Rajya Sabha’s tribute to Lata Mangeshkar: ‘একটা যুগের অবসান হল’, সংসদে সুর সম্রাজ্ঞীকে শেষ শ্রদ্ধা জানালেন বেঙ্কাইয়া নাইডু

TV9 Bangla Digital | Edited By: ঈপ্সা চ্যাটার্জী

Feb 07, 2022 | 2:53 PM

Rajya Sabha's tribute to Lata Mangeshkar: বেঙ্কাইয়া নাইডু বলেন, "লতাজীর প্রয়াণে দেশ শুধু একজন অসামান্য প্লেবাক গায়িকাকেই হারাল না, একইসঙ্গে সহানুভূতিশীল মানুষ এবং সঙ্গীত ও চলচ্চিত্র জগতের এক দিকপালকেও হারাল।"

Follow Us

নয়া দিল্লি: তাঁর কন্ঠে বাস করতেন স্বয়ং সরস্বতী। তাই হয়তো সরস্বতী পুজোর পরদিনই বিদায় নিলেন সুরের সম্রাজ্ঞী লতা মঙ্গেশকর (Lata Mangeshkar)। রবিবারই তাঁর প্রয়াণের খবরে শোকের ছায়া নামে গোটা দেশজুড়ে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী (Narendra Modi) মুম্বইয়ে যান ‘লতাদি’কে শেষ শ্রদ্ধা জানাতে। বিদেশ থেকেও এসেছে শোকবার্তা, প্রতিবেশী দেশ বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের তরফে লতা মঙ্গেশকরের প্রয়াণে শোক প্রকাশ করা হয়েছে। এদিন সংসদে বাজেট অধিবেশনের শুরুতে রাজ্যসভা(Rajya Sabha)-তেও ভারতরত্ন লতা মঙ্গেশকরের প্রতি শ্রদ্ধা অর্পণ করা হয়। তাঁকে শেষ শ্রদ্ধা জানাতে এক ঘণ্টার জন্য রাজ্যসভা মুলতুবি করে দেওয়া হয়।

শুধু সঙ্গীত জগতের সঙ্গেই নয়, সক্রিয় রাজনীতিতেও যুক্ত ছিলেন লতা মঙ্গেশকর। ১৯৯৯ সাল থেকে ২০০৫ সাল অবধি তিনি রাজ্যসভার মনোনীত সদস্য ছিলেন। এদিন তাঁর প্রতি শ্রদ্ধা অর্পণ করতে গিয়ে রাজ্যসভার চেয়ারম্যান তথা উপরাষ্ট্রপতি বেঙ্কাইয়া নাইডু বলেন, “সঙ্গীত জগতের একটা যুগের অবসান হল।”

এদিন রাজ্যসভার অধিবেশনের শুরুতেই বেঙ্কাইয়া নাইডু বলেন, “লতাজী আমাদের দেশকে এক সুতোয় বেঁধেছিলেন। তিনি যেমন দেশকে সম্মিলিতভাবেও প্রতিনিধিত্ব করেছেন, তেমনই আবার এককভাবে সকলকে তুলে ধরেছেন। একাধিক ভাষায় তাঁর হাজারের বেশি গানের মাধ্যমে তিনি প্রতিটি মুহূর্ত, চিন্তাভাবনা ও আমাদের দেশের যাত্রাপথকে সাত দশক ধরে তুলে ধরেছিলেন।”

বেঙ্কাইয়া নাইডু বলেন, “লতাজীর প্রয়াণে দেশ শুধু একজন অসামান্য প্লেবাক গায়িকাকেই হারাল না, একইসঙ্গে সহানুভূতিশীল মানুষ এবং সঙ্গীত ও চলচ্চিত্র জগতের এক দিকপালকেও হারাল।” লতা মঙ্গেশকরের দীর্ঘ সঙ্গীত জীবনের কথা উল্লেখ করেও তিনি বলেন যে, “লতাজী ৩৬টি ভারতীয় ভাষা ও কয়েকটি বিদেশী ভাষাতেও গান গেয়েছিলেন। ওনার এই বিশেষ গুণ ও গানের সঙ্গে নিজেকে একাত্ব করে ফেলার ক্ষমতাই এত গুলি মাস্টারপিস তৈরি করতে সাহায্য করেছে, যা গোটা বিশ্বের মানুষকে মুগ্ধ করেছে।”

দীর্ঘ ৭৫ বছরের সঙ্গীত জীবন ভারতের স্বাধীনতা পরিবর্তী বিভিন্ন সময়কেও তুলে ধরেছিলেন বলে জানান রাজ্যসভার চেয়ারম্যান। তিনি বলেন, “ভারতের স্বাধীনতার ৭৫ বছরেই লতাজীর প্রয়াণে গোটা দেশ নির্বাক হয়ে পড়েছে। ওনার মৃত্যুতে একটা যুগের অবসান হল, যা সঙ্গীত জগতে এক অপূরণীয় শূন্যতার সৃষ্টি করেছে। লতাজী ওনার দীর্ঘ সাত দশকের কেরিয়ারে ২৫ হাজারেরও বেশি গান রেকর্ড করেছেন। আমাদের দেশের বিভিন্নতাকে তিনি তুলে ধরেছিলেন, ৩৬টি ভারতীয় ভাষা ও কয়েকটি বিদেশী ভাষাতেও গান গেয়েছিলেন তিনি। উনি লতা মঙ্গেশকর মেডিক্যাল ফাউন্ডেশনও তৈরি করেছিলেন, যা গরিবদের চিকিৎসার খরচ বহন করে।”

