EC on Election Campaign:নির্বাচনী প্রচারে আরও শিথিলতা, ভোটের মুখে কিছুটা স্বস্তি রাজনৈতিক দলগুলির

TV9 Bangla Digital | Edited By: অঙ্কিতা পাল

Feb 06, 2022 | 11:30 AM

Assembly Poll : রবিবার জাতীয় নির্বাচন কমিশন ভোটমুখী রাজ্যগুলিতে রাজনৈতিক দলগুলির জন্য নির্বাচন-সম্পর্কিত কর্মসূচির বিষয়ে আরও শিথিলতা ঘোষণা করল।

Follow Us

নয়া দিল্লি : আর কিছুদিন পরেই দেশের পাঁচ রাজ্যে বিধানসভা নির্বাচন। তালিকায় নাম রয়েছে উত্তর প্রদেশ, পাঞ্জাব, উত্তরাখণ্ড, মণিপুর এবং গোয়ার। তবে করোনার ঊর্ধ্বমুখী সংক্রমণের জেরে জাতীয় নির্বাচন কমিশন রাজনৈতিক দলগুলির নির্বাচনী প্রচারে একাধিক বিধিনিষেধ আরোপ করেছিল। ধীরে ধীরে পর্যোলচনা বৈঠকের মাধ্যমে বিভিন্ন দিকে ছাড় দিতে থাকলেও রাজনৈতিক দলগুলি রাজনৈতিক শোভাযাত্রা বা রোড শোতে সেইভাবে ছাড় পায়নি। বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা করতে পারেনি রাজনৈতিক দলগুলি। এই আবহে সকল ধরে নেওয়া হয়েছিল সেইভাবে প্রচার না করেই হয়ত লড়াইয়ের ময়দানে নামতে হবে রাজনৈতিক দল এবং প্রার্থীদের। কিন্তু এই আবহেই রবিবার জাতীয় নির্বাচন কমিশন ভোটমুখী রাজ্যগুলিতে রাজনৈতিক দলগুলির জন্য নির্বাচন-সম্পর্কিত কর্মসূচির বিষয়ে আরও শিথিলতা ঘোষণা করল। নির্বাচন কমিশন একটি বিজ্ঞপ্তি জারি করে বলেছে শিথিলতা থাকলেও অবশ্যই কিছু শর্ত মানতে হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, আউটডোর মিটিং/ইনডোর মিটিং/র‌্যালি সংক্রান্ত বিধিনিষেধ আরও শিথিল করা হবে এই শর্তে যে ইনডোর/আউটডোর/মিটিং/র‌্যালিতে অংশগ্রহণকারী ব্যক্তিদের সংখ্যা ইনডোর হলের ধারণক্ষমতার সর্বোচ্চ ৫০ শতাংশ বা খোলা মাঠের ধারণক্ষমতার ৩০ শতাংশের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকবে। বা শারীরিক দূরত্ববিধি মেনে চলার জন্য জেলা নির্বাচন অফিসার (DEO) দ্বারা নির্ধারিত সংখ্যা। এর মধ্যে যেটি কম হয় তা মেনে সভা করতে হবে।” নির্বাচন কমিশন আরও উল্লেখ করেছে যে যদি নিজ নিজ রাজ্যে রাজ্য দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষ (SDMA) ইনডোর/আউটডোর জমায়েতের জন্য সর্বোচ্চ সংখ্যা ঘোষণা করে এবং যদি এগুলি আরও কঠোর হয়, তাহলে SDMA দ্বারা ঘোষিত নির্দেশিকা প্রাধান্য পাবে। নির্বাচন কমিশন জানিয়েছে, বিশেষ পর্যবেক্ষক, মুখ্য সচিব এবং কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য সচিবের সঙ্গে কোভিড -১৯ এর নিম্নমুখী সংক্রমণের পরিপ্রেক্ষিতে একটি বৈঠকের ভিত্তিতে প্রতিবেদন বিবেচনা করে বিধিনিষেধ শিথিল করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

উল্লেখ্য, তবে রোড শো, পদযাত্রা, গাড়ি নিয়ে শোভাযাত্রা, বিজয় মিছিলের ওপর নিষেধাজ্ঞা আগের মতোই অব্যাহত থাকবে। যেখানে ঘরে ঘরে প্রচারের জন্য সর্বোচ্চ অংশগ্রহণকারীর সংখ্যা ২০ জনেই অব্যাহত থাকবে। এছাড়াও রাত ৮টা থেকে সকাল ৮ টা পর্যন্ত ১২ ঘণ্টা প্রচার নিষিদ্ধ থাকবে।

জাতীয় নির্বাচন কমিশন ৮ জানুয়ারি পাঁচ রাজ্যের জন্য নির্বাচনের সময়সূচী ঘোষণা করেছিল। দেশের সবচেয়ে জনবহুল রাজ্য উত্তরপ্রদেশ ১০ ফেব্রুয়ারি থেকে ৭ মার্চের মধ্যে সাত দফায় ভোট দেবে। মণিপুরের ভোটাররা ২৭ ফেব্রুয়ারি এবং ৩ মার্চ ভোট দেবেন। উত্তরাখণ্ড এবং গোয়া শুধুমাত্র ১৪ ফেব্রুয়ারি ভোট দেবে। যখন পাঞ্জাবে ভোটের একমাত্র তারিখ হল ২০ফেব্রুয়ারি। আগে ১৪ ফেব্রুয়ারি পঞ্জাবের নির্বাচনের দিনক্ষণ ঘোষিত হলেও পরে তা পরিবর্তন করা হয়। পাঁচ রাজ্যের ভোট গণনা ১০ মার্চ অনুষ্ঠিত হবে।

বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা 

বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা 

বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা 

বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা 

নয়া দিল্লি : আর কিছুদিন পরেই দেশের পাঁচ রাজ্যে বিধানসভা নির্বাচন। তালিকায় নাম রয়েছে উত্তর প্রদেশ, পাঞ্জাব, উত্তরাখণ্ড, মণিপুর এবং গোয়ার। তবে করোনার ঊর্ধ্বমুখী সংক্রমণের জেরে জাতীয় নির্বাচন কমিশন রাজনৈতিক দলগুলির নির্বাচনী প্রচারে একাধিক বিধিনিষেধ আরোপ করেছিল। ধীরে ধীরে পর্যোলচনা বৈঠকের মাধ্যমে বিভিন্ন দিকে ছাড় দিতে থাকলেও রাজনৈতিক দলগুলি রাজনৈতিক শোভাযাত্রা বা রোড শোতে সেইভাবে ছাড় পায়নি। বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা করতে পারেনি রাজনৈতিক দলগুলি। এই আবহে সকল ধরে নেওয়া হয়েছিল সেইভাবে প্রচার না করেই হয়ত লড়াইয়ের ময়দানে নামতে হবে রাজনৈতিক দল এবং প্রার্থীদের। কিন্তু এই আবহেই রবিবার জাতীয় নির্বাচন কমিশন ভোটমুখী রাজ্যগুলিতে রাজনৈতিক দলগুলির জন্য নির্বাচন-সম্পর্কিত কর্মসূচির বিষয়ে আরও শিথিলতা ঘোষণা করল। নির্বাচন কমিশন একটি বিজ্ঞপ্তি জারি করে বলেছে শিথিলতা থাকলেও অবশ্যই কিছু শর্ত মানতে হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, আউটডোর মিটিং/ইনডোর মিটিং/র‌্যালি সংক্রান্ত বিধিনিষেধ আরও শিথিল করা হবে এই শর্তে যে ইনডোর/আউটডোর/মিটিং/র‌্যালিতে অংশগ্রহণকারী ব্যক্তিদের সংখ্যা ইনডোর হলের ধারণক্ষমতার সর্বোচ্চ ৫০ শতাংশ বা খোলা মাঠের ধারণক্ষমতার ৩০ শতাংশের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকবে। বা শারীরিক দূরত্ববিধি মেনে চলার জন্য জেলা নির্বাচন অফিসার (DEO) দ্বারা নির্ধারিত সংখ্যা। এর মধ্যে যেটি কম হয় তা মেনে সভা করতে হবে।” নির্বাচন কমিশন আরও উল্লেখ করেছে যে যদি নিজ নিজ রাজ্যে রাজ্য দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষ (SDMA) ইনডোর/আউটডোর জমায়েতের জন্য সর্বোচ্চ সংখ্যা ঘোষণা করে এবং যদি এগুলি আরও কঠোর হয়, তাহলে SDMA দ্বারা ঘোষিত নির্দেশিকা প্রাধান্য পাবে। নির্বাচন কমিশন জানিয়েছে, বিশেষ পর্যবেক্ষক, মুখ্য সচিব এবং কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য সচিবের সঙ্গে কোভিড -১৯ এর নিম্নমুখী সংক্রমণের পরিপ্রেক্ষিতে একটি বৈঠকের ভিত্তিতে প্রতিবেদন বিবেচনা করে বিধিনিষেধ শিথিল করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

উল্লেখ্য, তবে রোড শো, পদযাত্রা, গাড়ি নিয়ে শোভাযাত্রা, বিজয় মিছিলের ওপর নিষেধাজ্ঞা আগের মতোই অব্যাহত থাকবে। যেখানে ঘরে ঘরে প্রচারের জন্য সর্বোচ্চ অংশগ্রহণকারীর সংখ্যা ২০ জনেই অব্যাহত থাকবে। এছাড়াও রাত ৮টা থেকে সকাল ৮ টা পর্যন্ত ১২ ঘণ্টা প্রচার নিষিদ্ধ থাকবে।

জাতীয় নির্বাচন কমিশন ৮ জানুয়ারি পাঁচ রাজ্যের জন্য নির্বাচনের সময়সূচী ঘোষণা করেছিল। দেশের সবচেয়ে জনবহুল রাজ্য উত্তরপ্রদেশ ১০ ফেব্রুয়ারি থেকে ৭ মার্চের মধ্যে সাত দফায় ভোট দেবে। মণিপুরের ভোটাররা ২৭ ফেব্রুয়ারি এবং ৩ মার্চ ভোট দেবেন। উত্তরাখণ্ড এবং গোয়া শুধুমাত্র ১৪ ফেব্রুয়ারি ভোট দেবে। যখন পাঞ্জাবে ভোটের একমাত্র তারিখ হল ২০ফেব্রুয়ারি। আগে ১৪ ফেব্রুয়ারি পঞ্জাবের নির্বাচনের দিনক্ষণ ঘোষিত হলেও পরে তা পরিবর্তন করা হয়। পাঁচ রাজ্যের ভোট গণনা ১০ মার্চ অনুষ্ঠিত হবে।

বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা 

বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা 

বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা 

বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা 

Next Article