নয়া দিল্লি: কংগ্রেসের সঙ্গে আসন ভাগাভাগি না করার সিদ্ধান্ত পাকা। বুধবারই ‘একলা চলো’র বার্তা দিয়েছিলেন তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। জানিয়েছিলেন, কংগ্রেসের সঙ্গে কোনও সমজোতা নয়, বাংলার ৪২টি আসনেই লড়বে তৃণমূল কংগ্রেস। তারপর, কংগ্রেসের পক্ষ থেকে ড্যামেজ কন্ট্রোলের চেষ্টা করা হয়। জয়রাম রমেশ এমনও বলেন, মমতা বন্দ্যোপাধ্য়ায় ছাড়া ইন্ডিয়া জোটের কথা ভাবাই যায় না। কিন্তু, তারপরও প্রশ্নটা থেকেই যাচ্ছিল, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কি ইন্ডিয়া জোট ছেড়ে বেরিয়ে যাবেন? তৃণমূল সূত্রে অবশ্য জানা গেল, আসন সমঝোতা না করলেও, নির্বাচন পরবর্তী বোঝাপড়ার রাস্তা খোলা রাখবে ঘাসফুল শিবির।
তৃণমূল সূত্রে জানা গিয়েছে, অধীর চৌধুরীর কারণেই রাজ্যে কংগ্রেসের সঙ্গে আসন ভাগাভাগির আলোচনা থেকে সরে আসার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। কিন্তু, নির্বাচন পরবর্তী ক্ষেত্রে জোট গড়ার রাস্তা খোলা থাকবে। তৃণমূলের মূল উদ্দেশ্য বিজেপিকে রুখে দেওয়া। তার জন্য, নির্বাচন পরবর্তী পরিস্থিতি বিচার করে সিদ্ধান্ত নেবে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দল। তৃণমূল সূত্রে বলা হয়েছে, ভোটের পর সংবিধান রক্ষায় বিজেপি বিরোধী শিবিরে অবশ্যই থাকবে তৃণমূল। আপাতত ইন্ডিয়া জোটের অধীনে আসন ভাগাভাগি না করার সিদ্ধান্ত পাকা। এই বিষয়ে আর কোনও আলোচনা হবে না।
তৃণমূল কংগ্রেসের পক্ষ থেকে যে বাংলায় আসন ভাগাভাগি করা হবে না, তা সোমবারই স্পষ্ট হয়ে গিয়েছিল। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জানিয়েছিলেন, ইন্ডিয়া জোটের বৈঠকে তিনি প্রস্তাব দিয়েছিলেন, কংগ্রেস ৩০০ লোকসভা আসনে লড়ুক। বাকি আসনগুলি আঞ্চলিক দলগুলিকে ছেড়ে দিক। কিন্তু, তাঁর প্রস্তাব নস্যাত করে দেওয়া হয়। এরপরই নির্বাচনের আগে জোট থেকে সরে আসার কথা বিবেচনা করছে তৃণমূল। তবে একটা বিষয় স্পষ্ট করে দেওয়া হয়েছে যে, এই সিদ্ধান্ত একেবারেই আপেক্ষিক। অর্থাৎ, আসন ভাগাভাগির ক্ষেত্রে কিংবা বাংলায় লড়াইয়ের ক্ষেত্রেই জোটের সঙ্গে হাত মেলাবে না তৃণমূল। সর্বভারতীয় ক্ষেত্রে বিজেপিকে রুখতে ইন্ডিয়া জোটের সঙ্গেই থাকবেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
তবে, গত কয়েকমাস ধরে যে জল্পনা চলছিল, বাংলায় জোটের নেতারা ঐক্যবদ্ধভাবে কোনও সভা করবেন কিনা, এক মঞ্চ থেকে বার্তা দেবেন কিনা, তার অবসান ঘটল। তৃণমূল কংগ্রেসের অবস্থানে স্পষ্ট, বাংলায় এক মঞ্চ থকে রাহুল গান্ধী, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, সীতারাম ইয়েচুরিদের বার্তা দিতে দেখা যাবে না। বরং বাংলায় একে অপরের বিরুদ্ধেই লড়বে বাম, কংগ্রেস এবং তৃণমূল কংগ্রেস। ভোটের ফল বের হওয়ার পর, বাংলায় আবার ঐক্যবদ্ধ চেহারায় দেখা যেতে পারে ইন্ডিয়া জোটকে।
