কলকাতা: বাংলাদেশের বিষোদাগারের মধ্যেই আশঙ্কার মেঘ এপার বাংলায়। কয়েক মাস ধরেই রাজ্যে ফের সক্রিয় হচ্ছে JMB-র স্লিপার সেল। সীমান্তে ক্রমাগত উস্কানি দেওয়া হচ্ছে। সীমান্তের সুরক্ষায় আরও জোর দেওয়ার বার্তা দিয়েছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেছেন, “সংবেদনশীল এলাকাগুলিতে নিরাপত্তা আরও জোরদার করতে আন্তঃরাষ্ট্রীয় সীমান্তের জন্য ব্যাপক বড় পরিকল্পনা আনছি। নিরাপত্তা বলয়ে কমপ্রিহেনসিভ ইন্টিগ্রেটেড বর্ডার ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম পাইলট প্রজেক্ট হিসাবে আনছি। এর সূচনার পরিণাম অত্য়ন্ত উৎসাহজনক ছিল। কিন্তু কিছুক্ষেত্রে বদল আনারও প্রয়োজন রয়েছে। পুরো সংশোধন করে পাকিস্তান ও বাংলাদেশের সীমান্তে কমপ্রিহেনসিভ ইন্টিগ্রেটেড বর্ডার ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম পাইলট হিসাবে লাগু করব।” সীমান্তে যে JMB-র স্লিপার সেল সক্রিয় হচ্ছে, তা নিয়ে ইতিমধ্যেই স্বরাষ্ট্রমন্ত্রককে রিপোর্ট দিল কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা।
সূত্রের খবর, JMB-র সঙ্গে হাত মিলিয়েছে বাংলাদেশের হুজি। জুলাই আন্দোলনের সময়ে বাংলাদেশের জেল ভেঙে ফেরার হয়েছিল ৭০০ আসামি। গোয়েন্দা সূত্র বলছে, , মালদহ, মুর্শিদাবাদ, নদিয়া সীমান্তে স্লিপার সেল ভীষণভাবে সক্রিয় হয়ে উঠছে। গোটা বিষয়ে সমন্বয়কের ভূমিকায় এক সময়ে জামাতে এ ইসলামি নেতা। এক্ষেত্রে প্রত্যক্ষ পাক যোগেরও প্রমাণ পাওয়া যাচ্ছে বলে রিপোর্টে দাবি করা হচ্ছে। এই পরিস্থিতিতে সীমান্তে বড় পদক্ষেপ কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র দফতরের।