AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Calcutta High Court: SSC পরীক্ষা নেওয়ার আগেই আদালতে গেলেন দাগি শিক্ষকরা, ফের শুরু শুনানি

SSC Tainted Teachers: শনিবার সুপ্রিম নির্দেশের পর দাগি শিক্ষকদের একটি তালিকা প্রকাশ করে এসএসসি। প্রথমে সেই তালিকায় তুলে ধরা হয় মোট ১ হাজার ৮০৪ জনের নাম। কিন্তু পরর্বর্তীতে আরও দু'টি নাম জুড়ে মোট দাগি শিক্ষক-শিক্ষিকার সংখ্যা দাঁড়ায় ১ হাজার ৮০৬।

Calcutta High Court: SSC পরীক্ষা নেওয়ার আগেই আদালতে গেলেন দাগি শিক্ষকরা, ফের শুরু শুনানি
কলকাতা হাইকোর্টImage Credit: নিজস্ব চিত্র
| Edited By: | Updated on: Sep 01, 2025 | 1:07 PM
Share

কলকাতা: আদালতে ফের এসএসসি মামলা। গৃহিত হল দাগিদের অভিযোগ। মঙ্গলে শুরু হবে শুনানি। কিন্তু কী এমন মামলা দায়ের করল দাগি শিক্ষকরা। আদালত সূত্রে জানা গিয়েছে, পরীক্ষায় বসতে চেয়ে হাইকোর্টে দ্বারস্থ হয়েছেন এই দাগি শিক্ষকরা।

শনিবার সুপ্রিম নির্দেশের পর দাগি শিক্ষকদের একটি তালিকা প্রকাশ করে এসএসসি। প্রথমে সেই তালিকায় তুলে ধরা হয় মোট ১ হাজার ৮০৪ জনের নাম। কিন্তু পরর্বর্তীতে আরও দু’টি নাম জুড়ে মোট দাগি শিক্ষক-শিক্ষিকার সংখ্যা দাঁড়ায় ১ হাজার ৮০৬। এই দাগিদের তালিকা প্রকাশের পাশাপাশি আরও একটি তালিকা প্রকাশ করে এসএসসি। যাতে বলা হয়, মোট ১৪০০ জন দাগি পুনরায় পরীক্ষা দেওয়ার জন্য আবেদন জানিয়েছিলেন। কিন্তু ঘুরপথে চাকরি পাওয়ার অভিযোগে তাদের অ্যাডমিটও বাতিল করেছে এসএসসি।

এরপরই প্রায় ৩৫০ দাগি দ্বারস্থ হন আদালতে। তাদের অভিযোগ, ডিভিশন বেঞ্চ তাদের দাগি হিসাবে চিহ্নিত করেনি। কিন্তু এসএসসি এদের দাগি তালিকায় রেখেছে। যে কারণে আসন্ন পরীক্ষা থেকেও তারা চ্যুত হয়েছেন। পাশাপাশি, সুপ্রিম কোর্ট বলেছিল, দাগিদের একাধিক ক্যাটাগরিতে ভাগ করতে। কিন্তু এসএসসি তাও করেনি। এই পরিস্থিতিতে পরীক্ষায় বসার আবেদন জানিয়েই আদালতে যান ওই দাগিরা। তাদের হয়ে মামলা করেন আইনজীবী অনিন্দ্য লাহিড়ী। যা বিচারপতি সৌগত ভট্টাচার্যের অনুমোদনে গৃহিত হল হাইকোর্টে। আগামিকাল অর্থাৎ মঙ্গলবার থেকে শুরু হবে শুনানি।

শুধুই হাইকোর্ট নয়, এসএসসির তালিকা প্রকাশের পর দাগিদের হয়ে সুপ্রিম কোর্টের দৃষ্টি আকর্ষণ করবেন বলে জানিয়েছেন ফিরদৌস শামিমও। তাঁর দাবি, এই তালিকা সম্পূর্ণ নয়। এর বাইরে আরও অনেক অযোগ্য রয়েছে। এমনকি, ২০১৬ সালের মেয়াদ উত্তীর্ণ প্যানেল থেকে যাঁরা চাকরি পেয়েছেন, তাঁরাও বেআইনি চাকরিপ্রাপক বলেই দাবি করেন তিনি।