দিল্লিতে বিক্ষোভ
(নিজস্ব চিত্র)
দিল্লি: কেন্দ্রীয় হারে মহার্ঘ ভাতার (DA) দাবিতে আন্দোলন ক্রমেই জোরাল হচ্ছে। কলকাতা থেকে এই আন্দোলন দিল্লি পর্যন্ত নিয়ে যাবে বলে আগেই জানিয়েছিল সংগ্রামী যৌথ মঞ্চ। সেই ঘোষণা মোতাবেক শনিবার দিল্লি (Delhi) রওনা দেন সংগ্রামী যৌথ মঞ্চের সদস্যরা। সোমবার সকাল ১০টা থেকে দিল্লির যন্তরমন্তরে সরকারি কর্মীরা বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করেছেন। দিল্লি পুলিশের অনুমতি দিয়েছে ধর্নার জন্য।
এক নজরে সকল আপডেট (সর্বশেষ তথ্য উপরে)…
- তৃণমূল সাংসদ শান্তনু সেন বলেন, “রাজনৈতিক উদ্দেশ্য প্রণোদিত। ডিএ যদি সাংবিধানিক অধিকার হত তাহলে প্রধানমন্ত্রী কীভাবে ঘোষণা করেছেন ১৮ মাসের ডিএ দেব না?” বিজেপি নেতা সজন ঘোষ বলেন, “শান্তনুবাবু একজন চিকিৎসক। কীভাবে এই কথা বলেন? আসলে নজর ঘোরাতে এই ধরনের মন্তব্য।
- এ দিন ডিএ ধর্না মঞ্চে উঠল চোর স্লোগান। রাজ্য সরকারের বিরোধীতায় চোর স্লোগান তোলেন তাঁরা।
- আগামিকাল সুপ্রিম কোর্টে ডিএ মামলার শুনানি রয়েছে। শীর্ষ আদালত কী রায় দেয় সেই দিকেও তাকিয়ে সরকারি কর্মীরা।
- সরকারি কর্মীরা নিজেদের দাবি রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু , উপ-রাষ্ট্রপতি জগদীপ ধনখড় ও কেন্দ্রীয় শিক্ষামন্ত্রী ধর্মেন্দ্র প্রধানের কাছে পৌঁছে দিতে চান।
- শুধু তাই নয়, কেন্দ্রীয় মন্ত্রী ধর্মেন্দ্র প্রধান সহ, শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী সুভাষ সরকারের আসার কথা রয়েছে সেখানে।
- সিপিএম নেতা তথা পলিটব্যুরোর সদস্য হান্নান মোল্লা পৌঁছে গিয়েছেন ধর্না মঞ্চে। এদিন আইনজীবী তথা সিপিএম নেতা বিকাশ ভট্টাচার্যের আসার কথা রয়েছে সেখানে।
- সরকারি কর্মীদের একটাই দাবি প্রাপ্য ডিএ দিতে হবে।
- কেন্দ্রীয় সংসদ ভবনে থেকে ঢিল ছোড়া দূরত্বে চলছে ডিএ আন্দোলনকারীদের অবস্থান বিক্ষোভ।
- উস্কানিমূলক বা প্ররোচনামূলক বক্তৃতা দেওয়া যাবে না।
- ধর্না চলাকালীন পথচারী বা যানবাহন চলাচলে কোনও বাধা দেওয়া যাবে না।
- যন্তরমন্তর ছাড়া অন্য কোথাও এই ধর্না হবে না।
- ৫০০ বেশি লোক এই ধর্নাতে থাকতে পারবেন না।
- সকাল ১০ টা থেকে বিকেল ৪টে পর্যন্ত ধর্না।
- দিল্লি পুলিশের অনুমতি নিয়ে ধর্না চলছে। তবে কয়েকটি শর্ত দেওয়া হয়েছে পুলিশের তরফে।