Lalu Prasad Yadav: এই বয়সেও মাঙ্কি টুপি মাথায় ইডির বাউন্সার সামলালেন লালু, কী অভিযোগ তাঁর বিরুদ্ধে

Lalu Prasad Yadav: জমির বিনিময়ে চাকরি দুর্নীতি মামলায় সোমবার ইডির অফিসে ডেকে পাঠানো হয়েছিল বিহারের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী তথা আরজেডি সুপ্রিমো লালু প্রসাদ যাদবকে। ইডির অফিসে যখন লালু ঢোকেন, তখন বেলা প্রায় ১১টা বেজে ৫ মিনিট। গোটা দিন ধরে প্রায় ৯ ঘণ্টার ম্যারাথন জিজ্ঞাসাবাদ পর্ব শেষে পটনার ইডি অফিস থেকে বেরোলেন তিনি।

Lalu Prasad Yadav: এই বয়সেও মাঙ্কি টুপি মাথায় ইডির বাউন্সার সামলালেন লালু, কী অভিযোগ তাঁর বিরুদ্ধে
ইডির অফিসের বাইরে লালু প্রসাদ যাদবImage Credit source: ANI

|

Jan 29, 2024 | 11:06 PM

পটনা: রবিবাসরীয় সকালে পাল্টি খেলেন নীতীশ। আর তার চব্বিশ ঘণ্টা কাটতে না কাটতেই পটনায় ইডির অফিসে হাজিরা পুরনো ‘বন্ধু’ লালুর। জমির বিনিময়ে চাকরি দুর্নীতি মামলায় সোমবার ইডির অফিসে ডেকে পাঠানো হয়েছিল বিহারের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী তথা আরজেডি সুপ্রিমো লালু প্রসাদ যাদবকে। ইডির অফিসে যখন লালু ঢোকেন, তখন বেলা প্রায় ১১টা বেজে ৫ মিনিট। গোটা দিন ধরে প্রায় ৯ ঘণ্টার ম্যারাথন জিজ্ঞাসাবাদ পর্ব শেষে পটনার ইডি অফিস থেকে মাঙ্কি টুপি মাথায় বেরোলেন বছর ৭৫-এর লালু।

প্রসঙ্গত, গত ১৯ জানুয়ারি একটি নোটিস ইস্যু করে লালুকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তলব করেছিল এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট। সেই সূত্র ধরেই আজ ইডির অফিসে হাজিরা দিতে আসেন তিনি। ইডির অফিস থেকে আজ যখন লালু বেরোচ্ছিলেন, তখন বাইরে ছিল আরজেডি কর্মী-সমর্থকদের উপচে পড়া ভিড়। ভিড় সামাল দিয়ে নিরাপত্তাকর্মীরা গাড়িতে তোলেন লালুপ্রসাদকে। বিহারে জমির বিনিময়ে চাকরির মামলায় তেড়েফুঁড়ে তদন্ত চালাচ্ছে কেন্দ্রীয় এজেন্সি। সোমবার লালুকে ম্যারাথন জিজ্ঞাসাবাদ পর্বের পর, আগামিকাল আবার হাজিরা দেওয়ার কথা রয়েছে লালু-পুত্র তেজস্বী যাদবেরও। বিহারের এই রাজনৈতিক পট পরিবর্তনে আগেই নোটিস পাঠানো হয়েছিল এই বিষয়ে। ২৯ তারিখ অর্থাৎ, আজ লালুর হাজিরার দিন ছিল। আগামিকাল, ৩০ তারিখ লালু-পুত্র তেজস্বীর হাজিরার দিন।

জমির বিনিময়ে চাকরি মামলা কী? উল্লেখ্য, প্রথমে বিষয়টি নিয়ে প্রথমে মামলা রুজু করেছিল কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা সিবিআই। অভিযোগ উঠেছে, ২০০৪-০৯ সালে যখন লালু রেলমন্ত্রী ছিলেন, তখন উপহার হিসেবে কিংবা একেবারে জলের দরে জমির বিনিময়ে তিনি চাকরি বিলি করেছিলেন। লালুপ্রসাদ ছাড়াও তাঁর স্ত্রী রাবড়ি দেবী, দুই কন্যা মিসা ও হেমা যাদবের বিরুদ্ধেও এফআইআর করেছিল সিবিআই। ঘটনায় মোট ১২ জনের নাম রয়েছে সিবিআই-এর এফআইআর-এর তালিকায়।