারও তুলনামূলকভাবে কম রয়েছে।”

জেএন.১ ভ্যারিয়েন্টের উপসর্গ কী?

ডঃ এনকে অরোরা জানান, ওমিক্রনের অন্যান্য ভ্যারিয়েন্টের মতোই উপসর্গ জেএন.১ ভ্যারিয়েন্টের। জ্বর, নাক থেকে জল পড়া, সর্দি-কাশি হচ্ছে। কোনও কোনও রোগীর ডায়েরিয়া বা সারা শরীরে ব্যাথাও হচ্ছে। তবে দুই থেকে পাঁচদিনের মধ্যেই সকলে সুস্থ হয়ে উঠছেন। আক্রান্তের সংখ্যা বাড়লেও, হাসপাতালে রোগী ভর্তির সংখ্যা এখনও কম রয়েছে।

Next Article