JP Nadda: ‘যা ঘটেছে তা রাজ্য সরকারকে…’, আরজি কর আবহে ফের খোঁচা নাড্ডার

Jyotirmoy Karmokar | Edited By: জয়দীপ দাস

Sep 20, 2024 | 8:03 PM

JP Nadda: আরজি কর আবহে জুনিয়র ডাক্তারদের একটানা আন্দোলন নজর কেড়েছে গোটা দেশের। আন্দোলেন চাপে শেষ পর্যন্ত কলকাতা পুলিশ কমিশনারের দায়িত্ব থেকে সরানো হয়েছিল বিনীত গোয়েলকে। সরানো হয়ছে একাধিক স্বাস্থ্য কর্তাদেরও।

JP Nadda: ‘যা ঘটেছে তা রাজ্য সরকারকে…’, আরজি কর আবহে ফের খোঁচা নাড্ডার
কী বলছেন নাড্ডা?
Image Credit source: TV-9 Bangla

Follow Us

নয়া দিল্লি: আরজি করে এখনও উত্তাল গোটা দেশ। উত্তাল বাংলা। জোরকদমে তদন্ত করছে সিবিআই। এরইমধ্যে ফের একবার রাজ্যের দায়িত্ব মনে করালেন কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী জে পি নাড্ডা। সাফ বললেন, “ডাক্তারদের একটি প্রতিনিধি দল আমার সঙ্গে দেখা করেছে আমি তাদের জানিয়েছিলাম, আমরা তাদের সর্বতোভাবে সাহায্য করতে চাই এবং আমরা করবও। কিন্তু যা ঘটেছে তা রাজ্য সরকারকে দেখতে হবে।” 

এখানেই না থেমে তিনি আরও বলেন, “কীভাবে হাসপাতাল চলতো এবং কীভাবে এই ঘটনা ঘটল, তা নিয়ে এখন রিপোর্ট আসছে। রাজ্য প্রশাসনের ভূমিকা এক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ।” এরপর ডাক্তারদের পাশে দাঁড়িয়ে বলেন, “ডাক্তারদের প্রতি আমরা সহমর্মী। আমরা তাঁদের সেন্টিমেন্টকে সম্মান করি এবং তাদের পাশে আছি।” প্রসঙ্গত, আরজি কর আবহে জুনিয়র ডাক্তারদের একটানা আন্দোলন নজর কেড়েছে গোটা দেশের। আন্দোলেন চাপে শেষ পর্যন্ত কলকাতা পুলিশ কমিশনারের দায়িত্ব থেকে সরানো হয়েছিল বিনীত গোয়েলকে। সরানো হয়ছে একাধিক স্বাস্থ্য কর্তাদেরও। জোরালো হয়েছে ডাক্তারদের যথাযথ নিরাপত্তার দাবি। বর্তমানে রাজ্যে বন্যা পরিস্থিতির কথা মাথায় রেখে ফের কাজে ফিরছেন জুনিয়র ডাক্তারেরা। তবে তাঁদের সামগ্রিক দাবি না মিটলে ফের কর্মবিরতিতে যাওয়ার হুঁশিয়ারি দিয়ে রেখেছেন তাঁরা। 

এই খবরটিও পড়ুন

তবে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী স্বীকার করেছেন নিরাপত্তার বিষয়ে চিকিৎসকরা চাপে আছেন। তিনি বলেন, “রাজ্যগুলিকে আমরা জানিয়েছি তাদের যা কিছু প্রয়োজন আমরা সাহায্য করতে তৈরি। রাজ্য সরকার নিয়ন্ত্রিত প্রতিষ্ঠানগুলিকে রাজ্য সরকারকেই দেখতে হবে। নিরাপত্তা বাড়াতে হবে।” তবে কেন্দ্রীয় প্রতিষ্ঠানে যে নিরাপত্তা আরও বাড়ানো হচ্ছে তা এদিন জোর দিয়ে বলেন নাড্ডা। বলেন, “আমরা কেন্দ্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলিতে নিরাপত্তা বাড়ানোর কাজ করছি। আমরা রাজ্যগুলিকেও আবেদন করছি হাসপাতালে নিরাপত্তা বাড়ানোর জন্য। কিন্তু প্রত্যেকটা রাজ্যর প্রশাসনিক ক্ষমতা অনুযায়ী এর বাস্তবায়ন আলাদা আলাদা রকম হয়।” 

Next Article