AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Blast in Delhi: ১৩ দিন আল ফলাহ বিশ্ববিদ্যালয়ে কী করছিল i20? নেপথ্যে ছিল আরও বড় পরিকল্পনা?

Delhi Blast i20: তদন্তকারীদের বড় অংশ মনে করছে এই পরিকল্পনা শুধু উমর নবীর নয়। নেপথ্যে পুরোদমে হাত রয়েছে মুজাম্মিলের। কিন্তু মুজাম্মিল গ্রেফতার হয়ে যাওয়াতেই ঘাবড়ে যায় উমর। তাঁর মনে হতে থাকে কোনওভাবেই আল ফলাহ বিশ্ববিদ্যালের পার্কিং লটে গাড়িটা রাখা আর নিরাপদ নয়।

Blast in Delhi: ১৩ দিন আল ফলাহ বিশ্ববিদ্যালয়ে কী করছিল i20? নেপথ্যে ছিল আরও বড় পরিকল্পনা?
উঠে আসছে একের পর এক চাঞ্চল্যকর তথ্য Image Credit: TV 9 Bangla GFX
| Edited By: | Updated on: Nov 12, 2025 | 9:43 AM
Share

নয়া দিল্লি: ১৩ দিন আল ফলাহ বিশ্ববিদ্যালয়েই ছিল উমরের গাড়ি। দিল্লির বিস্ফোরণে ব্যবহৃত ঘাতক গাড়ি নিয়ে উঠে আসছে চাঞ্চল্যকর তথ্য। সূত্রের খবর, i20 গাড়িটি ২৯ অক্টোবর থেকে ১০ নভেম্বর পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয়েই ছিল। ডাক্তার মুজাম্মিলের শাকিলের গাড়ির পাশেই রাখা ছিল উমরের গাড়ি। ২৯ তারিখই কেনা হয়েছিল। এর মধ্যে দূষণ পরীক্ষার জন্য একদিন বের হয়। তারপর ফের একই জায়গায় এনে রাখা হয়। যা দেখে তদন্তকারীদের অনুমান পূর্ব পরিকল্পনা অনুযায়ীই পুরো কাজটা করা হয়েছে। 

আলা ফলাহ বিশ্ববিদ্য়ালয় থেকেই যে বিস্ফোরক বেরিয়েছিল তা নিয়ে কোনও সন্দেহ নেই বলেই মনে করছেন তদন্তকারীরা। তবে পুরোটাই বিশ্ববিদ্য়ালের কেমিক্যাল নাকি জঙ্গি অন্যত্র যে সমস্ত জায়গায় নেটওার্ক ছিল সেখান থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ে এনে মজুত করা হয়েছিল! 

তদন্তকারীদের বড় অংশ মনে করছে এই পরিকল্পনা শুধু উমর নবীর নয়। নেপথ্যে পুরোদমে হাত রয়েছে মুজাম্মিলের। কিন্তু মুজাম্মিল গ্রেফতার হয়ে যাওয়াতেই ঘাবড়ে যায় উমর। তাঁর মনে হতে থাকে কোনওভাবেই আল ফলাহ বিশ্ববিদ্যালের পার্কিং লটে গাড়িটা রাখা আর নিরাপদ নয়। সে কারণেই গাড়ি নিয়ে সোজা সে দিল্লিতে চলে যায়। বিস্ফোরক বোঝাই করে অত্যন্ত দ্রুত গতিতে গাড়ি চালিয়ে সে চলে যায় দিল্লিতে। দিনভর সে গাড়ির মধ্যেই ছিল। তার সঙ্গে ছিল আরও তিনজন। সিসিটিভি ফুটেজে তাঁদের অস্তিত্বও মিলেছে। 

হরিয়ানা থেকে দিল্লি যাওয়ার পথে রাজ্য সীমান্তের মূল টোল প্লাজা বদরপুর। তদন্তকারীরা টোল প্লাজার কর্মীদের সঙ্গে কথা বলে জানতে পেরেছেন, সোমবার সকাল ৮:১৩ মিনিট নাগাদ এই টোল প্লাজা পেরিয়েছিল উমর নবী। ২৫ নম্বর টোল গেট দিয়ে হরিয়ানা থেকে দিল্লিতে প্রবেশ করেছিল উমর। তবে ২৬ নম্বর টোল গেট এমার্জেন্সি বোর্ড লাগানো সত্বেও সে ঢুকে পড়ার চেষ্টা করে। টোল প্লাজার কর্মীরা নিষেধ করায় পাশের টোল গেট দিয়ে দিল্লিতে প্রবেশ করে। ব্যস্ত রাস্তা থাকা সত্ত্বেও গাড়ির গতি অত্যন্ত বেশি ছিল বলেই টোল প্লাজার কর্মীদের কাছ থেকে জানতে পেরেছেন তদন্তকারীরা।