Indian Army: এতদিন যা শুধু ছিল আমেরিকার হাতে তা এবার ভারতের কাছেও! ভোটের মধ্যেই তলে তলে ‘সিক্রেট মিশনের’ প্রস্তুতি?

May 29, 2024 | 11:47 PM

Indian Army: তবে নৌবাহিনী সূত্রে পাওয়া এক্সক্লুসিভ খবর বলছে ভারত মাল্টিপল ব্যালেস্টিক মিসাইল কেপেবল নিউক্লিয়ার সাবমেরিন তৈরির কাজ শুরু করে দিয়েছে। মানে পরমাণু শক্তিচালিত সাবমেরিন থেকে একসঙ্গে একাধিক মিসাইল ছোড়া যাবে। দুনিয়ায় শুধু একটা দেশ, আমেরিকার হাতেই এই প্রযুক্তির সাবমেরিন আছে।

Indian Army: এতদিন যা শুধু ছিল আমেরিকার হাতে তা এবার ভারতের কাছেও! ভোটের মধ্যেই তলে তলে ‘সিক্রেট মিশনের’ প্রস্তুতি?
প্রতীকী ছবি
Image Credit source: Facebook

Follow Us

নয়া দিল্লি: আরব সাগরে কি কোনও ‘সিক্রেট মিশনের’ প্রস্তুতি নিচ্ছে ভারত? উপগ্রহ চিত্র বিশ্লেষণ করে এমনই সম্ভাবনার কথা জানাচ্ছে এক আন্তর্জাতিক প্রতিরক্ষা গবেষণা সংস্থা। তাদের দাবি, কোচি শিপইয়ার্ডের কাছেই পরমাণু শক্তিচালিত সাবমেরিনের ঘাঁটি তৈরি হচ্ছে। সূত্রের খবর, এই মুহূর্তে ভারতের হাতে একটাই কমিশনড নিউক্লিয়ার সাবমেরিন রয়েছে। আইএনএস অরিহন্ত। আইএনএস অরিঘাতের চূড়ান্ত পর্বের ট্রায়াল চলছে। সব ঠিক থাকলে সামনের বছরের গোড়ায় তা নৌসেনার হাতে আসতে পারে বলে খবর। দেশীয় প্রযুক্তিতে আরেকটা নিউক্লিয়ার সাবমেরিন তৈরির কাজও চলছে বিশাখাপত্তনমে। আর ২০২৫-এর শেষে নৌসেনায় আসছে আইএনএস চক্র। রাশিয়া থেকে এই অ্যাটাক সাবমেরিন ১০ বছরের জন্য লিজে নিতে চুক্তি করেছে ভারত। এইসব সাবমেরিনের কথা ভেবেই কি কোচিতে নতুন ঘাঁটি তৈরির পরিকল্পনা? তবে এইসব নিয়ে অফিসিয়ালি কিছু বলা হয়নি। 

তবে নৌবাহিনী সূত্রে পাওয়া এক্সক্লুসিভ খবর বলছে ভারত মাল্টিপল ব্যালেস্টিক মিসাইল কেপেবল নিউক্লিয়ার সাবমেরিন তৈরির কাজ শুরু করে দিয়েছে। মানে পরমাণু শক্তিচালিত সাবমেরিন থেকে একসঙ্গে একাধিক মিসাইল ছোড়া যাবে। দুনিয়ায় শুধু একটা দেশ, আমেরিকার হাতেই এই প্রযুক্তির সাবমেরিন আছে। ফলে ভারত, আমেরিকার সঙ্গে সেই ক্লাবে ঢুকতে পারলে, তা দেশের প্রতিরক্ষা ও প্রযুক্তির ক্ষেত্রে বিরাট এক সাফল্য হবে। 

এদিকেলোকসভা ভোটের মধ্যেই দিল্লি আসছে রাফালের নির্মাতা সংস্থা দাসো ও ফ্রান্সের প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের প্রতিনিধি দল। সাউথ ব্লক সূত্রে খবর, ভারতে ২৬টা মেরিন রাফাল রফতানি নিয়ে কথা বলতেই আসছেন তাঁরা। মেরিন রাফাল হল নৌসেনার ব্যবহারের জন্য তৈরি বিশেষ যুদ্ধবিমান। বিমানের সবকিছু নিয়ে দু-দেশ একমত হলে এবছরই চূড়ান্ত চুক্তি হয়ে যেতে পারে। দুই বিমানবাহী যুদ্ধজাহাজ আইএনএস বিক্রমাদিত্য ও আইএনএস বিক্রান্তের জন্য রাফাল-এম কিনতে আগ্রহ দেখায় সরকার। রাফাল-এম হাতে এলে চিনের যে কোনও মেরিন এয়ারক্রাফটের সঙ্গে পাল্লা দিতে পারবে আমাদের নৌ-সেনা। একইসঙ্গে নৌবাহিনীকে অন্যান্য দিক থেকেও আরও শক্তিশালী করার কাজ চলছে।   

Next Article