Delhi Murder Case: জুনেই মিলেছিল একটি কাটা মুন্ডু আর হাত, সেটা কি শ্রদ্ধার? কী বলছে পুলিশ

TV9 Bangla Digital | Edited By: অঙ্কিতা পাল

Nov 17, 2022 | 3:39 PM

Delhi Murder Case: গত জুন মাসে পূর্ব দিল্লির আবর্জনা থেকে মিলেছিল একটি কাটা মুন্ডু ও হাত। তা শ্রদ্ধার কি না তা নিয়ে বেঁধেছে রহস্য।

Delhi Murder Case: জুনেই মিলেছিল একটি কাটা মুন্ডু আর হাত, সেটা কি শ্রদ্ধার? কী বলছে পুলিশ
ডেটিং অ্যাপের মাধ্যমে আলাপ হওয়ার পর থেকেই একে অপরের সঙ্গী ছিলেন শ্রদ্ধা, আফতাব। পরিচিতদের কথা শুনলে বোঝা যায়, সম্পর্কে চড়াই-উতরাই ছিল। তাও আফতাবকে ছেড়ে যাননি শ্রদ্ধা। কিন্তু কী এমন ঘটল তাঁদের মধ্যে?

Follow Us

নয়া দিল্লি: দিল্লির শ্রদ্ধা ওয়াকারের খুনের (Delhi Murder Case) ঘটনার বিবরণ শুনে আপাতত গোটা দেশবাসীর রোম খাড়া হয়ে গিয়েছে। তদন্ত যত এগোচ্ছে তত চাঞ্চল্যকর তথ্য উঠে আসছে পুলিশের হাতে। হাড়হিম করা এই খুনের ঘটনায় হতভম্ব দিল্লিবাসী তথা গোটা দেশ। এই ঘটনার আবহেই সামনে এল আরও চাঞ্চল্যকর তথ্য। গত জুন মাসে পূর্ব দিল্লির ত্রিলোকপুরী এলাকা থেকে কাটা মুন্ডু ও হাত উদ্ধার হয়েছিল। তার ঠিক কিছুদিন আগেই শ্রদ্ধা ওয়াকারকে (Shraddha Walkar) খুন করে তাঁর দেহের ৩৫ টি টুকরো করেছিল আফতাব পুনাওয়ালা (Aftab Poonawala)।

এই জুনে উদ্ধার হওয়া দেহাংশগুলি শ্রদ্ধারই কি না তা নিয়ে শুরু হয়ে নতুন জল্পনা। জানা গিয়েছে, গত জুন মাসে পাণ্ডব নগর পুলিশ স্টেশনের অধীনে রামলীলা ময়দানের কাছে একটি আবর্জনা থেকে কাটা মুন্ডু ও হাত উদ্ধার হয়েছিল। সেগুলি পুরো ক্ষত বিক্ষত ও পচা-গলা অবস্থায় ছিল। পুলিশ জনিয়েছে, প্রাথমিকভাবে মনে হয়েছে, সেই দেহাংশগুলি প্রথমে ফ্রিজে সংরক্ষণ করে রাখা ছিল। তারপর সেই আবর্জনায় ফেলা হয়েছে। এই দেহাংশগুলি শ্রদ্ধারই কি না তা জানতে ডিএনএ পরীক্ষার জন্য পাঠানো হয়েছে। ফরেন্সিক পরীক্ষার রিপোর্ট হাতে পেলে সেই রহস্যের মীমাংসা হবে। এই ঘটনার তদন্তের ভার এখন সাউথ দিল্লির পুলিশকে দেওয়া হয়েছে।

পুলিশ জানিয়েছে, পচা-গলা মুন্ডু ও হাত উদ্ধারের দিন ফরেন্সিক বিশেষজ্ঞ, বর্ষীয়ান আধিকারিকদের নিয়ে ঘটনাস্থলে গিয়েছিল তদন্তকারী দল। অভিযুক্তকে শনাক্ত করতে এখন সেই এলাকার সিসিটিভি ক্যামেরা খতিয়ে দেখছে পুলিশ। প্রসঙ্গত, গত ১৮ মে ২৬ বছর বয়সী শ্রদ্ধা ওয়াকারকে শ্বাসরোধ করে খুন করেছিল তাঁর লিভ-ইন পার্টনার আফতাব পুনাওয়ালা। তারপর তাঁর দেহের ৩৫ টি টুকরো করে নতুন কিনে আনা ফ্রিজে রেখে দেয়। তারপর স্থানীয় জঙ্গলে ছড়িয়ে ছিটিয়ে রেখে আসে আফতাব। ইতিমধ্যেই তল্লাশি চালিয়ে তার দেহের ১৩ টি টুকরো পয়েছে পুলিশ।

Next Article