WITT: খেলো ইন্ডিয়া থেকে পদক জয়, দেশের ক্রীড়া সংস্কৃতিকে উদ্বুদ্ধ করছেন ক্রীড়ামন্ত্রী অনুরাগ ঠাকুর

ঈপ্সা চ্যাটার্জী |

Feb 24, 2024 | 4:29 PM

What India Thinks Today: প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর নেতৃত্বেই কেন্দ্রীয় সরকার ২০১৭-১৮ সালে খেলো ইন্ডিয়া কর্মসূচি শুরু করেছিল, যার লক্ষ্য ছিল দেশের ক্রীড়া সংস্কৃতির উন্নতি ও প্রচার করা। শহরের পাশাপাশি ছোট গ্রাম থেকেও নতুন খেলোয়াড়দের তুলে আনা ও তাদের প্রতিভা প্রকাশের জন্য যথাযথ প্ল্যাটফর্ম দেওয়ারই উদ্যোগ এটি।

WITT: খেলো ইন্ডিয়া থেকে পদক জয়, দেশের ক্রীড়া সংস্কৃতিকে উদ্বুদ্ধ করছেন ক্রীড়ামন্ত্রী অনুরাগ ঠাকুর
Image Credit source: TV9 Bharatvarsh

Follow Us

নয়া দিল্লি: বিগত কয়েক বছরে ক্রীড়া জগতে জয়জয়কার হয়েছে ভারতের। অলিম্পিক থেকে শুরু করে এশিয়ান গেমস, কমনওয়েলথ গেমস, বিভিন্ন বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপ ও জাতীয় গেমসে পদক এনেছে ভারতীয় ক্রীড়াবিদরা। উজ্জ্বল করেছে দেশের নাম। আগামিদিনে এই বড় ইভেন্টগুলিতে আরও শক্তি দেখাবে ভারত, এমনটাই আশা ক্রীড়া মন্ত্রকের। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর উদ্য়োগেই ভারত সরকার শুরু করেছে “খেলো ইন্ডিয়া”। কেন্দ্রীয় ক্রীড়ামন্ত্রী অনুরাগ ঠাকুরের নেতৃত্বে ধারাবাহিকভাবে সাফল্য পাচ্ছে ভারতীয় ক্রীড়াবিদরা। ক্রীড়া জগতের এই সাফল্য নিয়েই “হোয়াট ইন্ডিয়া থিঙ্কস টুডে”-তে বলবেন ক্রীড়ামন্ত্রী অনুরাগ ঠাকুর।

দেশের বৃহত্তম নিউজ নেটওয়ার্ক TV9 আয়োজন করেছে “হোয়াট ইন্ডিয়া থিঙ্কস টুডে” কনক্লেভ। আগামী ২৫ থেকে ২৭ ফেব্রুয়ারি নয়া দিল্লিতে এই সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে। এই অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত থাকবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। এছাড়াও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ থেকে শুরু করে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব, অনুরাগ ঠাকুর, রাজনাথ সিংয়ের মতো বিশিষ্ট ব্যক্তিত্বরা উপস্থিত থাকবেন। দেশ-বিদেশের শিল্প, বিনোদন, ক্রীড়া জগতের বিশিষ্ট ব্যক্তিত্বরাও অংশ নেবেন এই কনক্লেভে। এই অনুষ্ঠানেই “খেলো ইন্ডিয়া” কর্মসূচি নিয়ে কথা বলবেন কেন্দ্রীয় ক্রীড়ামন্ত্রী অনুরাগ ঠাকুর।

প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর নেতৃত্বেই কেন্দ্রীয় সরকার ২০১৭-১৮ সালে খেলো ইন্ডিয়া কর্মসূচি শুরু করেছিল, যার লক্ষ্য ছিল দেশের ক্রীড়া সংস্কৃতির উন্নতি ও প্রচার করা। শহরের পাশাপাশি ছোট গ্রাম থেকেও নতুন খেলোয়াড়দের তুলে আনা ও তাদের প্রতিভা প্রকাশের জন্য যথাযথ প্ল্যাটফর্ম দেওয়ারই উদ্যোগ এটি। সম্প্রতিই ক্রীড়ামন্ত্রী অনুরাগ ঠাকুর বলেছিলেন, “খেলো ইন্ডিয়ার অধীনে সরকার ৩০০০ কোটি টাকা ব্যয় করেছে এবং দেশে ৩০০টিরও বেশি ক্রীড়া পরিকাঠামো তৈরি করা হয়েছে।”

ক্রীড়ামন্ত্রী নিজেও এক সময়ে প্রথম সারির ক্রিকেটার ছিলেন। জাতীয় স্তরে ক্রিকেট খেলেছেন তিনি। সুতরাং স্পষ্টতই তিনি খেলাধুলোর গুরুত্ব বোঝেন। তাঁর নেতৃত্বে বিভিন্ন বিভাগে উঠে আসছে তরুণ খেলোয়াড়রা। অলিম্পিক, কমনওয়েলথ গেমস, এশিয়ান গেমসের জন্য ভারতীয় ক্রীড়াবিদদের জন্য বিশেষ অনুষ্ঠানের আয়োজনও করেছিলেন ক্রীড়ামন্ত্রী।

শুধু তাই নয়, অলিম্পিকের মতো বড় ইভেন্টে দেশের জন্য পদক জেতার সম্ভাব্য প্রার্থীদের চিহ্নিত করে তাদের প্রস্তুতিতে প্রচুর অর্থ ব্যয় করছে ক্রীড়া মন্ত্রক। এর জন্য বিদেশে প্রশিক্ষণ থেকে শুরু করে বিশ্বমানের কোচিং এবং খেলোয়াড়দের মাসিক ২৫ হাজার টাকা ভাতাও দেওয়া হচ্ছে।