TV9 Exclusive: এখনও মমতা সরকারের ‘মন্ত্রী’ পার্থ চট্টোপাধ্যায়! কী বলছে তৃণমূল?

TV9 Bangla Digital | Edited By: Soumya Saha

Mar 20, 2023 | 8:50 PM

Partha Chatterjee: তৃণমূল কংগ্রেসের অফিশিয়াল ওয়েবসাইটে স্টেট কোঅর্ডিনেশন কমিটির স্টিয়ারিং কমিটিতে এখনও দেখা যাচ্ছে পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের নাম। পদ হিসেবে দেখা যাচ্ছে ক্যাবিনেট মন্ত্রী এবং জেনারেল সেক্রেটারি।

Follow Us

কলকাতা: নিয়োগ দুর্নীতিতে বহুদিন হল গ্রেফতার হয়েছেন রাজ্যের প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী তথা তৃণমূলের প্রাক্তন মহাসচিব পার্থ চট্টোপাধ্যায় (Partha Chatterjee)। তাঁর বান্ধবী অর্পিতা মুখোপাধ্যায়ের বাড়ি থেকে বান্ডিল বান্ডিল টাকার পাহাড় পাওয়া গিয়েছিল। পার্থর গ্রেফতারি পরবর্তী সময় থেকেই দলের তরফে সাবধানী দূরত্ব বজায় রাখা হচ্ছে। বুঝিয়ে দেওয়া হয়েছে, দোষ প্রমাণিত হলে, কাউকে রেয়াত করা হবে না। যদিও পার্থ দোষী কি না, তা এখনও আদালত এখনও কোনও রায় দেয়নি। কিন্তু দল তার আগেই কড়া পদক্ষেপ করেছে। দুর্নীতির সঙ্গে যে তৃণমূল কোনওভাবেই আপস করে না, তা বোঝাতে দলের একদা সেকেন্ড পার্সন পার্থ চট্টোপাধ্যায়কে দলের সব পদ থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। কিন্তু তৃণমূল কংগ্রেসের অফিশিয়াল ওয়েবসাইটে স্টেট কোঅর্ডিনেশন কমিটির স্টিয়ারিং কমিটিতে এখনও দেখা যাচ্ছে পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের নাম। পদ হিসেবে দেখা যাচ্ছে ক্যাবিনেট মন্ত্রী এবং জেনারেল সেক্রেটারি। সেই স্টিয়ারিং কমিটির তালিকায় দেখা যাচ্ছে সুব্রত বক্সি, কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়, অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়, ফিরহাদ হাকিম, শান্তা ছেত্রীর নামও।

স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন উঠছে, যাঁকে দলের সব পদ থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে, তাঁর নাম কীভাবে দেখা যাচ্ছে স্টিয়ারিং কমিটির তালিকায়? প্রশ্ন উঠছে, তাহলে কি পদ থেকে সরানোর এতদিন পরেও তৃণমূল আপডেটেড নয়? কেন এমন হল? তা জানতে টিভি নাইন বাংলার তরফে ফোনে যোগাযোগ করা হয়েছিল তৃণমূলের মিডিয়া ও আইটি সেলের ইনচার্জ দেবাংশু ভট্টাচার্যের সঙ্গে। কী ব্যাখ্যা দিচ্ছেন তিনি? দেবাংশুর বক্তব্য, ওয়েবসাইট আগে খুব ঘন ঘন আপডেট হত। তখন সমাজ মাধ্যমে অন্যতম যোগাযোগের মাধ্যম ছিল এই ওয়েবসাইটিই। তখন সেভাবে ফেসবুক বা টুইটার ছিল না। দেবাংশু জানালেন, হয়ত কোনও কারণে আপডেট করা হয়নি।

কিন্তু পার্থর বিরুদ্ধে পদক্ষেপের পর এতদিন পেরিয়ে গেলেও কারও নজরে এল না বিষয়টি? প্রশ্ন করায় দেবাংশু বললেন, ‘এখন সোশ্যাল মিডিয়ায় এতগুলি মাধ্যম হয়ে যাওয়ার পর ওয়েবসাইটের অ্যাক্টিভিটি অনেক কমে গিয়েছে। স্বাভাবিকভাবেই সেটি একটি কারণ হতে পারে নজর এড়িয়ে যাওয়ার। কারণ, যাঁরা আগে শুধু ওয়েবসাইটের দায়িত্বে ছিলেন, তাঁদের এখন আরও পাঁচটি প্লাটফর্ম – কু, ইনস্টাগ্রাম, ফেসবুক, টুইটার, ইউটিউব – সবগুলি দেখতে হয়। সেই কারণেই হয়ত ওয়েবসাইটের প্রতি ততটা নজর দেওয়া হচ্ছে না।’ তবে বিষয়টি যে তিনি দলের সংশ্লিষ্ট জায়গায় জানাবেন, সেই কথাও বললেন দেবাংশু ভট্টাচার্য। বিষয়টি খুঁজে বের করার জন্য টিভি নাইন বাংলাকে ধন্য়বাদও জানিয়েছেন তিনি। বললেন, ‘খুব ভাল করেছেন, বিষয়টি ধরিয়ে দিয়েছেন।’

