Attack on ED: ‘আপনাদের সঙ্গে গুলি-বন্দুক থাকে না?’, প্রশ্ন বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের

Shrabanti Saha | Edited By: Soumya Saha

Jan 05, 2024 | 4:58 PM

Justice Abhijit Ganguly: দুই ইডি অফিসারের মাথায় চোট লেগেছে। আক্রান্ত হয়েছে কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ানরাও। শুক্রবার সকালের এই ঘটনা নিয়ে এবার মুখ খুললেন কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। বিচারপতি প্রশ্ন করেন, 'রাজ্যপাল কেন ঘোষণা করছেন না যে, এ রাজ্যে সাংবিধানিক পরিকাঠামো ভেঙে পড়েছে?'

Follow Us

কলকাতা: সন্দেশখালিতে অভিযানে গিয়ে আক্রান্ত হয়েছেন ইডির অফিসাররা। দুই ইডি অফিসারের মাথায় চোট লেগেছে। আক্রান্ত হয়েছেন কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ানরাও। শুক্রবার সকালের এই ঘটনা নিয়ে এবার মুখ খুললেন কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। বিচারপতি প্রশ্ন করেন, ‘রাজ্যপাল কেন ঘোষণা করছেন না যে, এ রাজ্যে সাংবিধানিক পরিকাঠামো ভেঙে পড়েছে?’ তাঁর আরও প্রশ্ন, যদি তদন্তকারীরা মার খান, তাহলে তদন্ত কীভাবে হবে?

উল্লেখ্য, যখনই ইডি বা সিবিআই-এর কোনও টিম কোথাও তদন্ত অভিযানে যান, সঙ্গে কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ানরাও থাকেন। এদিনও সন্দেশখালির অভিযানের সময় ইডির তদন্তকারী দলের সঙ্গে ছিলেন সিআরপিএফ-এর জওয়ানরা। এদিন সিবিআই আইনজীবীর উদ্দেশে বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের প্রশ্ন, ‘আপনারা কী করছেন? আপনাদের সঙ্গে গুলি-বন্দুক থাকে না?’ শুধু তাই নয়, এধরনের ক্ষেত্রে আরও বড়সড় টিম পাঠানোরও পরামর্শ দেন তিনি। এদিন সন্দেশখালিতে জনরোষের মধ্যে পড়ে ইডির দু’জন অফিসার আক্রান্ত হয়েছেন। সেই প্রসঙ্গে বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের পরামর্শ, ‘২ জন অফিসারকে মেরেছে, ২০০ জনকে পাঠান।’

সন্দেশখালির এই ঘটনায় ইতিমধ্যেই শোরগোল পড়ে গিয়েছে গোটা রাজ্যে। এবার বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ও বিষয়টি নিয়ে মুখ খুললেন। এই ধরনের ক্ষেত্রে আরও বড় মাপের টিম তদন্ত অভিযানে পাঠানোর পরামর্শ দিলেন তিনি।

উল্লেখ্য, এদিন সকালে ইডির তদন্তকারী দল সন্দেশখালির সরবেড়িয়া এলাকায় অভিযানে যেতেই এলাকাবাসীদের একাংশের চরম রোষানলের মধ্যে পড়েছিলেন। হামলা হয়েছে ইডির অফিসারদের উপর, কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ানদের উপর। গাড়ি ভাঙচুর করা হয়েছে। পরিস্থিতি এমন পর্যায়ে পৌঁছে গিয়েছিল যে অটোয় চেপে ইডির অফিসাররা এলাকা ছাড়তে বাধ্য হয়েছিলেন।

কলকাতা: সন্দেশখালিতে অভিযানে গিয়ে আক্রান্ত হয়েছেন ইডির অফিসাররা। দুই ইডি অফিসারের মাথায় চোট লেগেছে। আক্রান্ত হয়েছেন কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ানরাও। শুক্রবার সকালের এই ঘটনা নিয়ে এবার মুখ খুললেন কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। বিচারপতি প্রশ্ন করেন, ‘রাজ্যপাল কেন ঘোষণা করছেন না যে, এ রাজ্যে সাংবিধানিক পরিকাঠামো ভেঙে পড়েছে?’ তাঁর আরও প্রশ্ন, যদি তদন্তকারীরা মার খান, তাহলে তদন্ত কীভাবে হবে?

উল্লেখ্য, যখনই ইডি বা সিবিআই-এর কোনও টিম কোথাও তদন্ত অভিযানে যান, সঙ্গে কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ানরাও থাকেন। এদিনও সন্দেশখালির অভিযানের সময় ইডির তদন্তকারী দলের সঙ্গে ছিলেন সিআরপিএফ-এর জওয়ানরা। এদিন সিবিআই আইনজীবীর উদ্দেশে বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের প্রশ্ন, ‘আপনারা কী করছেন? আপনাদের সঙ্গে গুলি-বন্দুক থাকে না?’ শুধু তাই নয়, এধরনের ক্ষেত্রে আরও বড়সড় টিম পাঠানোরও পরামর্শ দেন তিনি। এদিন সন্দেশখালিতে জনরোষের মধ্যে পড়ে ইডির দু’জন অফিসার আক্রান্ত হয়েছেন। সেই প্রসঙ্গে বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের পরামর্শ, ‘২ জন অফিসারকে মেরেছে, ২০০ জনকে পাঠান।’

সন্দেশখালির এই ঘটনায় ইতিমধ্যেই শোরগোল পড়ে গিয়েছে গোটা রাজ্যে। এবার বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ও বিষয়টি নিয়ে মুখ খুললেন। এই ধরনের ক্ষেত্রে আরও বড় মাপের টিম তদন্ত অভিযানে পাঠানোর পরামর্শ দিলেন তিনি।

উল্লেখ্য, এদিন সকালে ইডির তদন্তকারী দল সন্দেশখালির সরবেড়িয়া এলাকায় অভিযানে যেতেই এলাকাবাসীদের একাংশের চরম রোষানলের মধ্যে পড়েছিলেন। হামলা হয়েছে ইডির অফিসারদের উপর, কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ানদের উপর। গাড়ি ভাঙচুর করা হয়েছে। পরিস্থিতি এমন পর্যায়ে পৌঁছে গিয়েছিল যে অটোয় চেপে ইডির অফিসাররা এলাকা ছাড়তে বাধ্য হয়েছিলেন।

Next Article