নয়া দিল্লি: তাঁর কন্ঠে বাস করতেন স্বয়ং সরস্বতী। তাই হয়তো সরস্বতী পুজোর পরদিনই বিদায় নিলেন সুরের সম্রাজ্ঞী লতা মঙ্গেশকর (Lata Mangeshkar)। রবিবারই তাঁর প্রয়াণের খবরে শোকের ছায়া নামে গোটা দেশজুড়ে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী (Narendra Modi) মুম্বইয়ে যান ‘লতাদি’কে শেষ শ্রদ্ধা জানাতে। বিদেশ থেকেও এসেছে শোকবার্তা, প্রতিবেশী দেশ বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের তরফে লতা মঙ্গেশকরের প্রয়াণে শোক প্রকাশ করা হয়েছে। এদিন সংসদে বাজেট অধিবেশনের শুরুতে রাজ্যসভা(Rajya Sabha)-তেও ভারতরত্ন লতা মঙ্গেশকরের প্রতি শ্রদ্ধা অর্পণ করা হয়। তাঁকে শেষ শ্রদ্ধা জানাতে এক ঘণ্টার জন্য রাজ্যসভা মুলতুবি করে দেওয়া হয়।

শুধু সঙ্গীত জগতের সঙ্গেই নয়, সক্রিয় রাজনীতিতেও যুক্ত ছিলেন লতা মঙ্গেশকর। ১৯৯৯ সাল থেকে ২০০৫ সাল অবধি তিনি রাজ্যসভার মনোনীত সদস্য ছিলেন। এদিন তাঁর প্রতি শ্রদ্ধা অর্পণ করতে গিয়ে রাজ্যসভার চেয়ারম্যান তথা উপরাষ্ট্রপতি বেঙ্কাইয়া নাইডু বলেন, “সঙ্গীত জগতের একটা যুগের অবসান হল।”

এদিন রাজ্যসভার অধিবেশনের শুরুতেই বেঙ্কাইয়া নাইডু বলেন, “লতাজী আমাদের দেশকে এক সুতোয় বেঁধেছিলেন। তিনি যেমন দেশকে সম্মিলিতভাবেও প্রতিনিধিত্ব করেছেন, তেমনই আবার এককভাবে সকলকে তুলে ধরেছেন। একাধিক ভাষায় তাঁর হাজারের বেশি গানের মাধ্যমে তিনি প্রতিটি মুহূর্ত, চিন্তাভাবনা ও আমাদের দেশের যাত্রাপথকে সাত দশক ধরে তুলে ধরেছিলেন।”

বেঙ্কাইয়া নাইডু বলেন, “লতাজীর প্রয়াণে দেশ শুধু একজন অসামান্য প্লেবাক গায়িকাকেই হারাল না, একইসঙ্গে সহানুভূতিশীল মানুষ এবং সঙ্গীত ও চলচ্চিত্র জগতের এক দিকপালকেও হারাল।” লতা মঙ্গেশকরের দীর্ঘ সঙ্গীত জীবনের কথা উল্লেখ করেও তিনি বলেন যে, “লতাজী ৩৬টি ভারতীয় ভাষা ও কয়েকটি বিদেশী ভাষাতেও গান গেয়েছিলেন। ওনার এই বিশেষ গুণ ও গানের সঙ্গে নিজেকে একাত্ব করে ফেলার ক্ষমতাই এত গুলি মাস্টারপিস তৈরি করতে সাহায্য করেছে, যা গোটা বিশ্বের মানুষকে মুগ্ধ করেছে।”

দীর্ঘ ৭৫ বছরের সঙ্গীত জীবন ভারতের স্বাধীনতা পরিবর্তী বিভিন্ন সময়কেও তুলে ধরেছিলেন বলে জানান রাজ্যসভার চেয়ারম্যান। তিনি বলেন, “ভারতের স্বাধীনতার ৭৫ বছরেই লতাজীর প্রয়াণে গোটা দেশ নির্বাক হয়ে পড়েছে। ওনার মৃত্যুতে একটা যুগের অবসান হল, যা সঙ্গীত জগতে এক অপূরণীয় শূন্যতার সৃষ্টি করেছে। লতাজী ওনার দীর্ঘ সাত দশকের কেরিয়ারে ২৫ হাজারেরও বেশি গান রেকর্ড করেছেন। আমাদের দেশের বিভিন্নতাকে তিনি তুলে ধরেছিলেন, ৩৬টি ভারতীয় ভাষা ও কয়েকটি বিদেশী ভাষাতেও গান গেয়েছিলেন তিনি। উনি লতা মঙ্গেশকর মেডিক্যাল ফাউন্ডেশনও তৈরি করেছিলেন, যা গরিবদের চিকিৎসার খরচ বহন করে।”

Next Article