টিভি বাংলায় এই খবর প্রকাশিত হওয়ার পর তৃণমূলের ওয়েবসাইট থেকে এই তালিকাটি সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। প্রামাণ্য হিসেবে এই নথিটি তার আগে তুলে রাখা হয়েছিল।

কলকাতা: নিয়োগ দুর্নীতিতে বহুদিন হল গ্রেফতার হয়েছেন রাজ্যের প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী তথা তৃণমূলের প্রাক্তন মহাসচিব পার্থ চট্টোপাধ্যায় (Partha Chatterjee)। তাঁর বান্ধবী অর্পিতা মুখোপাধ্যায়ের বাড়ি থেকে বান্ডিল বান্ডিল টাকার পাহাড় পাওয়া গিয়েছিল। পার্থর গ্রেফতারি পরবর্তী সময় থেকেই দলের তরফে সাবধানী দূরত্ব বজায় রাখা হচ্ছে। বুঝিয়ে দেওয়া হয়েছে, দোষ প্রমাণিত হলে, কাউকে রেয়াত করা হবে না। যদিও পার্থ দোষী কি না, তা এখনও আদালত এখনও কোনও রায় দেয়নি। কিন্তু দল তার আগেই কড়া পদক্ষেপ করেছে। দুর্নীতির সঙ্গে যে তৃণমূল কোনওভাবেই আপস করে না, তা বোঝাতে দলের একদা সেকেন্ড পার্সন পার্থ চট্টোপাধ্যায়কে দলের সব পদ থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। কিন্তু তৃণমূল কংগ্রেসের অফিশিয়াল ওয়েবসাইটে স্টেট কোঅর্ডিনেশন কমিটির স্টিয়ারিং কমিটিতে এখনও দেখা যাচ্ছে পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের নাম। পদ হিসেবে দেখা যাচ্ছে ক্যাবিনেট মন্ত্রী এবং জেনারেল সেক্রেটারি। সেই স্টিয়ারিং কমিটির তালিকায় দেখা যাচ্ছে সুব্রত বক্সি, কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়, অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়, ফিরহাদ হাকিম, শান্তা ছেত্রীর নামও।

স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন উঠছে, যাঁকে দলের সব পদ থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে, তাঁর নাম কীভাবে দেখা যাচ্ছে স্টিয়ারিং কমিটির তালিকায়? প্রশ্ন উঠছে, তাহলে কি পদ থেকে সরানোর এতদিন পরেও তৃণমূল আপডেটেড নয়? কেন এমন হল? তা জানতে টিভি নাইন বাংলার তরফে ফোনে যোগাযোগ করা হয়েছিল তৃণমূলের মিডিয়া ও আইটি সেলের ইনচার্জ দেবাংশু ভট্টাচার্যের সঙ্গে। কী ব্যাখ্যা দিচ্ছেন তিনি? দেবাংশুর বক্তব্য, ওয়েবসাইট আগে খুব ঘন ঘন আপডেট হত। তখন সমাজ মাধ্যমে অন্যতম যোগাযোগের মাধ্যম ছিল এই ওয়েবসাইটিই। তখন সেভাবে ফেসবুক বা টুইটার ছিল না। দেবাংশু জানালেন, হয়ত কোনও কারণে আপডেট করা হয়নি।

কিন্তু পার্থর বিরুদ্ধে পদক্ষেপের পর এতদিন পেরিয়ে গেলেও কারও নজরে এল না বিষয়টি? প্রশ্ন করায় দেবাংশু বললেন, ‘এখন সোশ্যাল মিডিয়ায় এতগুলি মাধ্যম হয়ে যাওয়ার পর ওয়েবসাইটের অ্যাক্টিভিটি অনেক কমে গিয়েছে। স্বাভাবিকভাবেই সেটি একটি কারণ হতে পারে নজর এড়িয়ে যাওয়ার। কারণ, যাঁরা আগে শুধু ওয়েবসাইটের দায়িত্বে ছিলেন, তাঁদের এখন আরও পাঁচটি প্লাটফর্ম – কু, ইনস্টাগ্রাম, ফেসবুক, টুইটার, ইউটিউব – সবগুলি দেখতে হয়। সেই কারণেই হয়ত ওয়েবসাইটের প্রতি ততটা নজর দেওয়া হচ্ছে না।’ তবে বিষয়টি যে তিনি দলের সংশ্লিষ্ট জায়গায় জানাবেন, সেই কথাও বললেন দেবাংশু ভট্টাচার্য। বিষয়টি খুঁজে বের করার জন্য টিভি নাইন বাংলাকে ধন্য়বাদও জানিয়েছেন তিনি। বললেন, ‘খুব ভাল করেছেন, বিষয়টি ধরিয়ে দিয়েছেন।’

টিভি বাংলায় এই খবর প্রকাশিত হওয়ার পর তৃণমূলের ওয়েবসাইট থেকে এই তালিকাটি সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। প্রামাণ্য হিসেবে এই নথিটি তার আগে তুলে রাখা হয়েছিল।

Next Article