Bihar: বিহারের কনস্টেবল নিয়োগ দুর্নীতিকাণ্ডে বাংলা থেকে গ্রেফতার ৩, এরপরই প্রশ্ন উঠছে…

সিজার মণ্ডল | Edited By: সায়নী জোয়ারদার

Jun 28, 2024 | 10:20 PM

Bihar: বিহার পুলিশ সূত্রে খবর, নিয়োগ পরীক্ষার ক্ষেত্রে যারা প্রশ্নপত্র ছাপার দায়িত্ব পায়, সেই সংস্থার রেজিস্টার্ড অফিস রাজা বাগান লেনে। একটি বাড়ি ভাড়া নিয়ে কাজ চলত। যদিও কোভিডের পর এখান থেকে তারা চলে যায়। তবে সংস্থা এখনও তাদের অফিসের ঠিকানা হিসাবে এই কলকাতার ঠিকানাই ব্যবহার করছে বলে জানতে পেরেছে তদন্তকারীরা। বিহার পুলিশ তদন্তের স্বার্থে কলকাতা-সহ জেলায় যাবেন।

Follow Us

সুজয় পাল ও দীপঙ্কর দাস

কলকাতা: বিহারে কনস্টেবল নিয়োগ পরীক্ষার দুর্নীতিতে বাংলা যোগের অভিযোগ এবার। বাংলা থেকে বিহার পুলিশের জালে ধরা পড়েছেন তিনজন। এদিকে এই গ্রেফতারির পর নতুন প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। কনস্টেবল পদে প্রশ্নপত্র ফাঁসের সঙ্গে নিট কেলেঙ্কারি কি কোনওভাবে জুড়ে আছে? কারণ এই কেলেঙ্কারির মাথা হিসাবে অভিযুক্ত সঞ্জীব মুখিয়ার নাম উঠে এসেছে। যিনি আবার ২০২৩ সালে বিহার পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ কেলেঙ্কারি মামলাতেও যুক্ত বলে অভিযোগ।

বিহারের কনস্টেবল নিয়োগ পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁস মামলার তদন্তে উত্তর ২৪ পরগনার মধ্যমগ্রামের একটি সংস্থার চারজন ডিরেক্টরকে গ্রেফতার করা হয় বলে সূত্রের খবর। বিহার পুলিশের দ্য ইকোনমিক অফেন্সেস ইউনিট গ্রেফতার করে। এরমধ্যে একজন কলকাতার বাসিন্দা, উত্তর ২৪ পরগনার বাসিন্দা দু’জন, লখনউয়ের বাসিন্দা একজন।

সূত্রের খবর, নিট কেলেঙ্কারির অভিযুক্ত সঞ্জীব মুখিয়া ও তাঁর সলভার গ্যাংয়ের সঙ্গে ধৃতদের মধ্যে একজনের যোগাযোগ ছিল। এমনও অভিযোগ উঠছে, সঞ্জীবের সঙ্গে ওই ব্যক্তির ডিলের ফলেই ২০২৩-এর অক্টোবরের আগেই কনস্টেবল নিয়োগ পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁস হয়। এখানেই প্রশ্ন উঠছে, তবে কি বিহারের কনস্টেবল নিয়োগ ও নিট কেলেঙ্কারি কোথাও যুক্ত?

ধৃতদের তালিকায় আছেন স্বরূপনগরের এক বাসিন্দা। তাঁর মধ্যমগ্রামে একটি ছাপাখানা আছে। অভিযোগ, সেখানেই ছাপা হয় বিহারের কনস্টেবল পরীক্ষার প্রশ্ন ছাপা হয়। শুক্রবার এই ছাপাখানায় কর্মীরা এসেছিলেন। তবে কেউ কোনও বিষয়ে মুখ খুলতে চাননি। তবে জানা গিয়েছে, এই ছাপাখানায় ভিন রাজ্যের বিভিন্ন পরীক্ষার প্রশ্নপত্র, মূলত চাকরির পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ছাপা হয় বলে খবর।

