AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Mahadev Betting App: ‘ইংরেজি বুঝি না, সই করিয়ে নিয়েছে ইডি’, চাঞ্চল্যকর দাবি মহাদেব বেটিং অ্যাপের কুরিয়ারের

ED Investigation: অভিযুক্ত অসীম দাস জেল থেকে ইডির ডিরেক্টরকে চিঠি লেখেন। ওই চিঠিতে তাঁর দাবি, মিথ্যা অভিযোগ আনা হচ্ছে তাঁর বিরুদ্ধে। কোনও নেতার কাছে তিনি টাকা পৌঁছে দেননি। ইডি আধিকারিকরা ইংরেজিতে লেখা বয়ানে তাঁর স্বাক্ষর করিয়ে নিয়েছে। তিনি ইংরেজি বোঝেন না।

Mahadev Betting App: 'ইংরেজি বুঝি না, সই করিয়ে নিয়েছে ইডি', চাঞ্চল্যকর দাবি মহাদেব বেটিং অ্যাপের কুরিয়ারের
ফাইল চিত্রImage Credit: TV9 Bangla
| Edited By: | Updated on: Nov 25, 2023 | 1:00 PM
Share

নয়া দিল্লি: কলকাতা সহ কয়েক শহরে তল্লাশি চালিয়ে উদ্ধার হয়েছিল ৪০০ কোটিরও বেশি নগদ টাকা। সেখান থেকেই খোঁজ মিলেছিল মহাদেব বেটিং অ্যাপ চক্রের। তদন্তে নেমে চোখ কপালে উঠেছিল ইডির। সানি লিওনি, রণবীর কাপুর, শ্রদ্ধা কাপুর, কপিল শর্মা, নেহা কক্কর, বিশাল দাদলানী সহ একাধিক বলিউড তারকার নাম জড়িয়েছিল এই বেটিং অ্যাপ চক্রের সঙ্গে। পরে তদন্তে আরও চাঞ্চল্যকর তথ্য। বেটিং অ্যাপে আর্থিক লেনদেনের সঙ্গে জড়িত এক ব্যক্তিকে গ্রেফতার করে ইডি। জেরায় তিনি দাবি করেছিলেন ছত্তীসগঢ়ের মুখ্যমন্ত্রী ভূপেশ বাঘেলকে ৫০৮ কোটি টাকা দেওয়া হয়েছিল। এই নিয়ে বিস্তর জলঘোলা-বিতর্কও হয়। কয়েক সপ্তাহ কাটতে না কাটতেই এবার বয়ান বদল ধৃতের। গ্রেফতার হওয়া ওই যুবকের দাবি, তিনি কখনও কোনও রাজনৈতিক নেতার কাছে টাকা পৌঁছে দেননি। তাঁকে ফাঁসানো হচ্ছে।

গত ৩ নভেম্বর অসীম দাস নামক ওই যুবককে গ্রেফতার করা হয়। তাঁর কাছ থেকে নগদ ৫ কোটি টাকা উদ্ধার হয়। ইডির তরফে দাবি করা হয়, ওই যুবক মহাদেব বেটিং অ্য়াপে আর্থিক লেনদেন করত। ছত্তীসগঢ়ের মুখ্য়মন্ত্রীর কাছে ৫০৮ কোটি টাকা পৌঁছে দিয়েছিলেন তিনি।

এ দিন জানা যায়, অভিযুক্ত অসীম দাস জেল থেকে ইডির ডিরেক্টরকে চিঠি লেখেন। ওই চিঠিতে তাঁর দাবি, মিথ্যা অভিযোগ আনা হচ্ছে তাঁর বিরুদ্ধে। কোনও নেতার কাছে তিনি টাকা পৌঁছে দেননি। ইডি আধিকারিকরা ইংরেজিতে লেখা বয়ানে তাঁর স্বাক্ষর করিয়ে নিয়েছে। তিনি ইংরেজি বোঝেন না।

চিঠিতে তাঁর আরও দাবি, মহাদেব বেটিং অ্যাপের মাস্টারমাইন্ড শুভম সোনি তাঁর বাল্যবন্ধু। সোনির কথাতেই তিনি চলতি বছরের অক্টোবর মাসে দুইবার দুবাই গিয়েছিলেন। ছত্তীসগঢ়ে সোনির কন্সট্রাকশন ব্যবসা ছিল। সেখানে তাঁকে কাজ করতে বলেছিল। তাঁর কথাতেই গাড়িতে টাকা রেখে এসেছিলেন তিনি।