সিকিম: গভীর রাত। ঘুমে তখনও মগ্ন সিকিমবাসী। আচমকা তিস্তা নদীতে ব্যাপক গর্জন। জলস্ফীতি এতটাই বেশি ছিল যে লোনক লেক ফেটে যায়। একে তিস্তার জল তার উপর লেকের জল। দুয়ে মিলে চুংথামকে রাতের মধ্যেই তছনছ করে দিল।
জানা গিয়েছে, উত্তর সিকিমের হিমবাহ গলা জল এসে পড়েছে লোনক লেকে। সেই জলের চাপ না নিতে পেরে ফেটে যায় লেকের প্রাচীর। হু হু করে জল ঢুকে পড়ে লোকালয়ে। নেমে আসে সমতলে। তার জেরেই এই বিপর্যয়।
এ দিকে, জলের তোড়ে ক্ষতিগ্রস্ত একাধিক সেনা ছাউনি। নিখোঁজ ২৩ জওয়ান। হাওয়া অফিস জানাচ্ছে উত্তরবঙ্গে আগামী ৪৮ ঘণ্টায় আরও প্রবল বৃষ্টির সম্ভবনা রয়েছে উত্তরবঙ্গে ও সিকিমে। ফলে বিপর্যয়ের তীব্রতা যে আরও বাড়বে তা বলার অপেক্ষা রাখে না। বিকাশ চন্দ্র বিশ্বাস, তিস্তা বাঁধের ইলেকট্রিক্যাল স্টাফ বলেন, “আমাদের বাঁধের উপর থেকে জল বয়ে গিয়েছে রাত্রিবেলায়। গেট সেই কারণে আগে থেকেই খোলা হয়েছে। সব গেট খোলা হলেও রাস্তা ভেঙে গিয়েছে জলের তোড়ে।”
সেনাবাহিনীর তরফ থেকে জানানো হয়েছে, আরও ২৫ ফুট জলস্তর বাড়বে। এখনই দোতলা বাড়ির ওপর দিয়ে বইছে জল। বর্তমান জলস্তর থেকে আরও ২৫ ফুট জল বাড়লে, পরিস্থিতি আরও ভয়াবহ আকার নিতে চলেছে বলে জানিয়েছেন সেনার ইস্টার্ন কমান্ড। লোনক হ্রদে আরও বড় ফাটল দেখা দিয়েছে। জল আরও নীচে নেমে আসছে। তিস্তা আরও বেশি ভয়াল রূপ ধারণ করেছে। সেনা থেকে ইতিমধ্যেই যুদ্ধকালীন তৎপরতায় বাসিন্দাদের অন্যত্র সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে।
সিকিম: গভীর রাত। ঘুমে তখনও মগ্ন সিকিমবাসী। আচমকা তিস্তা নদীতে ব্যাপক গর্জন। জলস্ফীতি এতটাই বেশি ছিল যে লোনক লেক ফেটে যায়। একে তিস্তার জল তার উপর লেকের জল। দুয়ে মিলে চুংথামকে রাতের মধ্যেই তছনছ করে দিল।
জানা গিয়েছে, উত্তর সিকিমের হিমবাহ গলা জল এসে পড়েছে লোনক লেকে। সেই জলের চাপ না নিতে পেরে ফেটে যায় লেকের প্রাচীর। হু হু করে জল ঢুকে পড়ে লোকালয়ে। নেমে আসে সমতলে। তার জেরেই এই বিপর্যয়।
এ দিকে, জলের তোড়ে ক্ষতিগ্রস্ত একাধিক সেনা ছাউনি। নিখোঁজ ২৩ জওয়ান। হাওয়া অফিস জানাচ্ছে উত্তরবঙ্গে আগামী ৪৮ ঘণ্টায় আরও প্রবল বৃষ্টির সম্ভবনা রয়েছে উত্তরবঙ্গে ও সিকিমে। ফলে বিপর্যয়ের তীব্রতা যে আরও বাড়বে তা বলার অপেক্ষা রাখে না। বিকাশ চন্দ্র বিশ্বাস, তিস্তা বাঁধের ইলেকট্রিক্যাল স্টাফ বলেন, “আমাদের বাঁধের উপর থেকে জল বয়ে গিয়েছে রাত্রিবেলায়। গেট সেই কারণে আগে থেকেই খোলা হয়েছে। সব গেট খোলা হলেও রাস্তা ভেঙে গিয়েছে জলের তোড়ে।”
সেনাবাহিনীর তরফ থেকে জানানো হয়েছে, আরও ২৫ ফুট জলস্তর বাড়বে। এখনই দোতলা বাড়ির ওপর দিয়ে বইছে জল। বর্তমান জলস্তর থেকে আরও ২৫ ফুট জল বাড়লে, পরিস্থিতি আরও ভয়াবহ আকার নিতে চলেছে বলে জানিয়েছেন সেনার ইস্টার্ন কমান্ড। লোনক হ্রদে আরও বড় ফাটল দেখা দিয়েছে। জল আরও নীচে নেমে আসছে। তিস্তা আরও বেশি ভয়াল রূপ ধারণ করেছে। সেনা থেকে ইতিমধ্যেই যুদ্ধকালীন তৎপরতায় বাসিন্দাদের অন্যত্র সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে।