Free Chhole Bhature: বুস্টার ডোজ় নিলেই পাওয়া যাচ্ছে ফ্রি ছোলে ভাটুরে, জানেন কোথায়?

TV9 Bangla Digital | Edited By: Soumya Saha

Jul 31, 2022 | 2:20 PM

Booster Dose: সঞ্জয় রানার এই উদ্যোগের প্রশংসা করেছিলেন খোদ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। অতীতে এক মন কি বাত অনুষ্ঠানে সঞ্জয় রানার এই বিনামূল্যে খাওয়ানোর কথা উল্লেখ করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী।

Free Chhole Bhature: বুস্টার ডোজ় নিলেই পাওয়া যাচ্ছে ফ্রি ছোলে ভাটুরে, জানেন কোথায়?
ছোলে ভাটুরে

Follow Us

চণ্ডীগঢ় : করোনাকে বিরুদ্ধে লড়াইয়ে কেন্দ্রের তরফে টিকাকরণের উপর বাড়তি জোর দেওয়া হয়েছে। জোর দেওয়া হয়েছে বুস্টার ডোজ়ের উপরেও। স্বাধীনতার ৭৫ বছর পূর্তি উপলক্ষে, ১৫ জুলাই থেকে ৭৫ দিনের জন্য ১৮ ঊর্ধ্ব প্রত্যেককে (যাঁরা যোগ্য) করোনা টিকার বুস্টার ডোজ় বিনামূল্যে দেওয়ার কথা ঘোষণা করেছে কেন্দ্রীয় সরকার। এবার মানুষের মধ্যে বুস্টার ডোজ় নেওয়ার প্রবণতা বাড়ানোর জন্য এক অভিনব উদ্যোহ নিয়েছেন চণ্ডীগঢ়ের এক ছোলে-ভাটুরে বিক্রেতা। বুস্টার ডোজ় নিলেই তাঁর কাছে বিনামূল্যে পাওয়া যাবে ছোলে-ভাটুরে। করোনা নিয়ে সাধারণ মানুষের একটি অংশের মধ্যে যে অবহেলা দেখা যাচ্ছে, তা নিয়ে বেশ উদ্বিগ্ন চণ্ডীগঢ়ের ৪৫ বছর বয়সি সঞ্জয় রানা নামে ওই ছোলে-ভাটুরে বিক্রেতা। অনেকেই যে বুস্টার ডোজ় নিচ্ছেন না, সেই বিষয়টি নিয়ে চিন্তিত তিনি।

প্রসঙ্গত, চণ্ডীগঢ়ের এই ছোলে-ভাটুরে বিক্রেতা এর আগেও একবার শিরোনামে এসেছিলেন। এক বছর আগের কথা। যাঁরা কোভিড টিকার ডোজ় নিয়েছিলেন, তাঁদের সেই সময়ও বিনামূল্যে ছেলে ভাটুরে খাইয়েছিলেন তিনি। সঞ্জয় রানার এই উদ্যোগের প্রশংসা করেছিলেন খোদ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। অতীতে এক মন কি বাত অনুষ্ঠানে সঞ্জয় রানার এই বিনামূল্যে খাওয়ানোর কথা উল্লেখ করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী। নরেন্দ্র মোদী বলেছিলেন, “সমাজের ভালর জন্য কাজ করতে হলে সেবা ও কর্তব্যবোধের প্রয়োজন হয়। আমাদের সঞ্জয় রানা তার প্রমাণ দিয়েছেন।”

প্রসঙ্গত, সঞ্জয় রানা একটি খাবারের স্টল চালান। সাইকেলে চেপে ছোলে ভাটুরে বিক্রি করেন। গত ১৫ বছর ধরে তিনি এই পেশার সঙ্গে যুক্ত। বুস্টার ডোজ়ে মানুষের একাংশের অনীহা প্রসঙ্গে সংবাদ সংস্থা PTI-কে সঞ্জয় রান বলেছেন, “যাঁরা একই দিনে বুস্টার ডোজ় নেওয়ার প্রমাণ দেখাতে পারবেন, তাঁদের আমি বিনামূল্যে ছোটে-ভাটুরে দিচ্ছি।” তিনি আরও বলেন, “সমস্ত ব্যক্তি, যাঁরা বুস্টার ডোজ় পাওয়ার যোগ্য, তাঁদের এগিয়ে আসা উচিত এবং এই নিয়ে কোনও দ্বিধা রাখা উচিত নয়। ইতিমধ্যেই, আমরা দেশের অনেক জায়গায় সংক্রমণ কিছুটা বাড়তে দেখছি। পরিস্থিতি হাতের বাইরে না যাওয়া পর্যন্ত কি আমরা অপেক্ষা করে থাকব? ২০২১ সালের এপ্রিল মাস থেকে যে ধরনের পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে, তা থেকে আমাদের শিক্ষা নেওয়া উচিত।”

Next Article