Calcutta High Court: গোথা হাইস্কুল মামলায় DIG CID-কে হাজিরা নির্দেশ

Shrabanti Saha | Edited By: শর্মিষ্ঠা চক্রবর্তী

Feb 21, 2024 | 11:03 AM

Calcutta High Court: ওই ব্যক্তির চিঠিতে ছাত্র নেতা তৃনঙ্কুর ভট্টাচার্যের নাম উল্লেখ ছিল। চিঠিতে উল্লেখ রয়েছে, বিভিন্ন কোম্পানির মালিক বলে উল্লেখ করা হয়েছে। একই সঙ্গে আর্থিক দুর্নীতির সঙ্গে যুক্ত তার কোম্পানি উল্লেখ করা হয়েছে। এদিনের শুনানিতে বিচারপতি প্রশ্ন করেন, আদৌ কি এর বিরুদ্ধে তদন্ত করতে পারবে সিআইডি? 

Calcutta High Court: গোথা হাইস্কুল মামলায় DIG CID-কে হাজিরা নির্দেশ
হাইকোর্টের বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসু
Image Credit source: TV9 Bangla

Follow Us

কলকাতা:  গোথা হাইস্কুল মামলায় বুধবার সকালে ডিআইজি সিআইডিকে আদালতে হাজির হতে নির্দেশ দিয়েছেন কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসু। গোথা হাইস্কুলের এক শিক্ষকের নিয়োগ সংক্রান্ত মামলায় কার্যত কেঁচো খুঁড়তে কেউটে বেরিয়ে এসেছে। শিক্ষকের নিয়োগে বেনিয়মের অভিযোগ যাচাই করতে তদন্ত করছে সিআইডি। তদন্তের মাঝেই সিআইডি-র হাতে জমা পড়ে এক সরকারি আধিকারিকের চিঠি। মামলার সূত্রে খামে ভরে সেই চিঠি জমা পড়েছে আদালতে। অভিযোগ, জিটিএ এলাকায় অর্থাৎ পাহাড়ে ৩২৩ জন শিক্ষকের নিয়োগে বেনিয়ম হয়েছে। এ কথা জানিয়েই বিচারপতির কাছে এক সরকারি অধিকারিকের চিঠি জমা পড়েছে।  এবার
দার্জিলিঙের নিয়োগ মামলায় আদতে কি তদন্ত করতে পারবে সিআইডি? জানতে চায় আদালত।

ওই ব্যক্তির চিঠিতে ছাত্র নেতা তৃনঙ্কুর ভট্টাচার্যের নাম উল্লেখ ছিল। চিঠিতে উল্লেখ রয়েছে, বিভিন্ন কোম্পানির মালিক বলে উল্লেখ করা হয়েছে। একই সঙ্গে আর্থিক দুর্নীতির সঙ্গে যুক্ত তার কোম্পানি উল্লেখ করা হয়েছে। এদিনের শুনানিতে বিচারপতি প্রশ্ন করেন, আদৌ কি এর বিরুদ্ধে তদন্ত করতে পারবে সিআইডি?  তলব করা হয় সিবিআই-কেও। জানতে চাওয়া হয়, তারা আদৌ তদন্ত করতে পারবে কি না?

রাজ্যের অ্যাডভোকেট জেনারেলের তরফ থেকে জানানো হয়, গোথা হাইস্কুলের মামলায় অভিযুক্ত অনিমেশ তিওয়ারি এবং তাঁর বাবা আশিস তিওয়ারি দুজনের বিরুদ্ধে শৃঙ্খলাভঙ্গের ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। বেতন বন্ধ করা হয়েছে। যশমিনা খাতুন এবং শুভেন্দু হাতুয়ার বেতন বন্ধ করতে হবে বলেও নির্দেশ দেন বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসু।

পাহাড়েও নিয়োগে বেনিয়মের অভিযোগের ব্যাপারে রাজ্যের অ্যাডভোকেট জেনারেলের কাছে জানতে চান বিচারপতি বসু। এজি-র বক্তব্য যে ব্যক্তি নিজের পরিচয় গোপন রাখতে চান, সেই ব্যক্তির অভিযোগের কতটা সত্যতা আছে সেটাও গুরুত্বপূর্ণ। যদিও বিচারপতি বসুর পর্যবেক্ষণ, এই বিষয়ে তদন্ত প্রয়োজন।

Next Article