নয়া দিল্লি: কংগ্রেসের সঙ্গে আসন ভাগাভাগি না করার সিদ্ধান্ত পাকা। বুধবারই ‘একলা চলো’র বার্তা দিয়েছিলেন তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। জানিয়েছিলেন, কংগ্রেসের সঙ্গে কোনও সমজোতা নয়, বাংলার ৪২টি আসনেই লড়বে তৃণমূল কংগ্রেস। তারপর, কংগ্রেসের পক্ষ থেকে ড্যামেজ কন্ট্রোলের চেষ্টা করা হয়। জয়রাম রমেশ এমনও বলেন, মমতা বন্দ্যোপাধ্য়ায় ছাড়া ইন্ডিয়া জোটের কথা ভাবাই যায় না। কিন্তু, তারপরও প্রশ্নটা থেকেই যাচ্ছিল, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কি ইন্ডিয়া জোট ছেড়ে বেরিয়ে যাবেন? তৃণমূল সূত্রে অবশ্য জানা গেল, আসন সমঝোতা না করলেও, নির্বাচন পরবর্তী বোঝাপড়ার রাস্তা খোলা রাখবে ঘাসফুল শিবির।
তৃণমূল সূত্রে জানা গিয়েছে, অধীর চৌধুরীর কারণেই রাজ্যে কংগ্রেসের সঙ্গে আসন ভাগাভাগির আলোচনা থেকে সরে আসার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। কিন্তু, নির্বাচন পরবর্তী ক্ষেত্রে জোট গড়ার রাস্তা খোলা থাকবে। তৃণমূলের মূল উদ্দেশ্য বিজেপিকে রুখে দেওয়া। তার জন্য, নির্বাচন পরবর্তী পরিস্থিতি বিচার করে সিদ্ধান্ত নেবে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দল। তৃণমূল সূত্রে বলা হয়েছে, ভোটের পর সংবিধান রক্ষায় বিজেপি বিরোধী শিবিরে অবশ্যই থাকবে তৃণমূল। আপাতত ইন্ডিয়া জোটের অধীনে আসন ভাগাভাগি না করার সিদ্ধান্ত পাকা। এই বিষয়ে আর কোনও আলোচনা হবে না।
তৃণমূল কংগ্রেসের পক্ষ থেকে যে বাংলায় আসন ভাগাভাগি করা হবে না, তা সোমবারই স্পষ্ট হয়ে গিয়েছিল। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জানিয়েছিলেন, ইন্ডিয়া জোটের বৈঠকে তিনি প্রস্তাব দিয়েছিলেন, কংগ্রেস ৩০০ লোকসভা আসনে লড়ুক। বাকি আসনগুলি আঞ্চলিক দলগুলিকে ছেড়ে দিক। কিন্তু, তাঁর প্রস্তাব নস্যাত করে দেওয়া হয়। এরপরই নির্বাচনের আগে জোট থেকে সরে আসার কথা বিবেচনা করছে তৃণমূল। তবে একটা বিষয় স্পষ্ট করে দেওয়া হয়েছে যে, এই সিদ্ধান্ত একেবারেই আপেক্ষিক। অর্থাৎ, আসন ভাগাভাগির ক্ষেত্রে কিংবা বাংলায় লড়াইয়ের ক্ষেত্রেই জোটের সঙ্গে হাত মেলাবে না তৃণমূল। সর্বভারতীয় ক্ষেত্রে বিজেপিকে রুখতে ইন্ডিয়া জোটের সঙ্গেই থাকবেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
তবে, গত কয়েকমাস ধরে যে জল্পনা চলছিল, বাংলায় জোটের নেতারা ঐক্যবদ্ধভাবে কোনও সভা করবেন কিনা, এক মঞ্চ থেকে বার্তা দেবেন কিনা, তার অবসান ঘটল। তৃণমূল কংগ্রেসের অবস্থানে স্পষ্ট, বাংলায় এক মঞ্চ থকে রাহুল গান্ধী, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, সীতারাম ইয়েচুরিদের বার্তা দিতে দেখা যাবে না। বরং বাংলায় একে অপরের বিরুদ্ধেই লড়বে বাম, কংগ্রেস এবং তৃণমূল কংগ্রেস। ভোটের ফল বের হওয়ার পর, বাংলায় আবার ঐক্যবদ্ধ চেহারায় দেখা যেতে পারে ইন্ডিয়া জোটকে।