মুম্বই: সূর্য তখন পশ্চিম আকাশে। গোধূলি লগ্নে দিগন্ত রেখায় একটু একটু করে ঢলে পড়ছে রবি। বিকেল গড়িয়ে সন্ধ্যা আসে। নীলাভ আকাশে আসতে আসতে নামে আঁধার। নিঝুম হতেই বাড়তে থাকে যুগলদের আনাগোনা। কেউ সওয়ার বাইকে, তো কেউ চার চাকায়। লকডাউনের মধ্যে মুম্বইয়ের বরিভ্যালির সত্যম শিবম সুন্দরম নামের অভিজাত আবাসন হয়ে উঠেছিল আক্ষরিক অর্থেই ‘লাভ জোন’। নিরালা, নির্ঝঞ্ঝাট, কারও কিছু বলার নেই। যুগলদের সম্পর্ক উষ্ণ হয়ে ওঠার সব উপাদনই ছিল। প্রেম যুগলরা তা উপভোগও করতেন। হঠাৎ বিপত্তি, এল বাধা!
অভিজাত আবাসনের আবাসিকদের আপত্তি! পিডিএ (Public Display Of Affection) করা চলবে না। ব্যস আর কি! একান্ত আলাপ, ঘনিষ্ঠতা, ঠোঁটে ঠোঁটে ব্যারিকেড, সব চুকে গেল। সত্যম শিবম সুন্দরম আবাসনের ‘লাভ জোন’ এখন কার্যত ‘প্রেমশূন্য’। কালো কুচকুচে রাস্তায় আবাসিকরা বড় বড় করে লিখে দিয়েছেন ‘নো কিসিং জোন’ (No Kissing Zone)। সহজ বাংলায়, এখানে ‘চুমু খাওয়া মানা’!
নিশ্চয়ই প্রশ্ন জাগছে, মুম্বইয়ের মতো মহানগরীতে হঠাৎ এমন উদ্ভট ‘নিষেধাজ্ঞা’ কেন? আবাসিকদের অভিযোগ, “যুগলরা তাদরে সীমাবদ্ধতা সম্পর্কে সজাগ থাকতেন না।” চুমুতে নাকি হুঁশই হারিয়ে ফেলতেন তাঁরা! TV9-কে দেওয়া প্রতিক্রিয়ায়, অভিজাত আবাসনের এক আবাসিক বলেন, “আমরা কখনই প্রেম বা চুম্বনের বিরোধী নই। একটা দুটো চুমু না হয় মানা যায়, কিন্তু ঘণ্টায় ৩০টা, ৪০টা চুমু। কখনও কখনও তো এতোটাই ঘনিষ্ঠ হয়ে পড়ত, যে …। যুগলরা যেন অশ্লীল আচরণ না করে, সে কারণেই এই বিধিবদ্ধ সতর্কীকরণ।”
স্থানীয় প্রশাসন এবং আবাসিকদের সহায়তায় এই নো কিসিং জোন তৈরি হয়েছে। যার সুফলও নাকি মিলেছে। নো কিসিং জোন তৈরি হওয়ার পর ‘পরিযায়ী’ প্রেমিকরা নতুন আস্তানা খুঁজে নিয়েছে, তাই আর এ পাড়ায় আসে না, এমনই দাবি আবাসিকদের।
মুম্বই: সূর্য তখন পশ্চিম আকাশে। গোধূলি লগ্নে দিগন্ত রেখায় একটু একটু করে ঢলে পড়ছে রবি। বিকেল গড়িয়ে সন্ধ্যা আসে। নীলাভ আকাশে আসতে আসতে নামে আঁধার। নিঝুম হতেই বাড়তে থাকে যুগলদের আনাগোনা। কেউ সওয়ার বাইকে, তো কেউ চার চাকায়। লকডাউনের মধ্যে মুম্বইয়ের বরিভ্যালির সত্যম শিবম সুন্দরম নামের অভিজাত আবাসন হয়ে উঠেছিল আক্ষরিক অর্থেই ‘লাভ জোন’। নিরালা, নির্ঝঞ্ঝাট, কারও কিছু বলার নেই। যুগলদের সম্পর্ক উষ্ণ হয়ে ওঠার সব উপাদনই ছিল। প্রেম যুগলরা তা উপভোগও করতেন। হঠাৎ বিপত্তি, এল বাধা!
অভিজাত আবাসনের আবাসিকদের আপত্তি! পিডিএ (Public Display Of Affection) করা চলবে না। ব্যস আর কি! একান্ত আলাপ, ঘনিষ্ঠতা, ঠোঁটে ঠোঁটে ব্যারিকেড, সব চুকে গেল। সত্যম শিবম সুন্দরম আবাসনের ‘লাভ জোন’ এখন কার্যত ‘প্রেমশূন্য’। কালো কুচকুচে রাস্তায় আবাসিকরা বড় বড় করে লিখে দিয়েছেন ‘নো কিসিং জোন’ (No Kissing Zone)। সহজ বাংলায়, এখানে ‘চুমু খাওয়া মানা’!
নিশ্চয়ই প্রশ্ন জাগছে, মুম্বইয়ের মতো মহানগরীতে হঠাৎ এমন উদ্ভট ‘নিষেধাজ্ঞা’ কেন? আবাসিকদের অভিযোগ, “যুগলরা তাদরে সীমাবদ্ধতা সম্পর্কে সজাগ থাকতেন না।” চুমুতে নাকি হুঁশই হারিয়ে ফেলতেন তাঁরা! TV9-কে দেওয়া প্রতিক্রিয়ায়, অভিজাত আবাসনের এক আবাসিক বলেন, “আমরা কখনই প্রেম বা চুম্বনের বিরোধী নই। একটা দুটো চুমু না হয় মানা যায়, কিন্তু ঘণ্টায় ৩০টা, ৪০টা চুমু। কখনও কখনও তো এতোটাই ঘনিষ্ঠ হয়ে পড়ত, যে …। যুগলরা যেন অশ্লীল আচরণ না করে, সে কারণেই এই বিধিবদ্ধ সতর্কীকরণ।”
স্থানীয় প্রশাসন এবং আবাসিকদের সহায়তায় এই নো কিসিং জোন তৈরি হয়েছে। যার সুফলও নাকি মিলেছে। নো কিসিং জোন তৈরি হওয়ার পর ‘পরিযায়ী’ প্রেমিকরা নতুন আস্তানা খুঁজে নিয়েছে, তাই আর এ পাড়ায় আসে না, এমনই দাবি আবাসিকদের।