বিহার পুলিশ সূত্রে খবর, নিয়োগ পরীক্ষার ক্ষেত্রে যারা প্রশ্নপত্র ছাপার দায়িত্ব পায়, সেই সংস্থার রেজিস্টার্ড অফিস রাজা বাগান লেনে। একটি বাড়ি ভাড়া নিয়ে কাজ চলত। যদিও কোভিডের পর এখান থেকে তারা চলে যায়। তবে সংস্থা এখনও তাদের অফিসের ঠিকানা হিসাবে এই কলকাতার ঠিকানাই ব্যবহার করছে বলে জানতে পেরেছে তদন্তকারীরা। বিহার পুলিশ তদন্তের স্বার্থে কলকাতা-সহ জেলায় যাবেন।

সুজয় পাল ও দীপঙ্কর দাস

কলকাতা: বিহারে কনস্টেবল নিয়োগ পরীক্ষার দুর্নীতিতে বাংলা যোগের অভিযোগ এবার। বাংলা থেকে বিহার পুলিশের জালে ধরা পড়েছেন তিনজন। এদিকে এই গ্রেফতারির পর নতুন প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। কনস্টেবল পদে প্রশ্নপত্র ফাঁসের সঙ্গে নিট কেলেঙ্কারি কি কোনওভাবে জুড়ে আছে? কারণ এই কেলেঙ্কারির মাথা হিসাবে অভিযুক্ত সঞ্জীব মুখিয়ার নাম উঠে এসেছে। যিনি আবার ২০২৩ সালে বিহার পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ কেলেঙ্কারি মামলাতেও যুক্ত বলে অভিযোগ।

বিহারের কনস্টেবল নিয়োগ পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁস মামলার তদন্তে উত্তর ২৪ পরগনার মধ্যমগ্রামের একটি সংস্থার চারজন ডিরেক্টরকে গ্রেফতার করা হয় বলে সূত্রের খবর। বিহার পুলিশের দ্য ইকোনমিক অফেন্সেস ইউনিট গ্রেফতার করে। এরমধ্যে একজন কলকাতার বাসিন্দা, উত্তর ২৪ পরগনার বাসিন্দা দু’জন, লখনউয়ের বাসিন্দা একজন।

সূত্রের খবর, নিট কেলেঙ্কারির অভিযুক্ত সঞ্জীব মুখিয়া ও তাঁর সলভার গ্যাংয়ের সঙ্গে ধৃতদের মধ্যে একজনের যোগাযোগ ছিল। এমনও অভিযোগ উঠছে, সঞ্জীবের সঙ্গে ওই ব্যক্তির ডিলের ফলেই ২০২৩-এর অক্টোবরের আগেই কনস্টেবল নিয়োগ পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁস হয়। এখানেই প্রশ্ন উঠছে, তবে কি বিহারের কনস্টেবল নিয়োগ ও নিট কেলেঙ্কারি কোথাও যুক্ত?

ধৃতদের তালিকায় আছেন স্বরূপনগরের এক বাসিন্দা। তাঁর মধ্যমগ্রামে একটি ছাপাখানা আছে। অভিযোগ, সেখানেই ছাপা হয় বিহারের কনস্টেবল পরীক্ষার প্রশ্ন ছাপা হয়। শুক্রবার এই ছাপাখানায় কর্মীরা এসেছিলেন। তবে কেউ কোনও বিষয়ে মুখ খুলতে চাননি। তবে জানা গিয়েছে, এই ছাপাখানায় ভিন রাজ্যের বিভিন্ন পরীক্ষার প্রশ্নপত্র, মূলত চাকরির পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ছাপা হয় বলে খবর।

বিহার পুলিশ সূত্রে খবর, নিয়োগ পরীক্ষার ক্ষেত্রে যারা প্রশ্নপত্র ছাপার দায়িত্ব পায়, সেই সংস্থার রেজিস্টার্ড অফিস রাজা বাগান লেনে। একটি বাড়ি ভাড়া নিয়ে কাজ চলত। যদিও কোভিডের পর এখান থেকে তারা চলে যায়। তবে সংস্থা এখনও তাদের অফিসের ঠিকানা হিসাবে এই কলকাতার ঠিকানাই ব্যবহার করছে বলে জানতে পেরেছে তদন্তকারীরা। বিহার পুলিশ তদন্তের স্বার্থে কলকাতা-সহ জেলায় যাবেন।

Next Article