TMC on Governor: রাজ্য-রাজ্যপাল সংঘাত ইস্যুতে উত্তপ্ত সংসদ, ‘হালে পানি’ না পেয়ে ওয়াক আউট তৃণমূলের

TV9 Bangla Digital | Edited By: অরিজিৎ দে

Feb 04, 2022 | 3:36 PM

TMC MP: বেশ কয়েকদিন ধরেই দিল্লির রাজনীতির অলিন্দে রাজ্যপাল ইস্যুকে নিয়ে যেতে চাইছে তৃণমূল। ৩১ জানুয়ারি সংসদে বাজেট অধিবেশনের প্রথমদিনই রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দের কাছে জগদীপ ধনখড়কে সরিয়ে নেওয়ার আবেদন জানিয়েছিলেন লোকসভায় তৃণমূলের নেতা সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায়।

Follow Us

নয়া দিল্লি: বেশ কিছুদিন ধরেই পশ্চিমবঙ্গে রাজ্য সরকার ও রাজ্যপালের নজিরবিহীন সংঘাতের সাক্ষী গোটা দেশ। নানা ইস্যুকে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে (Mamata Banerjee) ও তাঁর সরকারকে তীব্র আক্রমণ করেছেন রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড় (Jagdeep Dhankhar)। পাল্টা আক্রমণ ধেয়ে এসেছে শাসক শিবিরের তরফেও। সাম্প্রতিক কালে সেই সংঘাত এতটাই চরমে ওঠে যে রাজ্যপালকে টুইটার থেকে ব্লক করেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তৃণমূলের তরফে সংসদের বাজেট অধিবেশনে বিষয়টি উত্থাপ্পনের ইঙ্গিত ছিল। শুক্রবার রাজ্যসভার অধিবেশন চলকালীন তৃণমূল সাংসদদের পেশ করা রাজ্যপাল নিয়ে আলোচনার প্রস্তাব নাকচ করেন রাজ্যসভার ডেপুটি চেয়ারম্যান। তৃণমূল প্রস্তাবে রাজি না হওয়ায় রাজ্যসভা থেকে ওয়াক আউট করেন তৃণমূল সাংসদরা। রাজ্যপালের কারণে তৈরি হওয়া সমস্যার কথা বারবারই জাতীয় রাজনীতির প্রেক্ষাপটে তুলে ধরতে সচেষ্ট তৃণমূল। অনেক তৃণমূল নেতারই দাবি, রাজ্যপাল সাংবিধানিক পদ হলেও আদতে তিনি কেন্দ্রের বিজেপি সরকারের প্রতিনিধিত্ব করেন। দিল্লির বসদের খুশি করা জন্য তিনি অকারণে রাজ্য সরকারের কাজে সমস্যা তৈরি করছেন বলেও অভিযোগ অনেকের।

রাজ্যসভায় তৃণমূলের মুখপাত্র, সাংসদ সুখেন্দু শেখর রায় টিভি৯ বাংলাকে বলেন, “আজকে রাজ্যসভায় তামিলনাড়ু সরকারের আনা একটি বিলে সেই রাজ্যের রাজ্যপাল সই করেননি। সংসদে সেই প্রসঙ্গ তোলেন ডিএমকে সাংসদ। তখন আমরা বলি পশ্চিমবঙ্গের রাজ্যপালও অনেকগুলি বিল ও ফাইল সই না করে আটকে রেখেছে। তাই সংসদে রাজ্যপালের ভূমিকা নিয়ে আলোচনা করতে দিতে হবে। কিন্তু রাজ্যসভার চেয়ারম্যান রাজি না হওয়ার কারণে আমরা দীর্ঘ সময় ধরে প্রতিবাদ করি। এরপরে বিরোধীরা সম্মিলিতভাবে ওয়াক আউট করে।”

বেশ কয়েকদিন ধরেই দিল্লির রাজনীতির অলিন্দে রাজ্যপাল ইস্যুকে নিয়ে যেতে চাইছে তৃণমূল। ৩১ জানুয়ারি সংসদে বাজেট অধিবেশনের প্রথমদিনই রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দের কাছে জগদীপ ধনখড়কে সরিয়ে নেওয়ার আবেদন জানিয়েছিলেন লোকসভায় তৃণমূলের নেতা সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায়। বাজেট অধিবেশনের দিনও প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর কাছে রাজ্যপালকে সরিয়ে নেওয়ার আবেদন জানিয়েছিলেন বর্ষীয়ণ তৃণমূল সাংসদ সৌগত রায়। সম্প্রতি পুনরায় দলের চেয়ারপার্সন নির্বাচিত হয়ে রাজ্যপালকে ‘ঘোড়ার পাল’ বলে নজিরবিহীন আক্রমণ করেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, ধনখড়ও উত্তর দিয়েছিলেন। রাজ্যপাল- তৃণমূল সংঘাত কোন দিকে যায় সেদিকেই নজর থাকবে সকলের।

বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা

বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা

নয়া দিল্লি: বেশ কিছুদিন ধরেই পশ্চিমবঙ্গে রাজ্য সরকার ও রাজ্যপালের নজিরবিহীন সংঘাতের সাক্ষী গোটা দেশ। নানা ইস্যুকে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে (Mamata Banerjee) ও তাঁর সরকারকে তীব্র আক্রমণ করেছেন রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড় (Jagdeep Dhankhar)। পাল্টা আক্রমণ ধেয়ে এসেছে শাসক শিবিরের তরফেও। সাম্প্রতিক কালে সেই সংঘাত এতটাই চরমে ওঠে যে রাজ্যপালকে টুইটার থেকে ব্লক করেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তৃণমূলের তরফে সংসদের বাজেট অধিবেশনে বিষয়টি উত্থাপ্পনের ইঙ্গিত ছিল। শুক্রবার রাজ্যসভার অধিবেশন চলকালীন তৃণমূল সাংসদদের পেশ করা রাজ্যপাল নিয়ে আলোচনার প্রস্তাব নাকচ করেন রাজ্যসভার ডেপুটি চেয়ারম্যান। তৃণমূল প্রস্তাবে রাজি না হওয়ায় রাজ্যসভা থেকে ওয়াক আউট করেন তৃণমূল সাংসদরা। রাজ্যপালের কারণে তৈরি হওয়া সমস্যার কথা বারবারই জাতীয় রাজনীতির প্রেক্ষাপটে তুলে ধরতে সচেষ্ট তৃণমূল। অনেক তৃণমূল নেতারই দাবি, রাজ্যপাল সাংবিধানিক পদ হলেও আদতে তিনি কেন্দ্রের বিজেপি সরকারের প্রতিনিধিত্ব করেন। দিল্লির বসদের খুশি করা জন্য তিনি অকারণে রাজ্য সরকারের কাজে সমস্যা তৈরি করছেন বলেও অভিযোগ অনেকের।

রাজ্যসভায় তৃণমূলের মুখপাত্র, সাংসদ সুখেন্দু শেখর রায় টিভি৯ বাংলাকে বলেন, “আজকে রাজ্যসভায় তামিলনাড়ু সরকারের আনা একটি বিলে সেই রাজ্যের রাজ্যপাল সই করেননি। সংসদে সেই প্রসঙ্গ তোলেন ডিএমকে সাংসদ। তখন আমরা বলি পশ্চিমবঙ্গের রাজ্যপালও অনেকগুলি বিল ও ফাইল সই না করে আটকে রেখেছে। তাই সংসদে রাজ্যপালের ভূমিকা নিয়ে আলোচনা করতে দিতে হবে। কিন্তু রাজ্যসভার চেয়ারম্যান রাজি না হওয়ার কারণে আমরা দীর্ঘ সময় ধরে প্রতিবাদ করি। এরপরে বিরোধীরা সম্মিলিতভাবে ওয়াক আউট করে।”

বেশ কয়েকদিন ধরেই দিল্লির রাজনীতির অলিন্দে রাজ্যপাল ইস্যুকে নিয়ে যেতে চাইছে তৃণমূল। ৩১ জানুয়ারি সংসদে বাজেট অধিবেশনের প্রথমদিনই রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দের কাছে জগদীপ ধনখড়কে সরিয়ে নেওয়ার আবেদন জানিয়েছিলেন লোকসভায় তৃণমূলের নেতা সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায়। বাজেট অধিবেশনের দিনও প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর কাছে রাজ্যপালকে সরিয়ে নেওয়ার আবেদন জানিয়েছিলেন বর্ষীয়ণ তৃণমূল সাংসদ সৌগত রায়। সম্প্রতি পুনরায় দলের চেয়ারপার্সন নির্বাচিত হয়ে রাজ্যপালকে ‘ঘোড়ার পাল’ বলে নজিরবিহীন আক্রমণ করেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, ধনখড়ও উত্তর দিয়েছিলেন। রাজ্যপাল- তৃণমূল সংঘাত কোন দিকে যায় সেদিকেই নজর থাকবে সকলের।

বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা

বাংলা টেলিভিশনে প্রথমবার, দেখুন TV9 বাঙালিয়ানা

Next Article