AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Delhi Blast: মানুষ মারার ছক! জেলের ভিতরই জঙ্গি চিকিৎসক সৈয়দকে ফেলে মারল অন্য অভিযুক্তরা

জেল সূত্রে জানা গিয়েছে,এ দিন আচমকাই ওই তিন অভিযুক্ত ধৃত জঙ্গির উপরে হামলা করে। ভারতের এবং গুজরাটের মানুষকে কেন মেরে ফেলার চক্রান্ত করেছিল ওই জঙ্গি? সেই কারণে ওই তিনজন মাটিতে ফেলে পেটায় সৈয়দকে। পরে জেল রক্ষীরা ছুটে এসে প্রাণে বাঁচায় ওই জঙ্গিকে। এরপর সৈয়দকে হাসপাতাল নিয়ে যাওয়া হয়।

Delhi Blast: মানুষ মারার ছক! জেলের ভিতরই জঙ্গি চিকিৎসক সৈয়দকে ফেলে মারল অন্য অভিযুক্তরা
আহমেদ মহিউদ্দিন সৈয়দ
| Edited By: | Updated on: Nov 19, 2025 | 6:33 AM
Share

নয়া দিল্লি: পেশায় ডাক্তার। মানুষকে জীবনদানের মতো মহান কাজ যার করার কথা ছিল। কিন্তু না! হয়েছে উল্টো। অনেক পড়াশোনা করে হয়ত ডাক্তারি পাশ করেছেন, কিন্তু তৈরি হয়েছে আদতে জঙ্গি। দিল্লিতে বিস্ফোরণ ঘটিয়ে কেড়েছে একের পর এক প্রাণ। সেই রকমই একজন জঙ্গি ডাক্তার আহমেদ মহিউদ্দিন সৈয়দ। তাকে গুজরাট গ্রেফতার করেছিল গুজরাট পুলিশ। দিল্লির সঙ্গে মিলেছে তার যোগসূত্র। শুধু তাই নয়, জনসাধারণের পানীয় জলে বিষাক্ত রাসায়নিক রাইসিন মিশিয়ে প্রাণে মারার পরিকল্পনা করেছিল অভিযুক্ত। বর্তমানে সে জেলবন্দি। আর এবার সেই জেলের আক্রান্ত এই ডাক্তার জঙ্গি। খুনের কেসে দুই অভিযুক্ত এবং পকসো কেসের ধৃত এক অভিযুক্ত ওই জঙ্গিকে বেধড়ক মারধর করেছে বলে খবর।

জেল সূত্রে জানা গিয়েছে, এ দিন আচমকাই ওই তিন অভিযুক্ত ধৃত জঙ্গির উপরে হামলা করে। ভারতের এবং গুজরাটের মানুষকে কেন মেরে ফেলার চক্রান্ত করেছিল ওই জঙ্গি? সেই কারণে ওই তিনজন মাটিতে ফেলে পেটায় সৈয়দকে। পরে জেল রক্ষীরা ছুটে এসে প্রাণে বাঁচায় ওই জঙ্গিকে। এরপর সৈয়দকে হাসপাতাল নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে তার মাথায় এবং চোখের নিচে আঘাত লেগেছে। চিকিৎসা করানোর পর ওই জঙ্গিকে ফের জেলে ফেরত নিয়ে আসা হয়।

ইতিমধ্যে এই ঘটনায় জেল কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে তদন্তের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। রায়পুর থানায় এফআইআর দায়ের করা হয়েছে। তিন অভিযুক্তের নাম অনিল খুমান, শিবম ভার্মা, অঙ্কিত লোধি। এরাই ওই জঙ্গিকে মারধর করেছে বলে খবর। প্রসঙ্গত, মহিউদ্দিন রেড়ি গাছ থেকে বিষাক্ত রেসিন সংগ্রহ করার কাজ করছিল। দিল্লির আজাদপুরের ফলের বাজার থেকে আহমেদাবাদের ফলের মার্কেটে রেকি করেছিল। বড়সড় রাসায়নিক হামলার পরিকল্পনা করেছিল মহিউদ্দিন সহ তিনজন। কিন্তু পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করার আগেই গুজরাত পুলিশের এটিএস-এর হাতে ধরা পড়ে যায় ওই তিন জঙ্গি।