AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Illegal Telephone Exchange: আন্তর্জাতিক কল বদলে যেত লোকাল কলে! অবৈধ টেলিফোন এক্সচেঞ্জের পর্দাফাঁস, উদ্ধার ৪ হাজার সিম

Kanpur: উত্তর প্রদেশের কানপুরে অবৈধ টেলিফোন এক্সচেঞ্জ চক্র ফাঁস করল অ্যান্টি টেরোরিস্ট স্কোয়াড। সেখান থেকে প্রায় ৪ হাজার বেনামি সিম কার্ড উদ্ধার হয়েছে। পাশাপাশি উন্নত মানের মডেম রাউটার এবং অন্যান্য ইলেক্ট্রনিক্স ডিভাইস উদ্ধার করা হয়েছে। এ ছাড়াও টেলিফোন এক্সচেঞ্জের সিম বক্স উদ্ধার হয়েছে।

Illegal Telephone Exchange: আন্তর্জাতিক কল বদলে যেত লোকাল কলে! অবৈধ টেলিফোন এক্সচেঞ্জের পর্দাফাঁস, উদ্ধার ৪ হাজার সিম
অবৈধ এক্সচেঞ্জ থেকে উদ্ধার হওয়া সরঞ্জাম
| Edited By: | Updated on: May 21, 2023 | 3:09 PM
Share

কানপুর: টেলিকমিউনিকেশন ক্ষেত্রে বড়সড় জালিয়াতি ধরা পড়ল উত্তর প্রদেশে। কানপুরে অবৈধ টেলিফোন এক্সচেঞ্জ চক্র ফাঁস করল উত্তর প্রদেশ অ্যান্টি টেরোরিস্ট স্কোয়াড (UP ATS)। অবৈধ টেলিফোন এক্সচেঞ্জ চক্রের পর্দাফাঁসের পাশাপাশি ২ জনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। উদ্ধার হয়েছে প্রচুর বেনামি সিম কার্ড। সেই সব সিম কার্ড জালিয়াতিতে ব্যবহার করা হয় বলে জানা গিয়েছে। পাশাপাশি টেলিফোন এক্সচেঞ্জ চালানোর অনেক উন্নত মানের যন্ত্রপাতিও উদ্ধার করা হয়েছে। উত্তর প্রদেশ অ্যান্টি টেরোরিস্ট স্কোয়াড সূত্রে জানা গিয়েছে, এই অবৈধ টেলিফোন এক্সচেঞ্জের মাধ্যমে মধ্য প্রাচ্য থেকে আসা ইনকামিং কলকে লোকাল কলে পরিণত করা হত। কানপুরের তিন জায়গা থেকে এই অবৈধ টেলিফোন এক্সচেঞ্জ চালানোর অভিযোগ উঠেছে।

উত্তর প্রদেশের কানপুরে অবৈধ টেলিফোন এক্সচেঞ্জ চক্র ফাঁস করল অ্যান্টি টেরোরিস্ট স্কোয়াড। সেখান থেকে প্রায় ৪ হাজার বেনামি সিম কার্ড উদ্ধার হয়েছে। পাশাপাশি উন্নত মানের মডেম রাউটার এবং অন্যান্য ইলেক্ট্রনিক্স ডিভাইস উদ্ধার করা হয়েছে। এ ছাড়াও টেলিফোন এক্সচেঞ্জের সিম বক্স উদ্ধার হয়েছে। এই হানাদারির সময় মিরজা আসাদ এবং শাহিদ জামাল নামের দুজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে।

ধৃত আসাদ ও জামাল জেরার সময় পুলিশকে জানিয়েছে, নাজিম খান হল তাঁদের অবৈধ চক্রের অন্যতম মাথা। সে মধ্য প্রাচ্যে আন্তর্জাতিক কল করত ইন্টারনেট ব্যবহার করে। আন্তর্জাতিক গেটওয়ে এড়িয়ে কল করা হত। সেই কল সিম বক্সের মাধ্যেমে হত। এর জেরে ফোন করা ব্যক্তির পরিচয় এবং লোকেশন গোপন থাকত। যাতে কেউ খোঁজ না করতে পারে। আন্তর্জাতিক গেটওয়েকে এড়িয়ে চলায় কলারের পরিচয় জানা সম্ভব হয় না বলে এটিএসের তরফে জানানো হয়েছে। এর মাধ্যমে জঙ্গি কার্যকলাপ, বেআইনি লেনদেন হয়ে থাকতে পারে বলে সন্দেহ এটিএস-এর। ধৃতদের জিজ্ঞাসাবাদ করে এ ব্যাপারে বিস্তারিত জানার চেষ্টা চালাচ্ছে পুলিশ। সিম কার্ডগুলি কোথা থেকে তোলা হয়েছে, তাও খতিয়ে দেখা হয়েছে বলে জানা গিয়েছে।