Kolkata Airport: ব্যাংকক থেকে আসা বিমানের সিটের নীচে এক ডজন সোনার বার!

TV9 Bangla Digital | Edited By: Soumya Saha

Jul 26, 2022 | 10:17 PM

Kolkata Airport: প্রত্যেক যাত্রীকে তল্লাশি চালানো হয়। কিন্তু শেষ পর্যন্ত কিছুই পাওয়া যায় না যাত্রীদের থেকে। কিন্তু এয়ার ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের আগে থেকেই পাকা খবর ছিল। তাই যাত্রীদের থেকে কিছু না পেয়ে তল্লাশি চালানো হয় বিমানের ভিতরে।

Kolkata Airport: ব্যাংকক থেকে আসা বিমানের সিটের নীচে এক ডজন সোনার বার!
বাজেয়াপ্ত সোনার বার

Follow Us

কলকাতা : কলকাতা বিমানবন্দরে উদ্ধার হল এক ডজন সোনার বার। উদ্ধার হওয়া ওই সোনার বাজারদর আনুমানিক ৩০ লাখ ৮৭ হাজার টাকা। মঙ্গলবার ভোরে শুল্ক দফতরের এয়ার ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের আধিকারিকরা ওই ১২ টি সোনার বার বাজেয়াপ্ত করেন। ব্যাংকক থেকে আসা ওই বিমানটির একটি সিটের নীচে ওই সোনার বারগুলি লুকিয়ে রাখা ছিল। ব্যাংকক থেকে কলকাতাগামী স্পাইসজেট এসজি ৭৪৩ বিমানটি মঙ্গলবার ভোর ৫ টা ১০ মিনিটে কলকাতা বিমানবন্দরে অবতরণ করে। এয়ার ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের আধিকারিকদের কাছে আগে থেকেই সূত্র মারফত বিষয়টির খবর ছিল। সেই মতো বিমানবন্দরে প্রস্তুত ছিলেন আধিকারিকরা। বিমানটি কলকাতা বিমানবন্দরে অবতরণের পর যাত্রীরা টার্মিনালে প্রবেশ করলেই সক্রিয় ভূমিকা নেন আধিকারিকরা।

প্রত্যেক যাত্রীকে তল্লাশি চালানো হয়। কিন্তু শেষ পর্যন্ত কিছুই পাওয়া যায় না যাত্রীদের থেকে। কিন্তু এয়ার ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের আগে থেকেই পাকা খবর ছিল। তাই যাত্রীদের থেকে কিছু না পেয়ে তল্লাশি চালানো হয় বিমানের ভিতরে। বিমানের প্রতিটি কোনা তন্ন তন্ন করে দেখা হয়। শেষে একটি সিটের নীচে দেখা যয়া স্যালুটেপ দিয়ে সাঁটানো রয়েছে কালো কার্বন কাগজে মোড়া কিছু জিনিস। সন্দেহ জাগতেই সেটিকে সিটের নীচ থেকে বের করা হয়। দেখা যয়া, কালো কার্বন কাগজের ভিতরে রাখা আছে ১২ টি সোনার বার। তবে ওই ১২ টি সোনার বার দাবিহীন হওয়ায় সেগুলিকে বাজেয়াপ্ত করেছে এয়ার ইন্টেলিজেন্স ইউনিট।

ঘটনায় এখনও পর্যন্ত কাউকে গ্রেফতার করা হয়নি। তবে শুল্ক দফতর সূত্রে খবর, এই ঘটনার সঙ্গে বিমানবন্দরের সাফাইকর্মীদের কেউ জড়িত থাকতে পারে। যে সিটের নীচের অংশ থেকে ওই এক ডজন সোনার বার উদ্ধার হয়েছে, সেই সিটের যাত্রীকে এবং তার আশপাশের আসনগুলির যাত্রীদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে বলে সূত্র মারফত জানা গিয়েছে। ওই ১২ টি সোনা সিটের নীচে কে বা কারা রেখে গেল, সেই বিষয়টি খতিয়ে দেখছেন আধিকারিকরা।

Next Article